স্ত্রীর অস্বাভাবিক যৌনাকাঙ্ক্ষা সামলাতে না পেরে শেষ পর্যন্ত পারিবারিক আদালতে বিচ্ছেদের আবেদন করেন এক ব্যক্তি। আর ভারতের একটি আদালতে করা এ আবেদন শেষ পর্যন্ত গৃহীত হয়েছে। এক প্রতিবেদনে বিষয়টি জানিয়েছে হিন্দুস্তান টাইমস।
সে ব্যক্তি বিয়ে বিচ্ছেদ আবেদনে উল্লেখ করে, তার স্ত্রীর অতিরিক্ত মাত্রায় যৌনক্ষুধা রয়েছে। এমনকি ২০১২ সালে তাদের বিয়ের পর থেকেই তাকে যৌনতার কারণে হয়রানি করে আসছেন তাঁর স্ত্রী।
সে ব্যক্তি আরো অভিযোগ করেন, স্ত্রীর যৌন চাহিদা পূরণ করার জন্য যৌন উত্তেজক ওষুধ ও মদ খেতে বাধ্য হন তিনি। এ ছাড়া তাঁর স্ত্রী অস্বাভাবিক মাত্রার নানা যৌনাচারে লিপ্ত হতে বাধ্য করেন তাঁকে। এ ছাড়া দৈনিক তিন শিফটে যৌনাচারে বাধ্য করার কারণে তিনি খুবই ক্লান্ত ও অসুস্থ হয়ে পড়েন। তিনি আদালতে আরো জানান, তাঁর স্ত্রী তাকে হুমকি দেন যে, তার যৌন চাহিদা পূরণ করতে না পারলে তিনি অন্য পুরুষের সঙ্গে যৌনতায় লিপ্ত হবেন।
এরপর শারীরিক কারণে চিকিৎসক তাঁকে কিছুদিনের জন্য যৌনতা থেকে বিরত থাকতে পরামর্শ দেন। কিন্তু তাঁর স্ত্রী এসব কথা না মেনে তাঁকে যৌনতায় লিপ্ত হতে বাধ্য করেন।
এরপর স্ত্রীর এ যৌন চাহিদা সামাল দিতে তাঁকে একজন মনোবিদের সঙ্গে পরামর্শ করিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করেন তিনি। কিন্তু তার এ প্রচেষ্টা ব্যর্থ হয়। তিনি মনোবিদের সঙ্গে দেখা করতে অস্বীকৃতি জানান।
এসব কারণ দেখিয়ে সে ব্যক্তি জানান, স্ত্রীর অস্বাভাবিক যৌন চাহিদার কারণে তার জীবন দুর্বিষহ হয়ে উঠেছে। আর এ চাহিদা মিটিয়ে একত্রে এক ছাদের নিচে থাকা তার পক্ষে অসম্ভব বিষয়।
আদালত সম্পূর্ণ বিষয়টি বিবেচনা করে সে ব্যক্তির আবেদন গ্রহণ করে। তবে আদালতের সামনে হাজির হয়নি সে ব্যক্তির স্ত্রী। এ ছাড়া সে ব্যক্তির বিস্তারিত পরিচয়ও প্রকাশিত হয়নি।
ফ্যামিলি কোর্টের প্রধান বিচারক লক্ষী রায় তার আদেশে বলেন, ‘আবেদনকারীর স্ত্রী যেহেতু আদালতে হাজির হননি। আদালতে উপস্থাপন করা নানা তথ্যপ্রমাণ চ্যালেঞ্জ করার কোনো রেকর্ড পাওয়া যায়নি। ফলে আদালতের সামনে বিয়ে বিচ্ছেদের অনুমতি প্রদান ছাড়া অন্য কোনো সুযোগ নেই।
মুল ঘটনা ঘঠেছে এখান থেকে
সে ব্যক্তি বিয়ে বিচ্ছেদ আবেদনে উল্লেখ করে, তার স্ত্রীর অতিরিক্ত মাত্রায় যৌনক্ষুধা রয়েছে। এমনকি ২০১২ সালে তাদের বিয়ের পর থেকেই তাকে যৌনতার কারণে হয়রানি করে আসছেন তাঁর স্ত্রী।
সে ব্যক্তি আরো অভিযোগ করেন, স্ত্রীর যৌন চাহিদা পূরণ করার জন্য যৌন উত্তেজক ওষুধ ও মদ খেতে বাধ্য হন তিনি। এ ছাড়া তাঁর স্ত্রী অস্বাভাবিক মাত্রার নানা যৌনাচারে লিপ্ত হতে বাধ্য করেন তাঁকে। এ ছাড়া দৈনিক তিন শিফটে যৌনাচারে বাধ্য করার কারণে তিনি খুবই ক্লান্ত ও অসুস্থ হয়ে পড়েন। তিনি আদালতে আরো জানান, তাঁর স্ত্রী তাকে হুমকি দেন যে, তার যৌন চাহিদা পূরণ করতে না পারলে তিনি অন্য পুরুষের সঙ্গে যৌনতায় লিপ্ত হবেন।
এরপর শারীরিক কারণে চিকিৎসক তাঁকে কিছুদিনের জন্য যৌনতা থেকে বিরত থাকতে পরামর্শ দেন। কিন্তু তাঁর স্ত্রী এসব কথা না মেনে তাঁকে যৌনতায় লিপ্ত হতে বাধ্য করেন।
এরপর স্ত্রীর এ যৌন চাহিদা সামাল দিতে তাঁকে একজন মনোবিদের সঙ্গে পরামর্শ করিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করেন তিনি। কিন্তু তার এ প্রচেষ্টা ব্যর্থ হয়। তিনি মনোবিদের সঙ্গে দেখা করতে অস্বীকৃতি জানান।
এসব কারণ দেখিয়ে সে ব্যক্তি জানান, স্ত্রীর অস্বাভাবিক যৌন চাহিদার কারণে তার জীবন দুর্বিষহ হয়ে উঠেছে। আর এ চাহিদা মিটিয়ে একত্রে এক ছাদের নিচে থাকা তার পক্ষে অসম্ভব বিষয়।
আদালত সম্পূর্ণ বিষয়টি বিবেচনা করে সে ব্যক্তির আবেদন গ্রহণ করে। তবে আদালতের সামনে হাজির হয়নি সে ব্যক্তির স্ত্রী। এ ছাড়া সে ব্যক্তির বিস্তারিত পরিচয়ও প্রকাশিত হয়নি।
ফ্যামিলি কোর্টের প্রধান বিচারক লক্ষী রায় তার আদেশে বলেন, ‘আবেদনকারীর স্ত্রী যেহেতু আদালতে হাজির হননি। আদালতে উপস্থাপন করা নানা তথ্যপ্রমাণ চ্যালেঞ্জ করার কোনো রেকর্ড পাওয়া যায়নি। ফলে আদালতের সামনে বিয়ে বিচ্ছেদের অনুমতি প্রদান ছাড়া অন্য কোনো সুযোগ নেই।
মুল ঘটনা ঘঠেছে এখান থেকে
No comments:
Post a Comment