**************************************************************************************************************************************************** ****************************************************************************************************************************************************
Showing posts with label টিপ্স and; ট্রিক্স. Show all posts
Showing posts with label টিপ্স and; ট্রিক্স. Show all posts

ইউটিউব ব্যবহারের আপনার না যানা ৬ টা গোপন কৌশল জেনে নিন এক্কারে ফ্রেতে


ইন্টারনেট ব্যবহার বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ভিডিও শেয়ারিং ওয়েবসাইট ইউটিউব দেশে দিনদিন জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। আর এটি ব্যবহারের কিছু কৌশল রয়েছে, যা অনেক পুরনো ব্যবহারকারীও জানেন না। এ লেখায় থাকছে তেমন কিছু কৌশল। এক প্রতিবেদনে বিষয়টি জানিয়েছে ফক্স নিউজ।

১. টিভিতে ইউটিউব
টিভিকে কম্পিউটার মনিটর বানিয়ে তাতে ইউটিউবের ভিডিও দেখা অনেকেরই বেশ পছন্দ। কিন্তু টিভি সাধারণত দূর থেকে দেখা হয় আর এতে টিভি দেখা গেলেও কম্পিউটারের মাউস কার্সর খুঁজে পাওয়া যায় না। এছাড়া আইকনগুলোও দেখতে সমস্যা হয়। এ সমস্যার সমাধানে ইউটিউবের ভালো একটি সমাধান রয়েছে।
এজন্য ইউটিউবের এ অংশে ক্লিক করলেই সমাধান পাওয়া যাবে- https://www.youtube.com/tv
এখানে টিভি থেকে দেখার জন্য বড় আকারে দেখানো হয় সব প্রিভিউ ও লেখা। এছাড়া কিবোর্ডের ‘এস’ ও ‘জি’ কি-তে ক্লিক করলেই সার্চ ও পরবর্তী কলাম দৃশ্যমান হয়।
২. বিরক্তিকর অ্যানোটেশন অফ করা
আপনি কোনো ইউটিউব ভিডিওতে যদি একটু সামনের দিকে ক্লিক করেন তাহলে তা অনেকটা বাফারিং স্টাইলে দেরি করে। এতে মাঝে মাঝে বিরক্ত হয়ে দেখাই বন্ধ করে দেন অনেকে। যদিও বিষয়টি অধিকাংশ ক্ষেত্রে অ্যানোটেশন অফ করেই সমাধান করা যায়। এজন্য ইউটিউব ভিডিওর নিচের ডান পাশে গিয়ার চিহ্নটিতে ক্লিক করুন। এরপর "Annotations" অফ করে দিন।
উপরের কাজটি শুধু একটি ভিডিওর ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য। যদি একে ডিফল্ট করতে চান তাহলে আপনার প্রোফাইল থেকে উপরের ডান কোনে গিয়ার আইকনে ক্লিক করুন। এরপর ইউটিউব সেটিংস-এ যান। সেখানে বাম কোনে রয়েছে "Annotations and interactivity" ও তার ভেতর "Playback." এখানেই "Show annotations ..." -এ গিয়ে তা আনচেক করে দিতে হবে। সবশেষে সেভ করতে ভুলবেন না।
৩. ভিডিও স্পিড পরিবর্তন
ফাস্ট ফরোয়াড করে যদি ভিডিও দেখতে চান তাহলে তার উপায়ও রয়েছে ইউটিউবে। এজন্য যে কোনো ভিডিও চালু করে তার নিচে ডান পাশের গিয়ার বাটনটিতে ক্লিক করুন। এরপর ড্রপ ডাউন বক্স থেকে স্পিড খুঁজে বের করুন। এখান থেকেই গতি নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব।
৪. মসৃণ স্ট্রিমিং
ইন্টারনেটের কানেকশনের ওপর নির্ভর করে ভিডিও কোয়ালিটি সেটিংস ঠিক করে নেওয়া যায়। এতে ইন্টারনেট বাফারিংয়ের বিষয়টিও অনেকখানি নিয়ন্ত্রণ করা যায়। ফলে মসৃণ স্ট্রিমিংয়ে ভিডিও দেখা সম্ভব। তবে আপনার ইন্টারনেট স্পিড যদি স্থিতিশীল না হয় তাহলে বিষয়টি ঝামেলা করতে পারে। এক্ষেত্রে যে কোনো ভিডিও চালু করে তার নিচে ডান পাশের গিয়ার বাটনটিতে ক্লিক করুন। এরপর কোয়ালিটিতে ক্লিক করুন। এখানে যদি ১০৮০ পি থাকে তাহলে তা কমিয়ে ৭২০ করুন। আপনার ইন্টারনেটের গতি কম হলে এটি কমিয়ে দিন। ফলে কম ব্যান্ডউইথ ব্যবহার করবে এবং মসৃণ ভিডিও পাওয়া যাবে।
৫. রাইট টাইমে ভিডিও শেয়ার
ফেসবুকে ভিডিও শেয়ারের পর প্রায় তিন মিনিট সময় লাগে তা চালু হতে। আপনার যদি দ্রুত ভিডিও শেয়ার করা প্রয়োজন হয় তাহলে সেজন্য একটি সমাধান রয়েছে। এজন্য আপনার ভিডিওটি সিলেকশনের শুরুতে রাখুন। এরপর ভিডিওটিতে রাইট ক্লিক করে "Get video URL at current time"-এ ক্লিক করুন। এরপর সেখান থেকে লিংকটি কপি ও পেস্ট করুন।
৬. অটোপ্লে
সম্প্রতি ইউটিউবে অটোপ্লে যোগ করা হয়েছে। এতে আপনার একটি ভিডিও চলা শেষ হলে পরবর্তী ভিডিও চলতে শুরু করবে। এজন্য ভিডিওর নিচের গিয়ার আইকনে ক্লিক করুন। এরপর অটোপ্লে বাটনটি খুঁজে বের করুন। এর মাধ্যমেই নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন বিষয়টি।

ড্রাইভিং লাইসেন্স কোথায় কিনতে পাবো? তার জন্য কোথায় যাব? কত টাকা লাগবে? ড্রাইভিং লাসেন্স তৈরীর নিয়মাবলী সহ ১৪ গুষ্টির সমাধান (a to z টিউটোরিয়াল)


হয়ত আপনার একটি ড্রাইভিং লাইসেন্স প্রয়োজন কিন্তু আপনি জানেন না কিভাবে করবেন বা কোথায় গিয়ে করতে হবে। তাই আজকের এই টিউটোরিয়াল এর মাঝে আমি সম্পূর্ণ বিস্তারিত ভাবে তুলে ধরেছি কিভাবে একটি ড্রাইভিং লাইসেন্স পাবেন, কোথায় যেতে হবে, কত টাকা লাগবে এবং কিভাবে কাজটি করবেন।
 
 
 
লাইসেন্সের প্রকারভেদ 
প্রকারভেদ অনুযায়ী লাইসেন্স ৫ প্রকার। যেমন-
•    শিক্ষানবীশ লাইসেন্স
•    পেশাদার লাইসেন্স
•    অপেশাদার লাইসেন্স
•    পি.এস. ভি লাইসেন্স
•    ইনস্ট্রাকটর লাইসেন্স

প্রকানভেদ অনুযায়ী লাইসেন্স ৫ প্রকার হলেও শিক্ষানবীশ লাইসেন্স, পেশাদার লাইসেন্স এবং অপেশাদার লাইসেন্সই বেশি প্রচলিত। নিম্নে এ সম্মন্ধে বিস্তারিত বর্ণনা দেওয়া হলো- যে ধরণের ব্যক্তিগণ লাইসেন্স প্রাপ্তির ক্ষেত্রে অযোগ্য বলে বিবেচিত হবেন -
 
•    সর্বনিম্ন ১৮ বছর বয়স্ক ব্যক্তি অপেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্স প্রাপ্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন।
•    সর্বনিম্ন ২০ বছর বয়স্ক ব্যক্তি পেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্স প্রাপ্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন।
•    পেশাদার এবং অপেশাদার লাইসেন্স প্রাপ্তির ক্ষেত্রে যাদের বয়স (২০/১৮) নির্ধারিত বয়স অপেক্ষা কম এবং যিনি কমপক্ষে অষ্টম শ্রেনী
 
বা সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ নন।
•    ক্ষিপ্রতা গ্রস্ত ব্যক্তি ও মৃগী রোগী
•    বধিরতা
•    যিনি রাতকানা রোগগ্রস্ত
•    হৃতরোগী
•    বর্ণান্ধ
•    যে সকল ব্যক্তি শারিরীক অক্ষমতা / শারিরীক স্বল্পতা/ ত্রুটির কারণে গাড়ী চালনায় অযোগ্য।
শিক্ষানবীশ ড্রাইভিং লাইসেন্স পাওয়ার পদ্ধতি যে কোন ব্যক্তিকে শিৰানবীশ ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে হলে নিম্নলিখিতভাবে অগ্রসর হতে হবে :
 
১. বাংলাদেশ রোড ট্রান্সপোর্ট অথরিটি (বি.আর.টি.এ) অফিস হতে ছাপানো নির্ধারিত আবেদন ফরমে আবেদন করতে হবে।
 
২. একজন রেজিস্ট্রার্ড ডাক্তার কর্তৃক শারীরিক ফিটনেস সার্টিফিকেট ও রক্তের গ্রুপ ফর্মে উল্লেখ থাকতে হবে।
 
৩. নির্ধারিত আবেদন ফিস স্হানীয় পোস্ট অফিসে জমা দিতে হবে।
 
৪. আবেদন পত্র সদ্য তোলা পাসপোর্ট সাইজের তিনকপি ছবিসহ বি আর টি এ অফিসে জমা দিতে হবে।
আবেদনপত্র পাওয়ার পর লাইসেন্সিং কর্তৃপক্ষ আবেদন পত্রের যথার্থতা বিবেচনাক্রমে ৩ (তিন) মাসের জন্য শিক্ষানবীশ ড্রাইভিং লাইসেন্স প্রদান করে থাকেন। অতঃপর লাইসেন্সিং কর্তৃপক্ষ প্রদত্ত নির্ধারিত তারিখ অনুযায়ী লিখিত, মৌখিক ও ব্যবহারিক পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করতে হবে।

একজন চালককে ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে হলে যে সমস্ত পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করতে হয় তা হলো :

ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে হলে লাইসেন্সিং কর্তৃপক্ষের দেয়া শিক্ষানবীশ ড্রাইভিং লাইসেন্সের মেয়াদ কালের মধ্যে ধার্যকৃত ফিস জমা দিয়ে নির্ধারিত ফরমে আবেদন করতে হবে। আবেদন পত্র পাওয়ার পর লাইসেন্সিং কর্তৃপক্ষ প্রদত্ত নির্ধারিত তারিখ অনুযায়ী লিখিত, মৌখিক ও ব্যবহারিক পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করতে হবে। অর্থাৎ আবেদনকারীকে-
 
ক. লিখিত পরীক্ষা
খ. মৌখিক পরীক্ষা
গ. ব্যবহারিক পরীক্ষা অংশ গ্রহণ করতে হবে।
 
লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার পরে মটর যানের যে শ্রেণীর (মটর কার, মটর সাইকেল বা হালকা/ভারী) জন্য আবেদন করেছে সে শ্রেণীর গাড়ী নিয়ে বি.আর.টি.এ অফিসের নির্ধারিত স্হানে (জেলা পর্যায়ে অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট/১ম শ্রেণীর ম্যাজিস্ট্রেটের সামনে) ব্যবহারিক পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করতে হবে।
ব্যবহারিক পরীক্ষা ৩ (তিন) টি ধাপে সম্পন্ন হয়ে থাকে। যথাঃ
ক. জিগ জ্যাগ টেস্ট
খ. র্যাম্প টেস্ট
গ. রোড টেস্ট : এসব পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হলে লাইসেন্সিং কর্তৃপৰ আপনাকে ড্রাইভিং লাইসেন্স প্রদান করবেন।
এখানে উল্লেখ করা প্রয়োজন যে, মধ্যম ও ভারী যানবাহনের লাইসেন্স পেতে হলে অবশ্যই আবেদনকারীর হালকা মটরযানের লাইসেন্স থাকতে হবে এব তিন বছর পার না হলে উক্ত প্রকার লাইসেন্সের জন্য আবেদন করা যাবে না।
ড্রাইভিং লাইসেন্স পাওয়ার পরীক্ষা পদ্ধতি :
তিনটি বিষয়ের উপরে লিখিত পরীক্ষা দিতে হয়। যথা :
ক. রোড সাইন, ট্রাফিক সিগন্যাল ও ট্রাফিক চিহ্ন,
খ. ট্রাফিক নিয়মাবলী,
গ. মটরযান ও ইহার ইঞ্জিন সংক্রান্ত প্রাথমিক জ্ঞান বিষয়ে।
 
প্রশ্ন : লিখিত পরীক্ষা কত সময় দেয়া হয় এবং পরীক্ষায় পাশের শতকরা হার কত ?
উত্তর : সাধারণতঃ লিখিত পরীক্ষায় ২৫-৩০ মিনিট সময় দেওয়া হয় এবং শতকরা ৬৬% নম্বর পেলে উত্তীর্ণ হওয়া যায়।
 
প্রশ্ন : লিখিত পরীক্ষায় কি ধরনের প্রশ্ন থাকে ?
উত্তর : উপরোক্ত বিষয়ের উপর ছোট ছোট প্রশ্ন থাকে। যাতে স্বল্প কথায় উত্তর দেওয়া যায়। উত্তর দেওয়ার জন্য প্রত্যেক প্রশ্নের নিচেই ফাঁকা জায়গা থাকে
এবং সেখানেই উত্তর লিখতে হয় অথবা প্রশ্ন পত্রে কয়েকটি উত্তর দেওয়া থাকে সঠিক উত্তরের পাশ্বে টিক দিতে হয়।
 
প্রশ্ন : কি কি বিষয়ের উপর মৌখিক পরীক্ষা দিতে হয় ?
উত্তর : রোড সাইন, ট্রাফিক সিগন্যাল ও ট্রাফিক চিহ্ন, ট্রাফিক নিয়মাবলী বাস্তবে চিহ্নিত করতে পারে কিনা এবং মটরযান ও ইহার ইঞ্জিন সংক্রান্ত প্রাথমিক জ্ঞান আছে কিনা। তদুপরি বয়স ও শারীরিক দিক হতে উপযুক্ত কিনা ইত্যাদি বিষয়ে মৌখিক পরীক্ষয় প্রশ্ন করা হয়।
 
প্রশ্ন : প্রাকটিক্যাল টেস্ট বা মাঠ পর্যায়ের পরীক্ষা কি ভাবে হয় ?
উত্তর : পরীক্ষার্থী মটরযানের যে শ্রেণীর জন্য লাইসেন্স পেতে চায় সেই শ্রেণীর গাড়ী দিয়েই মাঠে প্রাকটিক্যাল টেস্ট দিতে হয়। এ প্রাকটিক্যাল টেস্টে ইঞ্জিন চালু করা, গিয়ার পরিবর্তন করা, সিগন্যাল লাইট ব্যবহার করা, গাড়ী থামানো, সামনে অগ্রসর হওয়া ও পিছনের দিতে সুষ্ঠুভাবে চালাতে পারে কিনা তা পরীক্ষা করা হয়। মাঠ পর্যায়ে পরীক্ষা ১ম ধাপ হচ্ছে জিগজাগ টেস্ট। মাঠে যে আঁকা বাকা রাস্তা মার্কিং করা থাকে তার ভিতর দিয়ে গাড়ী নিয়ে অগ্রসর হওয়ার নাম জিগজাগ টেস্ট।
ড্রাইভিং লাইসেন্স হারিয়ে গেলে বা নষ্ট হলে কিংবা ছিড়ে গেলে ‘ইস্যুকরণ পদ্ধতি’
ড্রাইভিং লাইসেন্স হারিয়ে গেলে বা নষ্ট হলে কিংবা ছিড়ে গেলে লাইসেন্সধারীকে-
 নির্ধারিত ফরমে সাদা কাগজে প্রয়োজনীয় ফিস পোস্ট অফিসে জমা দিয়ে লাইসেন্স পূর্ণ বিবরণাদি উল্লেখপূর্বক যে লাইসেন্সিং অথরিটি কর্তৃক ড্রাইভিং লাইসেন্স ইস্যু করা হয়েছিল তার বিস্তারিত বিবরণ দিয়ে লাইসেন্সিং অথরিটির নিকট ৩ (তিন) কপি পাসপোর্ট সাইজের সত্যায়িত ছবিসহ আবেদন দাখিল করতে হবে।
 লাইসেন্স হারিয়ে বা পুড়ে গেলে সংশ্লিষ্ট থানায় সাধারণ ডাইরি (জিডি এন্ট্রি) করতে হবে এবং তার একটি সত্যায়িত অনুলিপি আবেদন পত্রের সাথে সংযুক্ত করতে হবে।
 এছাড়া দৈনিক পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি দিতে হবে এবং সেই বিজ্ঞপ্তির তারিখ আবেদন পত্রে উল্লেখসহ উক্ত পত্রিকার নির্দিষ্ট স্হানটি চিহ্নিত করে আবেদন পত্রের সাথে সংযুক্ত করতে হবে। আবেদন পত্র সঠিক বিবেচিত হলে লাইসেন্সধারীর অনুকুলে একটি প্রতিলিপি ইস্যু করা হবে।
 
 
পদক্ষেপ সমূহকাজ কোথায় যাবেন কার কাছে যাবেনকি কি কাগজপত্র লাগবেকাজ সম্পূর্ণ হবার সময়সীমা খরচ (টাকা) গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ
গ্রাহকোর কাজসেবা প্রদানকারীর কাজ  ফিঅন্যান্য খরচ
প্রথম কাজ
(শিক্ষানবীশ   লাইসেন্স) 
শিক্ষানবীশ লাইসেন্সের জন্য আবেদন ফরম সংগ্রহ করতে হবেফরম প্রদানজেলা/বিভাগীয় বি.আর.টি.এ অফিস নির্বাহী অফিসার      যে কোন ব্যাংক থেকে ২০০/-টাকার পে-অর্ডার       নাই
 দ্বিতীয় কাজলাইসেন্সিং কর্তৃপক্ষ বি.আর.টি.এ বরাবর শিক্ষানবীশ লাইসেন্সের জন্য আবেদন ফরম পূরণ করে ফরম সহ ২০০/টাকার পে-অর্ডার বি.আর.টি.এ তে জমা দিয়ে সেখান থেকে চালান নিয়ে ২ দিন পর চালান কাটতে হবে  ঐ ঐক) ৩ কপি সত্যায়িত পাসপোর্ট সাইজ ছবি
খ) পূরণকৃত ফরম
গ) ২০০/-টাকার পে-অর্ডার 

 ৭ দিন    ঐ
 তৃতীয় কাজশিক্ষানবীশ লাইসেন্স সংগ্রহ লাইসেন্স প্রদানজেলা/বিভাগীয় বি.আর.টি.এ অফিস নির্বাহী     অফিসার     ফরম জমাদানের রশিদ৩০ মিনিট নাই  ঐ
 প্রথম কাজ (অপেশাদার
  লাইসেন্স)
শিক্ষানবীশ লাইসেন্স পাওয়ার পর নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে (৩মাস) গাড়ী চালানো শিখতে হবে।     ৩ মাস   ঐ
 দ্বিতীয় কাজশিক্ষানবীশ লাইসেন্সে উল্লেখিত তারিখের মধ্যে গাড়ী চালনায় দক্ষতা প্রমানের জন্য  লিখিত এবং মৌখিক পরীক্ষা দিতে হবে।         ঐ
 তৃতীয় কাজপরীক্ষায় উত্তীর্ণ হবার পর অপেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য ১৩০০/- টাকার পে-অর্ডার সহ বি.আর.টি.এ বরাবর আবেদন করতে হবে আবেদনপত্র গ্রহণ করে ফরম জমাদানের রশিদ প্রদান করবেজেলা/বিভাগীয় বি.আর.টি.এ অফিস নির্বাহী অফিসার ১.পূরণকৃত  আবেদনপত্র ২.সত্যায়িত পাসপোর্ট সাইজ ছবি-২ কপি এবং স্ট্যাম্প সাইজ ছবি ৩ কপি
৩. নাগরিকত্ব সনদ
৪. গাড়ী চালনায় দক্ষতা প্রমান পরীক্ষার সনদ ৫.এস.এস.সি পরীক্ষার সনদ

৬. জন্ম নিবন্ধন সনদ এর ফটোকপি।
 ৩ মাসঅপেশাদার প্লাষ্টিক লাইসেন্স ১০ বৎসর মেয়াদী নবায়ন ফি সহ ১৩০০/- টাকা নাই ঐ
 চতুর্থ কাজ প্লাস্টিক লাইসেন্স সংগ্রহ লাইসেন্স প্রদানজেলা/বিভাগীয় বি.আর.টি.এ অফিস নির্বাহী অফিসার    ফরম জমাদানের রশিদ ৩০ মিনিট নাই   ঐ
প্রথম কাজ (পেশাদার
 লাইসেন্স)
শিক্ষানবীশ লাইসেন্স পাওয়ার পর নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে (৩মাস) গাড়ী চালানো শিখতে হবে।     ৩ মাস   ঐ
 দ্বিতীয় কাজ শিক্ষানবীশ লাইসেন্সে উল্লেখিত তারিখের মধ্যে গাড়ী চালনায় দক্ষতা প্রমানের জন্য  লিখিত এবং মৌখিক পরীক্ষা দিতে হবে।        ঐ
 তৃতীয় কাজ পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হবার পর পেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য ৮০০/- টাকার পে-অর্ডারসহ বি.আর.টি.এ বরাবর আবেদন করে আবেদন ফরমটি বি.আর.টি.এ অফিসে বর্তমান পুলিশ কর্তৃক ¯^v¶i করিয়ে নিজ এলাকাধীন থানা পুলিশ কর্মকর্তার কাছ থেকে স্থায়ী ঠিকানা পরিদর্শন পূর্বক তদন্ত রিপোর্ট নিয়ে  বি.আর.টি.এ অফিসে জমা দিতে হবে।আবেদনপত্র গ্রহণ করে ফরম জমাদানের রশিদ প্রদান করবেজেলা/বিভাগীয় বি.আর.টি.এ অফিসনির্বাহী       অফিসার    ১. পূরণকৃত  আবেদনপত্র ২.০সত্যায়িত পাসপোর্ট সাইজ ছবি-২ কপি এবং স্ট্যাম্প সাইজ ছবি ৩ কপি
৩. নাগরিকত্ব সনদ
৪. গাড়ী চালনায় দক্ষতা প্রমান পরীক্ষার সনদ, ৫.পুলিশ তদন্তের রিপোট
৬. জন্ম নিবন্ধন সনদ এর ফটোকপি।
 ৩ মাসঅপেশাদার প্লাষ্টিক লাইসেন্স ৫ বত্সর মেয়াদী নবায়ন ফি সহ ৮০০/- টাকা নাই ঐ
 চতুর্থ কাজপ্লাস্টিক লাইসেন্স সংগ্রহ লাইসেন্স প্রদানজেলা/বিভাগীয় বি.আর.টি.এ অফিসনির্বাহী অফিসারফরম জমাদানের রশিদ ৩০ মিনিট  নাই  ঐ
লাইসেন্স ফি
সকল জেলা শহরেই বেসরকারীভাবে  ড্রাইভিং শেখানোর কিছু প্রতিষ্ঠান থাকে যেখানে প্রতিষ্ঠানভেদে ফি ভিন্ন ভিন্ন হয়ে থাকে ।

সাধারণত ভাল প্রতিষ্ঠানগুলো যে ধরনের ফি নিয়ে থাকে যেমন- শিক্ষানবীশ লাইসেন্স ফি ১২৭০/-
জিগজ্যাগ পরীক্ষা বাবদ ৪৭০/-
অপেশাদার প্লাষ্টিক লাইসেন্স বাবদ ২১০০/-
পেশাদার প্লাষ্টিক লাইসেন্স বাবদ ১৫০০/-

জুয়েল আইচ এর একটি ছোট কিন্তু জোরালো ম্যাজিক ১০০% গ্যারান্টি



জুয়েল আইচদর্শকদের নিশ্চিতভাবে অবাক করে দেবে, এমন ম্যাজিক আবিষ্কার করা একটি কঠিন কাজ। ছোটবেলায় আমার কোনো জাদু-শিক্ষক ছিলেন না। পাইনি কোনো ম্যাজিক শেখার বই। তাই নিজের কল্পনার ওপর ভর করে জাদু আবিষ্কার করতে হতো। তবে নিজের কল্পনার মতো জাদুটি যখন দর্শককে চমকে দিত, তখন তা এক অনির্বচনীয় আনন্দের সম্পদ হয়ে হূদয়ে জমা হতো। দর্শকেরা সম্পূর্ণ নতুন জিনিস উপহার পেলেন বলে অনেক বেশি তারিফ করতেন। সুনাম খুব দ্রুত ছড়িয়ে পড়ত। এমনই একটি মজার জাদু আজ তোমাদের শিখিয়ে দেব।


দর্শকদের সামনে যা করবে(ক) একটি ম্যাচবাক্স পকেট থেকে বের করো।

(খ)  ম্যাচকাঠির ড্রয়ার বা ট্রেটা আঙুল দিয়ে ঠেলে বের করো।
(গ)  ট্রে-ভর্তি ম্যাচকাঠিগুলো টেবিলের ওপর ঢেলে দাও।
(ঘ)  খালি ট্রেটা সবার সামনে ম্যাচবাক্সের মধ্যে ঢুকিয়ে দাও।
(ঙ)  হাতের আঙুলে একটা তুড়ি বা হাততালি দিয়ে ট্রেটা ঠেলে দেখাও, খালি ট্রেটা ম্যাচকাঠিতে ভরে গেছে। শুরুতে যে কাঠিগুলো টেবিলে ঢেলে রেখেছিলে, সেগুলো তখনো সেখানে পড়ে আছে।
(চ)  ভরা ম্যাচবাক্সটা বাঁ হাত ধরে ডান হাতে এমন একটা ভঙ্গি করো, যেন ম্যাজিকটা এখানেই শেষ।
(ছ)  দর্শকেরা ‘ওয়াও’ বা অন্য কোনো প্রশংসাসূচক শব্দ উপহার দিয়ে হাততালি দিলে তোমার ম্যাচবাক্সটি পকেটে রেখে দাও।
তোমার প্রস্তুতি
১ নম্বর ছবি ড্রয়ারের পিঠে আঠা দিয়ে লাগানো অর্ধেক কাঠির সারিএকটা সুন্দর ম্যাচবাক্স নাও। আজকাল ম্যাচবাক্সের উভয় পিঠে একই রকম প্রিন্ট পাওয়া যায়। কোনো এলাকায় যদি এমন বাক্স না পাওয়া যায়, তাহলে উভয় পিঠে একই রকম ছবি লাগিয়ে নিতে হবে। আর লম্বালম্বি একপ্রান্তে ছোট্ট একটা দাগ লাগিয়ে নেবে, যা শুধু তুমি ছাড়া আর কারও চোখে পড়বে না। তোমার বাক্স তৈরির কাজ হয়ে গেল।

এবারে ট্রে বা ড্রয়ার তৈরির কাজ। ড্রয়ারটি উপুড় করে রাখো। ১২-১৩টা ম্যাচকাঠি নাও। কাঠিগুলোর মাঝামাঝি কেটে ফেলো। বারুদের দিকটা রেখে নিচের অর্ধেক ফেলে দাও। বারুদসহ কাঠির অর্ধেকটা উপুড় করা ড্রয়ারের পিঠে পাশাপাশি সাদা গ্লু (আইকা বা ফেভিকল) দিয়ে লাগিয়ে নিতে হবে। লাগানোর কাজে বিশেষ যত্ন নিতে হবে, যেন সবকিছু শুকিয়ে গেলে ড্রয়ারটা যখন বাক্সের মধ্যে পুরে দেওয়া হবে, তখন তা সরসর করে ঢুকতে ও বের হতে পারে। এ জন্য কী করতে হবে? প্রতিটি অর্ধেক করে কাটা কাঠির কাটা দিকটা ব্লেড দিয়ে একদিকে ঢাল করে কাটতে হবে। বারুদের পাশটাও যতটুকু চোখে পড়ে, সেটুকু রেখে বাকিটা চেঁছে ফেলে দিতে হবে। ঢাল করা কাঠির পাতলা দিকটা বারুদ পর্যন্ত ড্রয়ারের সঙ্গে আঠা দিয়ে লাগিয়ে একটা শক্ত মলাটের বই চাপা দিয়ে পুরো জিনিসটা এক দিন ছায়ায় শুকিয়ে নাও। প্রথম দিকে বেশ কয়েকবার ট্রেটা ধীরে ধীরে বাক্সের মধ্যে ঢোকাও এবং বের করো। কোথাও বাধাপ্রাপ্ত হলে জোরাজুরি কোরো না। সাবধানে ত্রুটিটি সেরে ফেলো। সব ঠিকমতো তৈরি হলে শুরু হবে তোমার অনুশীলন আর অনুশীলনের পালা। তুমি কী কথা বা গল্প বলে ম্যাজিকটি করবে, তার একটা স্ক্রিপ্ট লিখে নাও। আয়নার সামনে বসে পড়ো। প্রয়োজনে তোমার কথা, গল্প ও ম্যাচবাক্স চালনা পরিবর্তন করে একসময় চূড়ান্ত সুন্দর একটি জাদু তৈরি হয়ে যাবে। সব মিলিয়ে যা করবে, তার নামই উপস্থাপনা। কৌশলযুক্ত ম্যাচবাক্সটি তোমার যন্ত্র। শুধু বাদ্যযন্ত্র দিয়ে যেমন মধুর সুর বের হয় না; শিল্পীকে মধুর করে বাজাতে শিখতে হয়। জাদুর ক্ষেত্রেও তেমনই।২ নম্বর ছবি সাধারণ ফাঁকা বাক্স। একপ্রান্তে কলমের একটা ডট

আমি এখন প্রদর্শন কৌশলটা শিখিয়ে দিচ্ছি। অনুশীলনের মাধ্যমে একে সুন্দরতর করার দায়িত্ব জাদুশিল্পী হিসেবে তোমার। আঠা দিয়ে পিঠে সেঁটে দেওয়া কাঠিসহ ড্রয়ারটা চিত করো। ফাঁকা ড্রয়ারে লুজ করে কিছু স্বাভাবিক কাঠি রাখো। বাক্সের যেদিকে ডট দেওয়া, সেদিকটা ঘুরিয়ে তলের দিকে নাও। এবার ড্রয়ারটা বাক্সের ভেতরে ঢুকিয়ে দাও। তাহলে কী হলো? ড্রয়ারের খোলের মধ্যে লুজ কিছু কাঠি। ম্যাচবাক্সটি পকেট থেকে বের করো। ড্রয়ারের যেদিকে আঠা দিয়ে কাঠি লাগানো নেই, সেদিকে অর্ধেকের সামান্য কম বের করে উপুড় করে ঝাঁকি দিলে লুজ কাঠিগুলো টেবিলে পড়ে যাবে। দর্শকও দেখবেন একটা সাধারণ ম্যাচবাক্স এবং তার ড্রয়ারের উভয় দিক।

৩ নম্বর ছবি ডট দাগ দেওয়া প্রান্তে আঠা দিয়ে লাগানো কাঠির দিকটা দেখে মনে হচ্ছে বাক্সভরা কাঠিএবার বাক্সের বিষয়ে কোনো কথা না বলে ড্রয়ারটা বাক্সের ভেতরে পুরে দিয়েই বাক্সটা সামান্য ওপরে ছুড়ে দুই হাতে ধরে নাও। দর্শকেরা যেন বুঝতে না পারেন তুমি ডট দেওয়া দিকটা ঘুরিয়ে একটু আগের সাধারণ দিকটার দিকে কাঠি লাগানো ট্রের দিকটা নিয়ে এসেছ। এবার একটা তুড়ি দাও। যেন এই মুহূর্তেই তুমি ম্যাজিকটা করে ফেললে। ডটের উল্টো দিক থেকে তর্জনী ঢুকিয়ে এক ঠেলায় মাপা প্রায় অর্ধেকটা ট্রে বের করে ফেলো। বারবার অনুশীলন এ কাজে তোমাকে সাহায্য করবে। ট্রের পিঠে লাগানো কাঠি দেখে দর্শকেরা ভাববেন, এক তুড়িতে ম্যাচবাক্স কাঠিতে ঠেসে ভরে গেছে।

ম্যাজিক শেষ হয়ে যাওয়ার ভঙ্গি করো। তুমি যত বিশ্বাসযোগ্যভাবে ম্যাজিকটি করতে পারবে, দর্শক তত জোরে বাহবা দেবেন। এক চাপে ভরা (?) ম্যাচের ট্রেটি বাক্সের মধ্যে ঢুকিয়ে পকেটে রেখে দাও। ম্যাজিকটি শেষ হয়ে গেল। কিন্তু দর্শকের বিস্ময় আর মুগ্ধতার সুরটি অনেকক্ষণ ধরে মুখে মুখে বাজতে থাকল।

ঘটনার সুত্রপাত ঘটেছে প্রথোম আলো

make your pc bangla compatible-আপনার কম্পিউটারের যে কোন উন্ডোজ এ বাংলা লেখা দেখতে সমস্যা?? বাংলার ১৪গুষ্টির সমাধান এক পোষ্টেই

অচেনা অতিথির ব্লগ uses unicode to display bangla text. you will need to follow this guide to set up bangla unicode support in just 2 steps:
1. add unicode language support
2. add bangla fonts
this is a one time installation enabling you to view and use not only www.somewhereinblog.net, but also
hundreds of other bangla websites using the powerful and popular unicode system.
please start by choosing your operating system below:


a. add bangla unicode language files (required)


necessary changes to your system files


in windows xp (all versions)

1. add unicode language support to your system:
  1. download and run icomplex 2.0.0 provided by omicronlab.
  2. click install complex scripts.
2. add bangla fonts to your system:
  1. download the complete bangla font and copy to ‘c:\windows\fonts’.

 


in windows 2000

1. add unicode language support to your system:

  1. go to control panel, and then regional options


  1. in the general tab, see the language settings for the system
  2. select indic from the list. click ok.
2. add bangla fonts to your system:
download the bangla font and copy to ‘c:\winnt\fonts

 


in windows 2003

1. add unicode language support to your system:

  1. go to control panel, regional and language options


  1. in the language tab, select install files for complex script and right-to-left languages (including thai)


  1. click ok.

 


in windows vista

1. add unicode language support to your system:
not required!
2. add bangla fonts to your system:
  1. download the bangla font and install it using their instriction.

 

1. add unicode language support to your system:
not required!
2. add bangla fonts to your system:
  1. download the bangla font and copy to ‘c:\windows\fonts’.

 


in mac OS X

1. add unicode language support to your system:
not required!
2. add bangla fonts to your system:
  1. download the bangla font and install it using their instriction.

 


b. browser configuration (optional)


adjust language settings in firefox, internet explorer and opera

note: this section is optional if you want to skip browser’s ability to detect bangla in websites and apply a default bangla font.
in this part you will be properly setup your browser: firefox, internet explorer or opera, for proper bangla support.
bangla setup on firefox version 1.5

  1. from menu click on tools and select options
  2. from this window click on contents
  3. click on advanced button for fonts & colors
  4. click on the drop down list for option fonts for. select bengali from this list
  5. complete all the option fields as show in the following image and then click on ok.
click ok again to complete your setup.
this completes your setup for firefox.
bangla setup on internet explorer:

  1. from menu click on tools and select internet options
  2. from this window click on fonts
  3. click on the drop down list for language scripts
  4. select bengali from this drop down list (you may have to scroll up to locate it)
  5. select likhan for web page font. then click ok and ok again.
this completes your setup for internet explorer.
bangla setup on opera version 9.10

  1. from menu click on tools and select preferences
  2. click on advanced tab, fonts from left menu and click international fonts
  3. choose writing system 'bengali' from drop-down list
  4. select likhan for normal font. click ok until you exit from preferences
this completes your setup for opera. 

আপনার লেখাকে এ্যানিমেশন এ রুপান্তর করার জন্য 'ফাটাফাটি কিছু online tool আশা করি আপনাদের ১০০% কাজে আসবে



Signbot - make your own animated scrolling text LED sign. Write your text, select a sign width then generate to add to your MySpace or website or use as your forum sig or avatar. The generator will generator regular and LiveJournal-specific code.



Wigflip has a blog. Want to get the latest news about Wigflip toys and tools? Check out the Wigflip blog!

cornershop: rounded corner graphics for web design
Any size, any color, instant creation of graphics for your rounded boxes.

tinytags
Make a little text tag graphic

Superstickies
Make your own stickynote.

make your own animated text icon
For use with LiveJournal, Xanga, MySpace, etc.

screedbot
Make your own scrolling typewriter text.

put speech bubbles on pictures!
Put some funny speech bubbles on your pictures.

make your own speech bubble!
Make a speech bubble in the style of diesel sweeties.

Easystreet
Make your own street sign picture.

signbot
Make your own animated LED sign.

AutoMotivator
A motivational poster generator you can use for web posters or real poster prints.

roflbot
Make your own image macros without any graphics program.