প্রথম ৫০০টাকা ফ্রী !! Ebay,Amazon এর পন্য নিজ ঘরে Home Delivery!! (আগে সম্পুৃর্ণ টিউনটি পড়ে নিন,পুরোটা না পড়ে কোনো ফালতু টিউমেন্ট করবেন না) .
যারা Ebay, Amazon এর মত সাইট থেকে Flash Drive, Portable HDD, Headphones, Mouse-
Keyboard এবং ছোটো-খাটো পার্টস কিনে আনাতে চান তাদের জন্য একদম এককথায় “Perfect!” Ebay, Amazon থেকে অনেক কিছু কিনারই ইচ্ছা আমাদের থাকে, কিন্তু Direct কিনে আনার কোনো উপায় না থাকায় এবং পেমেন্টের সু-ব্যবস্থা না পাওয়ায় কাঙ্খিত জিনিস আনানো হয়ে উঠে না। অনেকে বিভিন্ন লোকের মাধ্যমে পেমেন্ট করিয়ে কাজ সারেন তবে তখন Dollar Conversion এ প্রোডাক্টের দাম অনেক বেড়ে যায়।
আমার Nexus 7 Tablet-টির চার্জিং সার্কিটটা নষ্ট হওয়ার পর থেকেই দোকানে দোকানে হন্নে হয়ে খুজেছি সার্কিটটা কেনার জন্য।
সবার এক কথা: “পার্টস নাই তবে পোর্ট আছে, ওয়েলডিং করে দেই?” Amazon এ সার্চ মারলেই কি সুন্দর পার্টসটি পাচ্ছিলাম মাত্র ৮-১০ ডলারে!!! শুধুমাত্র আনানোর সহজ উপায় না থাকায় পোর্টটাকেই রিপেয়ার করালাম যা ১ সপ্তাহ পরেই আবার আগের মত নষ্ট!! মাঝখানে আমার এত আদরের ৫০০টাকা গায়েব! .
এইবার নিয়ত করলাম, পার্টস যেভাবেই হোক আনাবো। আগেও জানতাম বিভিন্ন পন্থায় মানুষ বাহির থেকে পন্য বাংলাদেশে কিনিয়ে আনে তবে ছোটখাটো সমস্যা হয় কিন্তু এইবার হাড়ে হাড়ে টের পেলাম সমস্যাটা কোথায়। এইটার জন্য এতটাকা এক্সট্রা, ঐটার জন্য অতটাকা, তারপর অমুক-তমুক ও খোদা! ১০ডলারের একটা পন্য আনাতে এত মসিবত??? .
পরিশেষে #Backpack নামক কোনো এক সাইটে এসে উপস্থিত হলাম। সাইটের ভিজুয়াল দেখে বিশ্বাস হয় নি এটা বাংলাদেশি সাইট। সাইটে আমার প্রোডাক্টটির জন্য সার্চ মারতেই বুঝলাম জায়গা মত এসে পড়ছি। আরো দারুন জিনিস নজরে পড়ল, কারো রেফার হয়ে ঢুকলে আপনার একাউন্টে তারা ৫০০টাকা ফ্রী দিচ্ছে!! মানে পন্যের দাম ১০০০টাকা হলে আপনাকে দিতে হবে শুধুমাত্র ৫০০টাকা।
.
কিন্তু এইটা দেখতে একটু দেরী হয়ে গিয়েছিল, আমি ততক্ষনে আমার Facebook একাউন্ট দিয়ে সাইন-আপ করে ফেলেছিলাম, তাই আমার Account এ ৫০০টাকা আসে নাই। আর কি করার, বড় ভাইকে দিয়ে তার ফেসবুক একাউন্ট ব্যবহার করে আরেকটি একাউন্ট করালাম এবং দেখি আসলেই ৫০০টাকা দিয়েছে ভাইয়ার Account এ। কিভাবে অর্ডার করে এই ৫০০টাকা ব্যবহার করলাম তার ধাপে ধাপে বিবরন নিচে দেয়া হল।
.
.
প্রথমে সাইনআপ: .
রেফার ছাড়া সাইন আপ করলে https://backpackbang.com উপরে ক্লিক করুন (উল্লেখ্যঃ কোনো টাকা একাউন্টে পাবেন না)।
.
রেফারসহ সাইনআপ করলে এইখানে ক্লিক করুন (SignUP এর সাথে সাথে ৫০০টাকা পাবেন একাউন্টে)।
যারা Ebay, Amazon এর মত সাইট থেকে Flash Drive, Portable HDD, Headphones, Mouse-
Keyboard এবং ছোটো-খাটো পার্টস কিনে আনাতে চান তাদের জন্য একদম এককথায় “Perfect!” Ebay, Amazon থেকে অনেক কিছু কিনারই ইচ্ছা আমাদের থাকে, কিন্তু Direct কিনে আনার কোনো উপায় না থাকায় এবং পেমেন্টের সু-ব্যবস্থা না পাওয়ায় কাঙ্খিত জিনিস আনানো হয়ে উঠে না। অনেকে বিভিন্ন লোকের মাধ্যমে পেমেন্ট করিয়ে কাজ সারেন তবে তখন Dollar Conversion এ প্রোডাক্টের দাম অনেক বেড়ে যায়।
আমার Nexus 7 Tablet-টির চার্জিং সার্কিটটা নষ্ট হওয়ার পর থেকেই দোকানে দোকানে হন্নে হয়ে খুজেছি সার্কিটটা কেনার জন্য।
সবার এক কথা: “পার্টস নাই তবে পোর্ট আছে, ওয়েলডিং করে দেই?” Amazon এ সার্চ মারলেই কি সুন্দর পার্টসটি পাচ্ছিলাম মাত্র ৮-১০ ডলারে!!! শুধুমাত্র আনানোর সহজ উপায় না থাকায় পোর্টটাকেই রিপেয়ার করালাম যা ১ সপ্তাহ পরেই আবার আগের মত নষ্ট!! মাঝখানে আমার এত আদরের ৫০০টাকা গায়েব! .
এইবার নিয়ত করলাম, পার্টস যেভাবেই হোক আনাবো। আগেও জানতাম বিভিন্ন পন্থায় মানুষ বাহির থেকে পন্য বাংলাদেশে কিনিয়ে আনে তবে ছোটখাটো সমস্যা হয় কিন্তু এইবার হাড়ে হাড়ে টের পেলাম সমস্যাটা কোথায়। এইটার জন্য এতটাকা এক্সট্রা, ঐটার জন্য অতটাকা, তারপর অমুক-তমুক ও খোদা! ১০ডলারের একটা পন্য আনাতে এত মসিবত??? .
পরিশেষে #Backpack নামক কোনো এক সাইটে এসে উপস্থিত হলাম। সাইটের ভিজুয়াল দেখে বিশ্বাস হয় নি এটা বাংলাদেশি সাইট। সাইটে আমার প্রোডাক্টটির জন্য সার্চ মারতেই বুঝলাম জায়গা মত এসে পড়ছি। আরো দারুন জিনিস নজরে পড়ল, কারো রেফার হয়ে ঢুকলে আপনার একাউন্টে তারা ৫০০টাকা ফ্রী দিচ্ছে!! মানে পন্যের দাম ১০০০টাকা হলে আপনাকে দিতে হবে শুধুমাত্র ৫০০টাকা।
.
কিন্তু এইটা দেখতে একটু দেরী হয়ে গিয়েছিল, আমি ততক্ষনে আমার Facebook একাউন্ট দিয়ে সাইন-আপ করে ফেলেছিলাম, তাই আমার Account এ ৫০০টাকা আসে নাই। আর কি করার, বড় ভাইকে দিয়ে তার ফেসবুক একাউন্ট ব্যবহার করে আরেকটি একাউন্ট করালাম এবং দেখি আসলেই ৫০০টাকা দিয়েছে ভাইয়ার Account এ। কিভাবে অর্ডার করে এই ৫০০টাকা ব্যবহার করলাম তার ধাপে ধাপে বিবরন নিচে দেয়া হল।
.
.
প্রথমে সাইনআপ: .
রেফার ছাড়া সাইন আপ করলে https://backpackbang.com উপরে ক্লিক করুন (উল্লেখ্যঃ কোনো টাকা একাউন্টে পাবেন না)।
.
রেফারসহ সাইনআপ করলে এইখানে ক্লিক করুন (SignUP এর সাথে সাথে ৫০০টাকা পাবেন একাউন্টে)।
দেখুন আমি রেফারেল দিয়ে করেছি এবং ৫০০৳ পেয়েছি...
Note: ফেসবুক দিয়ে সাইন-আপ চাপুন(ইমেইল দিয়ে কাজ হবে না) .
সাইন-আপ হয়ে গেল! আপনার একাউন্টে যে ৫০০টাকা যোগ হয়েছে তা দেখাবে। এইবার আপনার কাঙ্খিত প্রোডাক্ট সার্চ করে খুজে বের করুন।
.
কেনার জন্য BUY NOW চাপুন।
.
এবার মোবাইল নাম্বার ভেরিফাই করুন(মোবাইলে এসএমএস আসবে এবং ঐ কোডটি Website এ বসাতে হবে।
.
এখন Delivery Method সেট করতে বলবে। ঢাকার মধ্যে যেকোনো জায়গায় ডেলিভারী চার্জ ২০০টাকা। আমার সস্থা জিনিসে হোম ডেলিভারী নিয়ে দাম বাড়ানোর কোনো ইচ্ছা নেই। আমি নিজে গিয়ে নিয়ে আসব(এলিফেন্ট রোড)। তাই আমি Pick-Up Method Select করলাম।
.
তারাই ঠিকানা দেখিয়ে শিউর করে দিচ্ছে লোকেশানটা কোথায় এবং কতদিনের মধ্যে আপনার প্রোডাক্ট চলে আসবে।
.
এবার আসবে পেমেন্ট অপশান। এটা দেখেই আমি সবচেয়ে বেশি অবাক হলাম। যতভাবে পেমেন্টের ব্যবস্থা করা সম্ভব প্রায় প্রত্যেকটাই তারা দেয়ার প্রচেষ্টা করেছে। আমি অনলাইনে টাকা দিতে নারাজ, ব্যাংক এ জমা দিয়ে কাজ করব। যদিও পার্টসটির দাম ৬৩৭টাকা ছিল কিন্তু আমার একাউন্টে ফ্রীতে পাওয়া ৫০০ টাকা থেকে ৩১৮টাকা কেটে বাকিটা এখন জমা দিতে বলছে(৩১৯টাকা)। ৬৩৭টাকার জায়গায় এখন আমাকে দিতে হবে ৩১৯টাকা।
.
লক্ষ্য করুন: ৩১৮+৩১৯=৬৩৭টাকা। তার মানে আমার প্রোডাক্টের অর্ধেকদাম(এক্ষেত্রে ৩১৮টাকা) ফ্রী পাওয়া টাকা থেকে ব্যবহার করা যাবে। তাই যদি আমার মূল প্রোডাক্টের দাম ১০০০টাকা হত তবে আমার বোনাস টাকা থেকে পুরো ৫০০টাকাই কাটা যেত এবং আমাকে ১০০০টাকার পরিবর্তে শুধুমাত্র ৫০০টাকাই দিতে হত।
.
–এই ফ্রী টাকা দিয়ে তারা আমাদের মূলত বিদেশ থেকে প্রোডাক্ট আনানোর জন্য আগ্রহী করছে তাই পুরো ফ্রী করে দিলে আমরা কিভাবে টাকা জমা দিতে হয় তা শিখব না, যা তারা চায় না।
.
আমি যেহেতু ব্যাংক ডিপোসিট অপশান সিলেক্ট করেছি তাই তারা আমাকে একটি ব্যাংক একাউন্ট ডিটেইলস দিবে যেখানে টাকা জমে দিতে হবে। জমা দেওয়ার মেমোর স্ক্যান কপি নিচের Browse চেপে আপলোড করে দিলেই কাজ শেষ। তারা একটু ফেরিফাই করবে তাদের একাউন্টের সাথে আপনার ক্যাশ মেমো মিলে কিনা। যদি মিলে যায়, ব্যাস কাজ শেষ এবং প্রোডাক্ট পাওয়ার অপেক্ষা শুরু।
.
যদি আপনি অন্য অপশান ব্যবহার করেন, যেমন: বিকাশ, ব্যাংক অনলাইন ট্রান্সফার তাহলে আর মেমোর কাহিনী থাকছে না।
.
ভেরিফাই হওয়ার পর আপনার একাউন্টে অর্ডারটির অবস্থা যেকোনো সময় চেক করতে পারবেন। কোথায় আছে, কেনা হয়েছে কিনা এবং যদি চলে আসে তাও দেখতে পাবেন। যখন দেখবেন প্রোডাক্ট চলে এসেছে তখন মোবাইলে কল পাবেন। দেরী না করে সোজা অফিসে গিয়ে নিয়ে আসবেন আর হোম ডেলিভারী সেট করে থাকলে নিশ্চিন্ত থাকুন, ১দিনের ভেতর চলে আসবে।
.
বি:দ্র: আমি কোম্পানীর সাথে জড়িত কোনো ব্যক্তি নই, তাই কোনো কিছু জানার থাকলে তাদের ফোন নাম্বারে কল দিন। তারা বিস্তারিত বুঝিয়ে বলবে।
সাইন-আপ হয়ে গেল! আপনার একাউন্টে যে ৫০০টাকা যোগ হয়েছে তা দেখাবে। এইবার আপনার কাঙ্খিত প্রোডাক্ট সার্চ করে খুজে বের করুন।
.
কেনার জন্য BUY NOW চাপুন।
.
এবার মোবাইল নাম্বার ভেরিফাই করুন(মোবাইলে এসএমএস আসবে এবং ঐ কোডটি Website এ বসাতে হবে।
.
এখন Delivery Method সেট করতে বলবে। ঢাকার মধ্যে যেকোনো জায়গায় ডেলিভারী চার্জ ২০০টাকা। আমার সস্থা জিনিসে হোম ডেলিভারী নিয়ে দাম বাড়ানোর কোনো ইচ্ছা নেই। আমি নিজে গিয়ে নিয়ে আসব(এলিফেন্ট রোড)। তাই আমি Pick-Up Method Select করলাম।
.
তারাই ঠিকানা দেখিয়ে শিউর করে দিচ্ছে লোকেশানটা কোথায় এবং কতদিনের মধ্যে আপনার প্রোডাক্ট চলে আসবে।
.
এবার আসবে পেমেন্ট অপশান। এটা দেখেই আমি সবচেয়ে বেশি অবাক হলাম। যতভাবে পেমেন্টের ব্যবস্থা করা সম্ভব প্রায় প্রত্যেকটাই তারা দেয়ার প্রচেষ্টা করেছে। আমি অনলাইনে টাকা দিতে নারাজ, ব্যাংক এ জমা দিয়ে কাজ করব। যদিও পার্টসটির দাম ৬৩৭টাকা ছিল কিন্তু আমার একাউন্টে ফ্রীতে পাওয়া ৫০০ টাকা থেকে ৩১৮টাকা কেটে বাকিটা এখন জমা দিতে বলছে(৩১৯টাকা)। ৬৩৭টাকার জায়গায় এখন আমাকে দিতে হবে ৩১৯টাকা।
.
লক্ষ্য করুন: ৩১৮+৩১৯=৬৩৭টাকা। তার মানে আমার প্রোডাক্টের অর্ধেকদাম(এক্ষেত্রে ৩১৮টাকা) ফ্রী পাওয়া টাকা থেকে ব্যবহার করা যাবে। তাই যদি আমার মূল প্রোডাক্টের দাম ১০০০টাকা হত তবে আমার বোনাস টাকা থেকে পুরো ৫০০টাকাই কাটা যেত এবং আমাকে ১০০০টাকার পরিবর্তে শুধুমাত্র ৫০০টাকাই দিতে হত।
.
–এই ফ্রী টাকা দিয়ে তারা আমাদের মূলত বিদেশ থেকে প্রোডাক্ট আনানোর জন্য আগ্রহী করছে তাই পুরো ফ্রী করে দিলে আমরা কিভাবে টাকা জমা দিতে হয় তা শিখব না, যা তারা চায় না।
.
আমি যেহেতু ব্যাংক ডিপোসিট অপশান সিলেক্ট করেছি তাই তারা আমাকে একটি ব্যাংক একাউন্ট ডিটেইলস দিবে যেখানে টাকা জমে দিতে হবে। জমা দেওয়ার মেমোর স্ক্যান কপি নিচের Browse চেপে আপলোড করে দিলেই কাজ শেষ। তারা একটু ফেরিফাই করবে তাদের একাউন্টের সাথে আপনার ক্যাশ মেমো মিলে কিনা। যদি মিলে যায়, ব্যাস কাজ শেষ এবং প্রোডাক্ট পাওয়ার অপেক্ষা শুরু।
.
যদি আপনি অন্য অপশান ব্যবহার করেন, যেমন: বিকাশ, ব্যাংক অনলাইন ট্রান্সফার তাহলে আর মেমোর কাহিনী থাকছে না।
.
ভেরিফাই হওয়ার পর আপনার একাউন্টে অর্ডারটির অবস্থা যেকোনো সময় চেক করতে পারবেন। কোথায় আছে, কেনা হয়েছে কিনা এবং যদি চলে আসে তাও দেখতে পাবেন। যখন দেখবেন প্রোডাক্ট চলে এসেছে তখন মোবাইলে কল পাবেন। দেরী না করে সোজা অফিসে গিয়ে নিয়ে আসবেন আর হোম ডেলিভারী সেট করে থাকলে নিশ্চিন্ত থাকুন, ১দিনের ভেতর চলে আসবে।
.
বি:দ্র: আমি কোম্পানীর সাথে জড়িত কোনো ব্যক্তি নই, তাই কোনো কিছু জানার থাকলে তাদের ফোন নাম্বারে কল দিন। তারা বিস্তারিত বুঝিয়ে বলবে।