**************************************************************************************************************************************************** ****************************************************************************************************************************************************
Showing posts with label online earning. Show all posts
Showing posts with label online earning. Show all posts

চেষ্টা করে দেখতে দোষের কিছুই নেই There is nothing wrong with trying this post _ হয়তো সামান্য সময় নষ্ট মাগার তার ভিতর কিছু পাইলে লাভ ছাড়া ক্ষতি ও নেই

যদিও ইন্টারনেট থেকে অনেকে ইনকামের চেষ্টা করে ব্যার্থ > সেই উক্তি থেকে ইনকামের উদ্দেশ্য নয় এমনিই ট্রাই মারেন যদি কপাল ভাল থাকে তাইলে কিছু পাইলেও পাইতে পারেন। 

try it now for example
try it now for example


না পাইলে ভেবে নিতে হবে জ্বিবণে অনেক ফাসবুকে সময় নষ্ট হয়েছে তারমতই একটু কিন্তু কোন ক্ষতি তো আর হয়নি
আশা করি, সবাই ভাল আছেন। আজ আপনাদের সামনে একটি সাইটের পরিচয় করাব যেখানে কোন রকম কাজ
https://richmondberks.com/earning?ref=rbd327052&sh=sh32507

ছাড়াই প্রতিদিনে লাভ হিসাবে ১.৫% প্রফিট পাবেন। তার উপর সাইনআপসহ ১২০ ডলার বোনাস পাবেন। আসলে আমি নিজেও বিশ্বাস করিনাই এই রকম সাইট আছে কি? কারন, একেতো ১২০ ডলার, তার উপর কোন কাজ নাই! একটু বিশ্বাস করাটা কঠিন!! পরিশেষে গুগল সাইট ঘেটেঁ দেখলাম, সাইটটা রিয়েলি কোন স্ক্যাম নই, ইউজার রেটিংও ভাল। এলেক্সা র‌্যাংক অনুযায়ী সাইটের অবস্থান ৪,০০০, পারডে ভিজিটর প্রায় ৮০,০০০, ২০১৬ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।
এই সাইটের নাম রিচমন্ড বার্ক । এটি একটি ইনভেস্ট ও সোস্যাল শেয়ারিং সাইট। মুলত তাদের সাইটকে পপুলারিটি করার জন্য অফার প্রকাশ করেযে, বর্তমানে সাইনআপ করলে ১২০ ডলার বোনাস পাবেন। অবশ্য এখানে ইনভেস্ট করলে পারডে ৩% হিসাবে পাওয়া যাবে। তবে ইনভেস্ট না করলেও হবে। এর জন্য আপনাকে কিছু ধাপ সম্পূর্ণ করতে হবে:
রেজিস্ট্রেশন করার সাথে সাথে ১০$ পাবেন।
ফেসবুকে শেয়ার করলে ৫০$ পাবেন।
প্রফাইল সম্পূর্ণ করলে ১৫$ পাবেন।
মোবাইল আপ্পস ইন্সটল দিলে ২৫$।
গুগল ক্রমে নোটিফিকেশন চালু করলে ১০$।
youtube এ ১-২ মিনিট এর একটা ভিডিও আপলোড দিলে ১০$।
তাহলে মোট ১২০$। প্রাথমিক অবস্থাতে এই টাকা আপনি তুলতে পারবেন না। এই এমাউন্ট থেকে আপনাকে প্রতিদিন ০.০৫% করে প্রফিট দেবে এটা তুলতে পারবেন। Richmondberks এ বোনাস কে RBB তে প্রকাশ করে। অর্থাৎ আপনি ১২০ RBB পাবেন।
আপনাকে কোন কাজ করা লাগবে না। শুধু মাঝে মাঝে আকাউন্টে যেয়ে টাকা তুলবেন। মিনিমাম ০.৫$ হলেই তুলতে পাবেন। perfect money অথবা bitcoin এ টাকা নিতে পারবেন।
কিভাবে একাউন্ট ওপেন করবেন?
একাউন্ট ওপেন করতে হলে আপনাকে রেফারেল হিসাবে জয়েন করতে হবে। এখানে সুবিধা হল সাইনআপ করার পর আপনার লিংক সোস্যাল সাইটে শেয়ার করলে প্রতি যোগদান হিসাবে ১ডলার করে পাবেন। সুতরাং বুঝতেই পারছেন।
সাইনআপ করতে ক্লিক করুন এখানে
১। নিম্নরুপ ইমেজ আসবে সবকিছু ফিলাপ করুন এবং অবশ্যই আপনার সঠিক নাম বসাতে হবে।
ক। এখানে আপনার স্কাইপে আইডি থাকলে যোগ করতে পারেন। ফটো, ফেসবুক লিংক যোগ করুন। এবং আপনার ফোন নং ভেরিফাই করে নিন। মাই ওয়ালেটে শুধুমাত্র আপনার বিট কয়েন সাইটের ঠিকানা যোগ করুন যেহেতু এটাই সহজ মাধ্যম। যেমনঃ আমি যুক্ত করেছি (লাল তীর চিহৃ)
খ। এরপর বাকি কাজগুলো করুন। যেমনঃ সোস্যাল সাইটে শেয়ার করুনঃ ফেসবুক, টুইটারে। ইউটিউবে আপলোড করুন এদের একটি ভিডিও। মুল কথা সবকিছু ঠিক থাকলে আপনাকে ১২০ ডলার প্রদান করবে। এই যেমন আমার ৭৫ ডলার অ্যাড হয়েছে। বাকি কাজ গুলো এখন করব।
আশা করি টিউটোরিয়াল অনুযায়ী কাজ গুলো সম্পন্ন করতে পেরেছেন। তাহলে এবার কোন কাজ নাই। মাঝেমধ্য একাউন্ট ব্যালান্স চেক করবেন। এবং প্রতিদিনের প্রফিট পেতে থাকুন। প্রফিট এমাউন্ট ২৫% হলেই উইথড্র করতে পারবেন। এবং সেই সাথে সোস্যাল সাইটে শেয়ার করতে খাকুন।এখানে রিয়েলি যতটুকু পাব, তাই আমাদের লাভ, কোন প্রশ্ন থাকলে আমাকে টিউমেন্ট করলে জানানোর চেষ্টা করব। সবাই ভাল থাকুন।
আপনি সফল না হতে পারলে ও কষ্ট নিবেন না ধরে নিবেন পোষ্ট দাতা ও পাইনি সে ও চেষ্টা চালিয়েছে!!!

SignUP এর সাথে সাথে ৫০০টাকা পাবেন একাউন্টে

প্রথম ৫০০টাকা ফ্রী !! Ebay,Amazon এর পন্য নিজ ঘরে Home Delivery!! (আগে সম্পুৃর্ণ টিউনটি পড়ে নিন,পুরোটা না পড়ে কোনো ফালতু টিউমেন্ট করবেন না) .

যারা Ebay, Amazon এর মত সাইট থেকে Flash Drive, Portable HDD, Headphones, Mouse-
Keyboard এবং ছোটো-খাটো পার্টস কিনে আনাতে চান তাদের জন্য একদম এককথায় “Perfect!” Ebay, Amazon থেকে অনেক কিছু কিনারই ইচ্ছা আমাদের থাকে, কিন্তু Direct কিনে আনার কোনো উপায় না থাকায় এবং পেমেন্টের সু-ব্যবস্থা না পাওয়ায় কাঙ্খিত জিনিস আনানো হয়ে উঠে না। অনেকে বিভিন্ন লোকের মাধ্যমে পেমেন্ট করিয়ে কাজ সারেন তবে তখন Dollar Conversion এ প্রোডাক্টের দাম অনেক বেড়ে যায়।
আমার Nexus 7 Tablet-টির চার্জিং সার্কিটটা নষ্ট হওয়ার পর থেকেই দোকানে দোকানে হন্নে হয়ে খুজেছি সার্কিটটা কেনার জন্য।
সবার এক কথা: “পার্টস নাই তবে পোর্ট আছে, ওয়েলডিং করে দেই?” Amazon এ সার্চ মারলেই কি সুন্দর পার্টসটি পাচ্ছিলাম মাত্র ৮-১০ ডলারে!!! শুধুমাত্র আনানোর সহজ উপায় না থাকায় পোর্টটাকেই রিপেয়ার করালাম যা ১ সপ্তাহ পরেই আবার আগের মত নষ্ট!! মাঝখানে আমার এত আদরের ৫০০টাকা গায়েব! .
এইবার নিয়ত করলাম, পার্টস যেভাবেই হোক আনাবো। আগেও জানতাম বিভিন্ন পন্থায় মানুষ বাহির থেকে পন্য বাংলাদেশে কিনিয়ে আনে তবে ছোটখাটো সমস্যা হয় কিন্তু এইবার হাড়ে হাড়ে টের পেলাম সমস্যাটা কোথায়। এইটার জন্য এতটাকা এক্সট্রা, ঐটার জন্য অতটাকা, তারপর অমুক-তমুক ও খোদা! ১০ডলারের একটা পন্য আনাতে এত মসিবত??? .
পরিশেষে ‪#‎Backpack‬ নামক কোনো এক সাইটে এসে উপস্থিত হলাম। সাইটের ভিজুয়াল দেখে বিশ্বাস হয় নি এটা বাংলাদেশি সাইট। সাইটে আমার প্রোডাক্টটির জন্য সার্চ মারতেই বুঝলাম জায়গা মত এসে পড়ছি। আরো দারুন জিনিস নজরে পড়ল, কারো রেফার হয়ে ঢুকলে আপনার একাউন্টে তারা ৫০০টাকা ফ্রী দিচ্ছে!! মানে পন্যের দাম ১০০০টাকা হলে আপনাকে দিতে হবে শুধুমাত্র ৫০০টাকা।
.
কিন্তু এইটা দেখতে একটু দেরী হয়ে গিয়েছিল, আমি ততক্ষনে আমার Facebook একাউন্ট দিয়ে সাইন-আপ করে ফেলেছিলাম, তাই আমার Account এ ৫০০টাকা আসে নাই। আর কি করার, বড় ভাইকে দিয়ে তার ফেসবুক একাউন্ট ব্যবহার করে আরেকটি একাউন্ট করালাম এবং দেখি আসলেই ৫০০টাকা দিয়েছে ভাইয়ার Account এ। কিভাবে অর্ডার করে এই ৫০০টাকা ব্যবহার করলাম তার ধাপে ধাপে বিবরন নিচে দেয়া হল।
.
.
প্রথমে সাইনআপ: .
রেফার ছাড়া সাইন আপ করলে https://backpackbang.com উপরে ক্লিক করুন (উল্লেখ্যঃ কোনো টাকা একাউন্টে পাবেন না)।
.
রেফারসহ সাইনআপ করলে এইখানে ক্লিক করুন (SignUP এর সাথে সাথে ৫০০টাকা পাবেন একাউন্টে)।
দেখুন আমি রেফারেল দিয়ে করেছি এবং ৫০০৳ পেয়েছি...

Note: ফেসবুক দিয়ে সাইন-আপ চাপুন(ইমেইল দিয়ে কাজ হবে না) .
সাইন-আপ হয়ে গেল! আপনার একাউন্টে যে ৫০০টাকা যোগ হয়েছে তা দেখাবে। এইবার আপনার কাঙ্খিত প্রোডাক্ট সার্চ করে খুজে বের করুন।
.
কেনার জন্য BUY NOW চাপুন।
.
এবার মোবাইল নাম্বার ভেরিফাই করুন(মোবাইলে এসএমএস আসবে এবং ঐ কোডটি Website এ বসাতে হবে।
.
এখন Delivery Method সেট করতে বলবে। ঢাকার মধ্যে যেকোনো জায়গায় ডেলিভারী চার্জ ২০০টাকা। আমার সস্থা জিনিসে হোম ডেলিভারী নিয়ে দাম বাড়ানোর কোনো ইচ্ছা নেই। আমি নিজে গিয়ে নিয়ে আসব(এলিফেন্ট রোড)। তাই আমি Pick-Up Method Select করলাম।
.
তারাই ঠিকানা দেখিয়ে শিউর করে দিচ্ছে লোকেশানটা কোথায় এবং কতদিনের মধ্যে আপনার প্রোডাক্ট চলে আসবে।
.
এবার আসবে পেমেন্ট অপশান। এটা দেখেই আমি সবচেয়ে বেশি অবাক হলাম। যতভাবে পেমেন্টের ব্যবস্থা করা সম্ভব প্রায় প্রত্যেকটাই তারা দেয়ার প্রচেষ্টা করেছে। আমি অনলাইনে টাকা দিতে নারাজ, ব্যাংক এ জমা দিয়ে কাজ করব। যদিও পার্টসটির দাম ৬৩৭টাকা ছিল কিন্তু আমার একাউন্টে ফ্রীতে পাওয়া ৫০০ টাকা থেকে ৩১৮টাকা কেটে বাকিটা এখন জমা দিতে বলছে(৩১৯টাকা)। ৬৩৭টাকার জায়গায় এখন আমাকে দিতে হবে ৩১৯টাকা।
.
লক্ষ্য করুন: ৩১৮+৩১৯=৬৩৭টাকা। তার মানে আমার প্রোডাক্টের অর্ধেকদাম(এক্ষেত্রে ৩১৮টাকা) ফ্রী পাওয়া টাকা থেকে ব্যবহার করা যাবে। তাই যদি আমার মূল প্রোডাক্টের দাম ১০০০টাকা হত তবে আমার বোনাস টাকা থেকে পুরো ৫০০টাকাই কাটা যেত এবং আমাকে ১০০০টাকার পরিবর্তে শুধুমাত্র ৫০০টাকাই দিতে হত।
.
–এই ফ্রী টাকা দিয়ে তারা আমাদের মূলত বিদেশ থেকে প্রোডাক্ট আনানোর জন্য আগ্রহী করছে তাই পুরো ফ্রী করে দিলে আমরা কিভাবে টাকা জমা দিতে হয় তা শিখব না, যা তারা চায় না।
.
আমি যেহেতু ব্যাংক ডিপোসিট অপশান সিলেক্ট করেছি তাই তারা আমাকে একটি ব্যাংক একাউন্ট ডিটেইলস দিবে যেখানে টাকা জমে দিতে হবে। জমা দেওয়ার মেমোর স্ক্যান কপি নিচের Browse চেপে আপলোড করে দিলেই কাজ শেষ। তারা একটু ফেরিফাই করবে তাদের একাউন্টের সাথে আপনার ক্যাশ মেমো মিলে কিনা। যদি মিলে যায়, ব্যাস কাজ শেষ এবং প্রোডাক্ট পাওয়ার অপেক্ষা শুরু।
.
যদি আপনি অন্য অপশান ব্যবহার করেন, যেমন: বিকাশ, ব্যাংক অনলাইন ট্রান্সফার তাহলে আর মেমোর কাহিনী থাকছে না।
.
ভেরিফাই হওয়ার পর আপনার একাউন্টে অর্ডারটির অবস্থা যেকোনো সময় চেক করতে পারবেন। কোথায় আছে, কেনা হয়েছে কিনা এবং যদি চলে আসে তাও দেখতে পাবেন। যখন দেখবেন প্রোডাক্ট চলে এসেছে তখন মোবাইলে কল পাবেন। দেরী না করে সোজা অফিসে গিয়ে নিয়ে আসবেন আর হোম ডেলিভারী সেট করে থাকলে নিশ্চিন্ত থাকুন, ১দিনের ভেতর চলে আসবে।
.
বি:দ্র: আমি কোম্পানীর সাথে জড়িত কোনো ব্যক্তি নই, তাই কোনো কিছু জানার থাকলে তাদের ফোন নাম্বারে কল দিন। তারা বিস্তারিত বুঝিয়ে বলবে।

Maybe you could try something wrong ingredient can earn $ 500 to $ 300 per month easily as an alternative to Adsense.

Many of us have a lot of Web sites, but it's a way to earn money from two of our surveyed neiyadio a way that it is much more difficult as the aache: Adsense This is a golden deer. Although a lot of difficulty, or are there too many can be found in many strategy Adsense bayetai I brought them the name of the site is an add-show
RevenueHits From here you can earn thousands of dollars a month. Not only that, the add-in can be used with Adsense not be a problem. 
 This site is 100% guaranteed to get the money because it saita Earth II EDS network.Adsense after its location.




Interestingly, the account you 30 seconds to be approved. And if you earn $ 20 on the site can be uithado dalara. The site of any bank dollar can be sent and Payoneer Master Card and dollars can be sent. A clear and final good! If you have a month to $ 100 on income If your wave on a day two of the visitor's need to stay on, and you if you want to earn over $ 1,000 a month to 10 thousand visitors per day to stay on the wave of the site will be a little lower than in the first months of income, but income will increase later. And when you see the quality of your traffic will prdarsana EDS. Now I'll show you how to ekainda at RevenueHits. And how to add the code to generate. To account you here to enter the site by clicking RevenueHits entering the bottom you will see on this site. Now to ekaunda Join Now button.


Now, a page will appear as below. Please fill in the well of the house now. For example, your name, the name of your site and the site's URL and then type your traffic, your site categories and click the Next Step.


Now, a page will appear as below. Here is your user name, password, and you use an e-mail with the CAPTCHA code and a mobaila number of options to fill Finally Accept terms and condition by putting a check mark and click the Submit button.


Then you will see the following message notifying thanks. Now that e-mail account that you opened the e-mail to verify your account.


After your account is verified, your user name and password to access the account.



RevenueHits  to generate code to add to what is shown in the following video. VideoLink

চেষ্টা করে দেখতে দোষের কিছু নাই- হয়তো আপনিও প্রতি মাসে $300 থেকে $500 ইনকাম করতে পারবেন খুব সহজে Adsense এর বিকল্প হিসাবে।

আমাদের অনেকের অনেক ধরনের ওয়েব সাইট আছে কিন্তু তা থেকে ইনকাম করার কোন পথই আমাদের যানা নেই।যদিও দুই একটি পথ জানা আাছে তাও আবার অনেক কঠিন যেমন: Adsense এটি হচ্ছে একটি সোনার হরিন। যদিও অনেক কষ্টে বা অনেক কৌশলে Adsense পাওয়া যায় তাও আবার থাকতে হয় অনেক বয়ে।তাই আমি আপনাদের কাছে নিয়ে আসলাম এমন একটি অ্যাড প্রদর্শন সাইট তার নাম হলো
RevenueHits এখান থেকে আপনি মাসে হাজার হাজার ডলার ইনকাম করতে পারবেন। শুধু তাই নয় এখানকার অ্যাড আপনি এডসেন্স এর সাথেও ব্যবহার করতে পারবেন কোন সমস্যা হবে না।
 এই সাইট থেকে ১০০% টাকা পাওয়ার নিশ্চয়তা রয়েছে কারন এটি পৃথীবিতে ২য় এডস নেটওয়ার্ক সা্ইট। Adsense এর পরে এটির অবস্থান।

মজার ব্যাপার হলো এখানে ৩০ সেকেন্ডে একাউন্ড এপ্রুভ হয়ে যায়। আর সাইটে $20 ইনকাম হলেই ডলা্র উইথডো দেওয়া যায়। এই সাইট থেকে বাংলাদেশের যে কোন ব্যাংকে ডলার পাঠানো যায় এবং Payoneer Master Card ও ডলার পাঠানো যায় ।



একটি কথা স্পষ্ট করে দেওয় ভালো!
আপনি যদি মাসে $100 এর উপর ইনকাম করতে চান তাহলে আপনার ওয়েভ সাইটে দৈনিক ২ হাজার ভিজিটর এর উপর  থাকতে হবে!আর আপনি যদি মাসে $1000 এর উপর ইনকাম করতে চান তাহলে আপনার ওয়েভ সাইটে দৈনিক ১০ হাজার ভিজিটর এর উপর  থাকতে হবে!প্রথম মাস খানেক ইনকাম একটু কম হলেও পরবর্তিতে ইনকাম বাড়বে। যখন দেখবে আপনার ভিজিটর বেশি তখন ভালো মানের এডস প্র্দর্শন করবে।
এখন আমি আপনাদের দেখাবো কি ভাবে RevenueHits এ একাইন্ড করতে হয়। এবং তা থেকে কি ভাবে অ্যাড এর কোড জেনারেট করতে হয়।


একাউন্ড করতে প্রথমে এখানে ক্লিক করে  RevenueHits সাইটে প্রবেশ করুন

এই সাইটে প্রবেশ করার পরে নিচের মত  দেখতে পাবেন। এখন একউন্ড করতে Join Now বাটনে ক্লিক করুন।


এখন নিচের মত একটি পেজ আসবে। এখন এর নিম্নলিখিত ঘর গুলো ভালভাবে পুরন করুন। যেমন- আপনার নাম, আপনার সাইটের নাম এবং সাইটের ইউআরএল এবং এর পর আপনার ট্রাফিক টাইপ, এবং আপনার সাইটের ক্যাটাগরি দিয়ে Next Step  এ  ক্লিক করুন।

এখন নিচের মত আরো একটি পেজ আসবে। এখানে আপনার ইউজার নেম, পাসওয়ার্ড এবং আপনার ব্যবহৃত একটি ইমেইল ও একটি মো্বাইল নম্বর দিয়ে ক্যাপচা কোড পুরন করে সবশেষে Accept terms and condition অপশনে টিক চিহ্ন বসিয়ে দিয়ে Submit বাটনে ক্লিক করুন।

এরপর নীচের ধন্যবাদ জ্ঞাপক বার্তাটি দেখতে পাবেন। এখন যে ইমেইলটি দিয়ে আপনি  একাউন্টটি খুলেছেন ইমেইলে গিয়ে আপনার একাউন্টটি ভেরিফাই করে নিন।

আপনার একাউন্টটি ভেরিফাইড হয়ে যাওয়ার পরে, এখন আমি আপনার ইউজার নেম ও পাসওয়ার্ড দিয়ে একাউন্টে প্রবেশ করুন।


RevenueHits  থেকে কি ভাবে অ্যাড এর কোড জেনারেট করতে হয় তা নিচের ভিডিওতে দেখানো হলো।

ভিডিও লিংক

best ppc site to earn money ১০০% গ্যারান্টিসহকারে আয় করুন পি,পি,সি সাইট থেকে

হ্যা এবার আপনি ও পারবেন ইন্টারনেট থেকে হাজার হাজার টাকা আয় করতে বিশ্বাস না হলে ও আপনি সুধু আমার বলা অনুযায়ি কাজ করে যান টাকা না পেলে আমি টাকা দেবো।

অনলাইন ইনকাম এর সেরা একটা সাইট হল অয়াড ফিভার। এই সাইট টি নতুন হলেও খুব ভালো সাইট।


তাই নিশ্চিন্তে কাজ করতে পারেন। কারণ আমি এই সাইট এ গত ৩ মাস ধরে কাজ করছি। এই পর্যন্ত  আমার মোট আয় ৩০$

Scam হওয়ার সম্ভাবনা নেই। প্রতিদিন ৫-৬ সেন্ট আয় করতে পারবেন রেফারেল ছাড়া।



রেফারেল কিনলে আয় অনেক গুন বেড়ে যাবে তখন প্রতিমাসে ৩০০$-৫০০$ ডলার পর্যন্ত আয় করতে পারবেন।

প্রথমে এখানে ক্লিক করে রেজিস্টার করে নিন।

রেজিস্ট্রেশান করতেঃ

1.username

2.password

3.email id

4. birth date লাগবে।

বলে রাখা ভালো এই সাইটে আপনি যে ফোন দিয়ে লগইন করবেন আপনার অই একাওন্ট টি অই ফোনে ছাড়া আর কোনো ফোনে কাজ করবে না।

রেজিস্ট্রেশান করার পর লগিন করবেন।

তারপর view advertsements এ ক্লিক করে একটা একটা করে সবগুলো অ্যাড দেখে ফেলবেন।

view advertsements এ তিন ধরনের অ্যাড দেখতে পাবেন, এদের মধ্যে fixed advertisements এর value সবচেয়ে বেশি যে গুলি আপনি ফ্রি মেম্বারশিপে প্রত্তেকদিন ৪টে করে পাবেন। অন্য অ্যাড গুলো ক্লিক করার সময় না পেলেও fixed add গুলো তে অবশ্যই ক্লিক করতে হবে না হলে আপনার রেফারেল থেকে অর্থ আপনার অ্যাকাউন্ট এ যোগ হবে না। আর এই সাইটে বাংলাদেশ সময় অনুযায়ি সকাল ১১টা এবং Indian সময়য় অনুযায়ি সকাল ১০:৩০মিনিটে add যোগ হয়, মানে আপনার সব add দেখা হয়ে গেলে আপনি আবার সকাল ১১ বা ১০:৩০ টার পরে আবার নতুন add দেখতে পাবেন।

প্রতিদিন ৫-৬ সেন্ট আয় করতে পারবেন রেফারেল ছাড়া। আর এই ৬ সেন্ট করে প্রত্যেকদিন যদি আপনি আয় করেন তাহলে ১০দিনের মাথায় .০৬x১০=০.৬০$ হয়ে যাবে আর ০.৬০$ হলেই আপনি refferal+ এ গিয়ে ৩টি রেফারেল কিনতে পারবেন ৩০দিনের জন্য। তারপর রেফারাল গুলি যদি ঠিক মতো কাজ করে তাহলে ৭দিন পরে আপনি আবার ৩টা reffarel কিনতে পারবেন।  ফ্রী মেম্বার হিসেবে আপনি ২০০ পর্যন্ত রেফেরেল কিনতে পারবেন। আর ২০০টি reffarel  হয়ে গেলে তখন অনায়েসে আপনার মাসে ৩০০$-৪০০$ মানে ২২,৫০০-৩০,০০০টাকা পর্যন্ত আয় করতে পারবেন। আর যদি না পারেন তাহলে টাকা আমি দেব।

এছাড়াও অ্যাডগ্রিড থেকে আপনি ডলার আয় করতে পারবেন।

আপনার উপার্জিত অর্থ payza ও paypal দিয়ে যেকোনো ব্যাংক থেকে তুলতে পারবেন।

এই সাইট থেকে আপনি এন্ড্রয়েড মোবাইল দিয়েও আয় করতে পারবেন। এ জন্য গুগল ক্রুম, মোজিলা ফায়ারফক্স অথবা ইউসি ব্রাউজার ব্যবহার করতে হবে।

রেজিস্ট্রেশান করুন

সবাই ভালো থাকবেন।

কখনো কি আপনি চেষ্টা করে দেখেছেন?? চেষ্টা না করলে আপনার জন্য সু খবর এই প্রথম বারের মতো বাংলাদেশের ওয়েব সাইড থেকে সবচাইতে সহজ উপায়ে অনলাইনে আয় করুন এবং টাকা উত্তোলন করুন>>>

>>> –এই প্রথম বারের মতো বাংলাদেশের ওয়েব সাইড থেকে সবচাইতে সহজ উপায়ে অনলাইনে আয় করুন এবং টাকা উত্তোলন করুন>>>  (Bkash,mobile Recharge,Paypal,Moneybookers,Payza) তাও আবার মোবাইল wap  ও ব্লগার সাইট থেকেও।


যারা শত শত ডলার আয় করেন তারা এই টিউন থেকে দূরে থাকুন।
কেননা এটা দিয়ে শত শত ডলার আয় করা খুবই কষ্টকর তবে দক্ষ হলে অনেক ডলার আয় করতে পারবেন।

আমরা অনেকেই নিজের ওয়েব সাইট বানাই,ব্লগ তৈরি করি,এটা করি, সেটা করি। চাইলে ঐ সাইড গুলির মাধ্যমে আমরা আয় করতে পারি। কিন্তু আপনারা চাইলে সহজেই অনলাইনে মজা করার পাশাপাশি আয়ও করতে পারবেন। আর সবার আগে বলে নেই, আমি যে পধতিতে আয় করা শেখাব এইটা ১০০% কাজ করে। আর উপায় টা খুবই সহজ আর যেই সাইট থেকে আয় করবেন তা বিশ্বস্ত বাংলাদেশী ওয়েব সাইড (wap4dollar).


আরো একটা কথা বলে নেই যদি কাজ না হয় সমস্ত দায়ভার আমার। তাহলে চলুন কথা না বাড়িয়ে কাজ শুরু করে দেই...যেহেতু সব দায়ভার আমি নিয়েছি, সেহেতু একদম clear করে step by step দিচ্ছি যাতে কাজ করতে কোন সমস্যা না হয়।

নিয়মাবলিঃ

১.একটি IP থেকে একটি account খোলতে পারবেন। (একাধিক খুললে ব্লক হবেন,ওই ডিভাইস দিয়ে আর আয় করতে পারবন না)
২.আপনার একটা web/wap বা blog সাইট থাকতেই হবে। web/wap বা blog সাইট এ ভিজিটর যত বেশী হবে আপনার পয়েন্ট তত বারবে। যারা web/wap site বা blog বানাতে পারেন না তাদের জন্য Get a Free Mobile (WAP) Blog গিয়ে খুব সহজে সাইট বানাতে পারবেন।
৩.প্রতিটি web/wap বা blog সাইটে visitor এর click এ আপনি পাবেন ১ পয়েন্ট। একজন visitor ২৪ ঘন্টায় ১টাই ক্লিক করতে পারবে।
৪. ২০০ click = ১ডলার (কিন্তু ৭৮.৪০টাকা)
৫.আপনি 0.15 ডলার হলেই payout করতে পারবেন। (Recharge BD (min. 0.15$) ডলার = ১১.৭৬ টাকা, মানে আপনি ১২ টাকা থেকেই টাকা তুলতে পারবেন)
৬.আপনি আপনার ডলার/টাকা PayPal, Money bookers, Payza, Bkash, Mobil Recharge এর মাধ্যমে তুলতে পারবেন।
৭.কারো Referrral link দিয়ে account খুললেই আপনি পাবেন ২০ পয়েন্ট বোনাস।
৮.আপনার Referrral এ কেউ account খুললে আপনিও পাবেন ২০পয়েন্ট। যতজন কে Referr করবেন তত ২০ পয়েন্ট পাবেন।
৯.Request Payout করার পর ২৪ ঘন্টার মধ্যে আপনি টাকা/ডলার পেয়ে যাবেন।
১০.আইপি হাইড করে ক্লিক করলে সেই ক্লিক গ্রহনযোগ্য হবেনা।

কাজের ধাপঃ
১. প্রথমে Earn @ Wap4dollar.Com এ গিয়ে সাইন আপ করুন। আমি আমার Referral link দিয়ে দিলাম। যাতে আপনি সাইন আপ করলে ২০ পয়েন্ট পান আর আমিও ২০ পয়েন্ট পাই।

যদি ভাবেন আমার Referral link দিয়ে সাইন আপ করে আমার ২০ পয়েন্ট বাড়াবেন না তাহলে without referral এ যেয়ে সাইন আপ করুন তাহলে আপনিও ২০ পইয়েন্ট পাবেন না আমিও পাব না।


Tick দেওয়া গুলো অবশ্য পূরন করতে হবে।


registration complete হলে সাইন ইন করলে এই রকম আসবে।


(ক,খ,গ,ঘ,ঙ,চ এর বিবরন নিচে এক এক করে দিলাম)
এখানে,
ক) আপনার পয়েন্ট(প্রথম Referrral এ registration complete হলে ২০পয়েন্ট হয়ে থাকবে)

খ) Publisher ADlink  html code যেটার যে কোন একটি আপনার web/wap site বা blog এ দিতে হবে...আপনি ব্যানার ও দিতে পারেন।
তবে আমি একটা Textlink ad code +যে কোন একটা ব্যানার দেওয়াই better মনে করি।

গ) refferal link আপনি কাউকে রেফার করেতে চাইলে এই লিঙ্ক দিয়ে বা web/wap সাইটে  html কোড দিতে পারেন...আপনার Referral এ কেউ account খুললে আপনিও পাবেন ২০পয়েন্ট। যতজন কে Referr করবেন তত ২০ পয়েন্ট পাবেন।যেমন আপনি আমার Referr এ হলে আমি ২০পয়েন্ট পাবো।

ঘ) Earning Statistics এখানে আপনি আপনার পয়েন্ট,আপনার ভিজিটরদের ক্লিক দেখতে পারবেন।

ঙ) Request Payout আপনি এভাবে পে আউট করতে পারবেন।Request Payout করার পর ২৪ ঘন্টার মধ্যে আপনি টাকা/ডলার পেয়ে যাবেন।আপনার পয়েন্ট 60 হলেই Request Payout দিতে পারবেন।।(0.16ডলার=১২টাকা) মানে আপনি ১২টাকা থেকেই টাকা তুলতে পারবেন।

চ) Payout History আপনি আপনার payout এর সব history দেখতে পাবেন।


আশা করি সব বোঝাতে পারলাম।
এভাবে আপনি সবচাইতে সহজ উপায়ে বাংলাদেশ থেকে অনলাইনে আয় করতে পারেন।
এজন্য আপনাকে সুন্দর একটা web/wap বা blog সাইট বানাতে হবে। আর আগে থেকে থাকলে তো কথাই নাই। wapka.mobi, wen.ru, Googleblog,MyWapblog,WordPress or others wapsite থেকে হবে।

কি ভাবে আপনার WAP4DOLLAR একাউন্ট এক্টিভেট করবেন তা step by step।

প্রথমে আপনার WAP4DOLLAR একাউন্ট Login করুন।


আপনার একাইন্টে Publisher Panel এ যান।


আপনার web/wap site বা blog একাউন্ট Login করুন। আমি শুধু ব্লগ একাউন্ট দিয়ে করে দেখাচ্ছি।

নতুন একটি উইন্ডো আসবে। ওখান থেকে Add a Gadget এ HTML/JavaScript ক্লিক করুন। কপি করা Pop Under Code-টি Content বক্স এ Paste করুন Title আপনার পছন্দের যে কোন একটি নাম দিন। Save করুন।


একই ভাবে
• Get JavaScript Code
• Get Direct Ad links গুলো সেট করে নিন আপনার ব্লগে।
আপনার View Blog এ যান। ওখানে এড গুলো দেখতে পাবেন।
প্রতিদিন এড গুলো দেখলে ৭ পয়েন্ট পাবেন। ২৪ ঘন্টায় ১ বার পয়েন্ট পবেন।


আপনার রেফারে যত বেশি মানুষ সাইন আপ করে সব কাজ শেষ করে ১০ পয়েন্ট আয় করবে কেবল তখনই আপনি সাথে সাথে ২০পয়েন্ট পাবেন। কাজেই যত বেশি রেফার তত আয়।
তবে লোভে পড়ে যেন আবার একটা ডিভাইস থেকে একাধিক আইডি খুলে নিজেকেই রেফার করবেন না। তাইলেই ধরা খাবেন, এডমিন আপনাকে ব্লক করে দিবে তখন আর আপনার আয় করা লাগবে না।
আশা করি এই টিউনে সবাই উপকৃত হবেন। টিউন্টা করতে অনেক কষ্ট হয়েছে। তাই কেমন হল তা টিউমেন্ট করে জানাবেন please.
কোন ভুল হলে ক্ষমা করবেন কেননা আমার বাংলা টাইপ খুব খারাপ হয়।
আর কোন অসুবিধা হলে টিউমেন্ট করে জানাবেন

সঙ্গীতের স্বপ্নপুরুষ


'শুরুটা যেভাবে
১৯৬৭ সালের ৬ জানুয়ারি বর্তমান এ আর রহমান জন্মেছিলেন এ এস দিলীপ কুমার নামে। বাবা তামিল সঙ্গীত পরিচালক আর কে শেখর এবং মা গৃহবধূ কস্তুরী দেবী। রহমানের বাবা মোটামুটি নামী সঙ্গীত পরিচালকই ছিলেন। বাবার কাছ থেকে সঙ্গীত শিক্ষা নেয়ার খুব বেশি সুযোগ পাননি। কারণ, ১৯৭৬ সালে মাত্র নয় বছর বয়সে তিনি বাবাকে হারান। তার পর থেকে মাকে কেন্দ্র করেই বেড়ে উঠেছেন রহমান। বাবার দুটো কি-বোর্ড ভাড়া দিয়ে তখন
সংসার চলত তাদের। ১১ বছর বয়স থেকেই বিভিন্ন অর্কেস্ট্রা গ্রুপের সাথে কি-বোর্ড বাজাতে শুরু করেন রহমান। সঙ্গীতকে ভালোবেসে নয়, পেট চালানোর জন্য। আর এভাবেই আস্তে আস্তে তার শয়নে-স্বপনে জাগরণে বাসা বাঁধতে শুরু করে সপ্তসুর। ১১ বছর বয়স থেকেই অনেকে আমাকে চিনত। আমার কাজ ছিল, ফরমায়েসি ফিল্মি গান কি-বোর্ডে বাজানো। তাই ওই বয়সেই বেশ পরিচিত মুখ হয়ে গিয়েছিল এ আর রহমান। ১১ থেকে ২৫ বছর বয়স পর্যন্ত অনেক কিছুই করেছেন তিনি। ‘রুটস’ বলে একটা ব্যান্ডে বন্ধু শিবমণি, জোজো, জন অ্যান্থনি এবং বাজাকে নিয়ে পারফর্ম করতেন। তামিল সঙ্গীত পরিচালক ইলায়া রাজার ট্রপে কি-বোর্ড প্লেয়ার হিসেবে কাজ করতেন। এ সময় থেকেই বিজ্ঞাপনের জিঙ্গলসে সুর দেয়া শুরু করেন রহমান। বেশ কিছু তথ্যচিত্রে সুরও দিয়েছেন। একটি কফির বিজ্ঞাপনই তার জীবন পাল্টে দেয়।

এ আর রহমানের ব্যক্তিজীবন
৬ জানুয়ারি ১৯৬৭-তে মাদ্রাজে সঙ্গীতজ্ঞ আর কে শেখরের দ্বিতীয় সন্তানের জন্ম যখন হয় তিনি তখন তার নাম রাখেন এ এস দিলীপ কুমার (A S Dileep Kumar)।
আর কে শেখর তখন মালয়ালম মুভিতে সুরকার রূপে কাজ করছিলেন। তার ছোট ছেলে দিলীপকে সাথে নিয়ে মুভি স্টুডিওতে যেতেন। দিলীপের বয়স যখন মাত্র চার তখন তাকে দক্ষভাবে হারমোনিয়াম বাজাতে দেখে অবাক হয়ে যান সঙ্গীত পরিচালক সুদর্শনম মাস্টার। তিনি কাপড় দিয়ে সেই হারমোনিয়ামের রিড (কিবোর্ড) ঢেকে দিলেও দিলীপ একইভাবে বাজিয়ে যান। সুদর্শনম মাস্টারের উপদেশে শেখ চার বছর বয়স থেকেই দিলীপকে মিউজিকে ট্রেইনিং দেয়ার ব্যবস্থা করেন। ধনরাজ মাস্টার হন তার টিচার। দিলীপ শেখা শুরু করেন পিয়ানো বাজানো।

সেই সময় বড় হয়ে দিলীপ হতে চেয়েছিলেন ইলেকট্রকিস অথবা কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার। এ আর রহমান তার স্মৃতিচারণে বলেন, মিউজিকের জন্য ততটা ক্রেইজি ছিলাম না যতটা ছিলাম টেকনোলজির প্রতি। ঘটনাচক্রে মিউজিক ও টেকনোলজি উভয়ের সম্মিলন হয় শেখরের সিনথেসাইজারের মাধ্যমে।

শেখর গিয়েছিলেন তার কাজে সিঙ্গাপুরে। ফেরার সময় তিনি এনেছিলেন একটি সিনথেসাইজার। সে সময় মিউজিক ও মুভি ওয়ার্ল্ডে সিনথেসাইজার ছিল অতি দুর্লভ একটি বাদ্যযন্ত্র। শিশু দিলীপ এই যন্ত্রে গভীরভাবে আকৃষ্ট হয়ে পড়েন এবং ঘণ্টার পর ঘণ্টা সিনথেসাইজার নিয়ে বহু রকমের মিউজিক্যাল এক্সপেরিমেন্ট করতে থাকেন।

দিলীপের ছেলেবেলা ছিল খুব অভাব ও কষ্টের। একটি রহস্যময় রোগে মাত্র নয় বছর বয়সে তার পিতা মারা যান। ওই সময় সৃষ্টিকর্তার প্রতি দিলীপের ধারণা বদলাতে থাকে। পিতার চিকিৎসার জন্য টাকার অভাব, তার যন্ত্রণা, পরিচিত মানুষের তীব্র উদাসীনতা এবং সামগ্রিকভাবে সমাজের উপেক্ষা দিলীপকে খুব কষ্ট দেয়। আরো কষ্ট দেয়, বিশেষত তার পিতার মৃত্যুর দিনটি। ওই দিনেই তার পিতার সুর আরোপিত প্রথম মুভিটি রিলিজড হলেও তা তিনি দেখে যেতে পারেননি। এগুলো এতই বেদনাদায়ক ছিল যে আজো এ আর রহমান এ নিয়ে কিছু বলতে চান না।

পিতা শেখর পেছনে রেখে যান তার স্ত্রী কস্তুরী (এখন করিমা বেগম) এবং তিন কন্যা ও এক পুত্র। কাঞ্চনা (দিলীপের বড়) এবং বালা (এখন তালাত) ও ইশরাত। এই তিন বোন ও মায়ের সংসার চালানোর সব দায়িত্ব এসে পড়ে বালক দিলীপের ওপর। ১১ বছর বয়সে তিনি ইলিয়ারাজা সঙ্গীত দলে যোগ দেন কিবোর্ড প্লেয়ার রূপে। ইতোমধ্যে তিনি গিটার বাজানো শেখেন। এভাবে এ আর রহমান চূড়ান্তভাবে মিউজিক ওয়ার্ল্ডে ঢোকেন। তাকে সব রকম অনুপ্রেরণা ও সাহায্য দেন তার মা যিনি চেয়েছিলেন প্রয়াত স্বামীর পদাঙ্ক যেন ছেলে অনুসরণ করে।

গানের ভুবনে ঢোকার ফলে দিলীপের আনুষ্ঠানিক পড়াশোনা বন্ধ হয়ে যায়। যদিও তিনি খুব নামকরা দু’টি শিক্ষায়তন পদ্ম শেষাদ্রি বাল ভবন এবং মাদ্রাজ ক্রিশ্চিয়ান কলেজে পড়ার সুযোগ পেয়েছিলেন তবুও এমভি বিশ্বনাথন, রাজকোটি, রমেশ নাইডুর অর্কেস্ট্রায় কর্মরত থাকেন। এই অর্কেস্ট্রার সাথে তিনি বিশ্ব ভ্রমণে যান এবং জাকির হোসেন ও কুন্নাকুডি বিদ্যানাথনের সাথে বাজনায় অংশ নেন। তার প্রতিভায় অনেকে আকৃষ্ট হন এবং তাকে অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটির ট্রিনিটি কলেজ অব মিউজিকে পড়াশোনার ব্যবস্থা করে দেন। এখানেই ওয়েস্টার্ন ক্যাসিক্যাল মিউজিকে একটি ডিগ্রি আয়ত্ত করার পর তিনি ইন্ডিয়ায় ফিরে আসেন। তখন তার স্বপ্ন পশ্চিমের উচ্চাঙ্গ সঙ্গীতের সাথে আধুনিক ইন্ডিয়ান সুরের সম্মিলন ঘটানো।

স্বদেশে ফিরে এসে তিনি প্রায় নয় বছর বিভিন্ন সঙ্গীত পরিচালকের সাথে কাজ করেন। কিন্তু একই ধরনের গানে দিলীপ খুব একঘেয়ে বোধ করতে থাকেন। তার সৃজনী প্রতিভা প্রকাশের কোনো সুযোগ তিনি পান না। এ সময় ইলিয়ারাজা সঙ্গীত দলের লিড কিবোর্ড প্লেয়ার ভিজি ম্যানুয়াল তাকে উপদেশ দেন অন্য কোনো ধরনের কাজ করতে।

দিলীপ তখন অ্যাডভার্টাইজিং ফার্মে যোগ দেন এবং জিঙ্গল (বিজ্ঞাপনী স্লোগান) লেখা এবং এতে সুর দেয়ায় মনোনিবেশ করেন। প্রায় পাঁচ বছর তিনি বিজ্ঞাপনী ব্যবসায়ে কাজ করেন। ওই সময় তিনি ইসলামি আধ্যাত্মিক গানের দিকে ঝোঁকা শুরু করেন। তার প্রথম পূর্ণাঙ্গ যে মিউজিক অ্যালবামটি তিনি প্রকাশ করেন এর নাম ছিল দিন ইসাই মালাই (Deen Isai Malai)। ইসলামি আধ্যাত্মিক গানের এই সঙ্কলনটি ছিল তামিল ভাষায়।

দিলীপ কখন এ আর রহমান হলেন? কেন তিনি হিন্দু ধর্ম ছেড়ে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন?
ওই অ্যালবাম প্রকাশের সময় ১৯৮৮ সালে অর্থাৎ দিলীপের বয়স যখন একুশ তখন তার এক বোনের গুরুতর অসুখ হয়। কোনো চিকিৎসাতেই কাজ হচ্ছিল না। সবাই যখন হাল ছেড়ে দিয়েছিলেন তখন পরিবারের এক বন্ধুর উপদেশে তারা যান শেখ আবদুল কাদের জিলানি নামে মুসলিম পীরের কাছে। তিনি পীর কাদরি নামে সমধিক পরিচিত ছিলেন।

পিতার রোগের সময় ওই একই পীরের কাছে দিলীপ পরিবার গিয়েছিলেন। কিন্তু তখন পিতার অন্তিম সময় বলে পীর কিছু করতে পারেননি। এবার বোনের অসুখের সময় তারা দেরি করেন না। দিলীপ পরিবার যান পীর কাদরির কাছে। তার দোয়ায় অতি আশ্চর্যজনকভাবে দিলীপের বোন দ্রুত সেরে ওঠেন। পিতা ও বোনের অসুখের সময় সমাজের অবহেলা এবং তার বিপরীতে পীরের সদুপদেশ ও সাহায্য গভীরভাবে প্রভাবিত করে তরুণ দিলীপকে ধর্মান্তরিত হতে। তিনি ও তার পুরো পরিবার ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেন। দিলীপ হয়ে যান এ আর রহমান।

এখন এ আর রহমান বলেন, ইসলাম আমাকে শান্তি দিয়েছে। দিলীপ রূপে আমি একটা হীনম্মন্যতায় ভুগতাম। এ আর রহমান হয়ে আমার মনে হয় পুনর্জন্ম লাভ করেছি।

দিলীপের মা জ্যোতিষবিদ্যায় বিশ্বাসী ছিলেন। ধর্মান্তরিত হওয়ার আগে তিনি তার ছেলেকে নিয়ে যান এক জ্যোতিষীর কাছে এবং অনুরোধ করেন একটি শুভ মুসলমান নাম দিতে।

দিলীপকে দেখে ওই জ্যোতিষী তাৎক্ষণিকভাবে তার নাম আবদুল রহমান এবং সংক্ষেপে এ আর রহমান রাখতে উপদেশ দেন।
দিলীপের মা এতে অবাক হয়ে প্রশ্ন করেন, আবদুল রহমানের সংক্ষেপিত নাম তো এ রহমান হওয়া উচিত। এ আর রহমান হবে কী করে?
জ্যোতিষী উত্তর দেন, তার নাম আবদুল হলেও রহমানের আগে দু’টি আদ্যক্ষর রাখলে সে বিশ্বখ্যাত হবে। তাই শুধু (অ) নয়, এ আর (অ জ)-ই রাখতে হবে।

কস্তুরী ওরফে করিমা বেগম ঠিক তা-ই করেন। দিলীপের নাম রাখেন এ আর রহমান। পরে ইন্ডিয়ার তদানীন্তন টপ সুরকার নওশাদ আলী যিনি পশ্চিমি সঙ্গীতে পারদর্শী ছিলেন তার সংস্পর্শে যখন এ আর রহমান আসেন তখন তিনি উপদেশ দেন আবদুলটা বদলে ফেলে বিখ্যাত তবলা বাদক আল্লা রাখার (Allah Rakha) নামে এ আর রাখতে।

এভাবেই এ এস দিলীপ কুমার থেকে ওরফে আবদুল রহমান ওরফে আল্লা রাখা রহমান ওরফে এ আর রহমানের পর্যায়ক্রমিক নামান্তর ঘটে।
এসব সাফল্যের জন্য এ আর রহমান সব কৃতিত্ব দেন সৃষ্টিকর্তাকে। তিনি বলেন, আমার মা আল্লাহর কাছে যেসব প্রার্থনা করেছেন তারই ফসল আমি। আমি যা তার কারণ হলো, প্রতিদিন সচেতন ও আন্তরিকভাবে পাঁচবার নামাজ পড়ি। আল্লাহ যা চান আমি তাই হবো। আমি তা জানি। তিনি আমাকে সবই দিয়েছেন। তিনি আবার সব কিছু নিয়েও নিতে পারেন। তাই যদি তিনি করেন তাহলে কোনো প্রশ্ন করব না, কোনো আপত্তি করব না। তাঁর সিদ্ধান্ত আমি মেনে নেবো। আল্লাহই আমার সব কিছু। তাঁর বিশাল সৃষ্টিযজ্ঞের একটি অতি ছোট অংশ আমি। তিনি আমাকে সৃষ্টি করেছেন একটি বিশেষ মিশনের জন্য। সেই মিশনটি অর্জন না করলে আমি পাপ করব। এটাই আমার একমাত্র বিশ্বাস। আমার কাছে এটাই একমাত্র গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। বিশ্বের কোনো প্রলোভনই আমাকে নোয়াতে পারবে না। আমার জন্ম হয়েছে মিউজিকের জন্য। আমি মিউজিকের জন্যই বেঁচে আছি এবং শেষ পর্যন্ত মিউজিকের জন্যই বেঁচে থাকব। এটাই আল্লাহর ইচ্ছা। আমি শুধু এটুকুই জানি।

সাফল্যের শুরু গাথা
১৯৯২ সাল। তামিল পরিচালক মণি রত্নম একটি কফির বিজ্ঞাপনের জিঙ্গলসে সুর দিয়ে মাতিয়ে দেয়া ঝাঁকড়া চুলো। ২৫ বছর বয়সী ছেলেটিকে সুযোগ দিলেন তার রোজা ছবির সঙ্গীত পরিচালনার। তামিল ভাষায় তৈরি ছবিটি হিন্দিতে ডাব করা হয়েছিল। দুই ভাষাতেই রোজার সব ক’টি গান তুমুল হিট হয়। তার সাথেই প্রচারের আলো গিয়ে পড়ে এই ছবির সঙ্গীত পরিচালক দিলীপ কুমার। তার দেয়া সুর কখনো ফপ করেনি। জীবনের প্রথম ছবির জন্যই পেয়েছিলেন রজত কমল (জাতীয় পুরস্কার) আজ পর্যন্ত এই রেকর্ড অন্য কোনো সঙ্গীত পরিচালকের নেই।

সঙ্গীতের বাঁকে এ আর রহমান
রহমানের মিউজিক্যাল জার্নির বেশ কয়েকটা মোড় আছে। আর প্রতিটা মোড়েই কোনো না কোনো বিশেষ ব্যক্তির সান্নিধ্যে এসে তার গতিপথ অনেকটা পাল্টে গেছে। প্রথমে রোজা, তারপর বম্বে সুপারহিট হওয়ার পরও চেন্নাই ছেড়ে বলিউডে আসার কোনো প্লান ছিল না তার। হিন্দি ভাষাটা রহমান বিশেষ বুঝতেন না। তাই ওই ভাষার সুর করতেও চাইতেন না। তামিল ছবিতে সুরারোপ করেই দিব্যি খুশি ছিলেন। কিন্তু রামগোপাল ভার্মাও নাছোড়বান্দা। রঙ্গিলার জন্য তারও রহমানকেই চাই। অনেক টালবাহানার পর রাজি হলেন রহমান। আর তার ক্যারিয়ারের একটা নতুন দিকও শুরু হলো। রঙ্গিলা ১৯৯৫ সালে সুপারহিট হলো। রহমানের হিন্দি ভীতিও কাটল। এর পরের মোড় আসে ১৯৯৭ সালে। ভারতের স্বাধীনতা প্রাপ্তির ৫০ বছর উপলক্ষে বন্দে মাতরম-এ নতুন করে সুর দেন রহমান। ‘মা তুঝে সালাম’ গানটি প্রশংসার সাথে সাথে সমালোচনার ঝড়ও বয়ে এনেছিল। কিন্তু এটা কেউ অস্বীকার করতে পারবেন না যে, ওই গান এবং তার পিকচারাইজেশন মিলে পতাকা উত্তোলন হঠাৎ করেই কেমন যেন ‘কুল’ হয়ে গিয়েছিল।

শ্রেষ্ঠত্বের খাতায় এ আর রহমান তত দিনে দেশের মাটিতে রহমানের শ্রেষ্ঠত নিয়ে প্রশ্ন তোলার লোকের সংখ্যা হাতেগোনা। তার হিট ছবির লিস্ট পেশ করে জায়গা নষ্ট করার কোনো কারণ দেখছিল না। এবার এলো তার ক্যারিয়ারের আরো এক গুরুত্বপূর্ণ মোড়।


দিগিজ্বজয়ে এ আর রহমান
সঙ্গীতে বিশ্ব জয়ী রহমান শুরু হলো তার দিপেশ বিজয়। ২০০২ সালে রহমানের আলাপ হয় বিখ্যাত মিউজিক্যাল ডিরেক্টর অ্যান্ড্রু লয়েড ওয়েবারের সাথে। অ্যান্ড্রু তার বন্ধে ড্রিমস নিয়ে তখন ভাবনাচিন্তা করছেন। সেই ব্রডওয়েতে রহমান সুর দিলেন। এর আগে অ্যান্ড্রু নিজের সব মিউজিক্যালেই নিজে সুর দিতেন। লন্ডনে টানা দু’বছর জাঁকিয়ে রাজত্ব করেছিল বম্ব্রে ড্রিমস এবং তার লিড সং শাকালাকা বেবি। তার পর আমেরিকাতেও মার মার কাট কাট ফেলে দেয় রহমানের সুর। এরপর ওয়ারিয়রস অফ হেভেন অ্যান্ড আর্থ নামে একটি চীনা ছবিতেও সুর দিয়েছিলেন তিনি। লর্ড অব দ্য রিংস এর স্টেজ অ্যাডাপটেশনেও রহমান সুর দেন। মানে স্লামডগ মিলিয়নেয়ারের আগেই আন্তর্জাতিক সঙ্গীত দুনিয়ার সাথে রহমানের প্রাথমিক পরিচয়টা হয়ে গিয়েছিল। কিন্তু তখনো রহমান শুধু এক অ্যাম্বিশাস ইন্ডিয়ান মিউজিক ডিরেক্টর নামে পরিচিত ছিলেন। তাকে নিয়ে মাতামাতি আজকেই শুরু হয়নি। ছবিটা পালাতে শুরু করল ২০০৮ সালের জুন মাসের পর থেকে। হলিউড পরিচালক ড্যানি রয়েল চেন্নাই এলেন রহমানের সাথে দেখা করতে। উদ্দেশ্য, তার আগামী ছবি স্লামডগ মিলিয়নেয়ারের জন্য রহমানকে সই করানো। ড্যানি আমাকে দিন কুড়ি সময় দিয়েছিল পুরো সুরটা করার জন্য। কাজটা খুব শক্ত ছিল। কিন্তু আমি চ্যালেঞ্জটা নিয়েছিলাম।

সুর যেন প্রার্থনা
রহমানের কাছে যেকোনো গানের কথাই হলো ভগমানের কাছে প্রার্থনার সমান। সেই কথায় সুর বসিয়ে সেই প্রার্থনাকে আরো এফেক্টিভ করে তোলারই চেষ্টা করেন তিনি। আর এ কাজে টিম ব্যাপারটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সবাইকে সাথে নিয়ে বসে অনেকটা গল্প করার ছলে সুর তৈরি করার অভ্যাস তার। ক্যারিয়ারের শুরু থেকে এখন পর্যন্ত প্রায় এক টিম নিয়েই কাজ করে চলেছেন রহমান। পুরনো সদস্যরা চলে যাননি এবং নতুন কোনো সদস্য যোগাতে দেননি।

শুধুই এ আর রহমান
এ আর রহমান যেকোনো নতুন শহরে গেলে তার প্রথম দেখার জায়গা হলো কোনো মিউজিক স্টোর অথবা কোনো মসজিদ। ওপরওয়ালার ওপর অগাধ আস্থা রহমানের। দিনে পাঁচবার নামাজ পড়ার সময় বের করবেনই তিনি। ক্যারিয়ার রমরমিয়ে চলার সময়েও একটা পুরনো অ্যাম্বাসাডর নিজে ড্রাইভ করে ঘুরে বেড়াতে ভালোবাসতেন। ২০০৩ সাল পর্যন্ত তার ১০০ মিলিয়ন রেকর্ড এবং ২০০ মিলিয়ন ক্যাসেট বিক্রি হয়েছিল। এই হিসাব অনুযায়ী তিনি বিশ্বের বেস্ট সেলিং মিউজিক আর্টিস্টদের অন্যতম। চেন্নাইয়ে রেকর্ডিং স্টুডিও ছাড়াও এ আর রহমান ফাউন্ডেশন এবং কে এম মিউজিক কনজারভেটরি তৈরি করেছেন রহমান।
২০০৯ সাল থেকে তাই বেছে বেছে অল্প কিছু ছবিতেই কাজ করবেন বলে ঠিক করেছেন। স্ত্রী সায়রা বানোর সাথে তার অ্যারেঞ্জড ম্যারেজ হয়েছিল। তার তিন ছেলেমেয়ে কাথিজা, রহিমা এবং আমিন। তাকে নিয়ে কোনো প্রেমঘটিত স্ক্যান্ডাল নেই। সঙ্গীত পরিচালক মানেই তিনি পর্দার পেছনে। তার সুর হিট হলে তাকে নিয়ে মাতামাতি হবে। কিন্তু সঙ্গীত পরিচালক হয়েও যে গ্লোবাল ব্র্যান্ড হয়ে ওঠা যায়। তা রহমানের আগে কোনো ভারতীয় সঙ্গীত পরিচালক করে দেখাতে পারেননি। অস্কার জেতার পর ভারতবাসী এবং অনেক বিশ্ববাসীর হৃদয়ে সুরের মাধ্যমে নিজের জন্য পাকাপাকি আসন পেতে ফেলেছেন রহমান। হলিউডকে বাধ্য করেছেন বলিউড সম্পর্কে নাক সিটকানো মনোভাব ছাড়তে। রাজ ল্যারম্যান, রিডলি স্কটের মতো পরিচালকরা তার সাথে কাজ করতে আগ্রহী।

earn real money at home from http://csl.ink/ciW 100% guranty

কিভাবে SIGNUP করবেন1.   প্রথমে  http://csl.ink/ciWএই ঠিকানায় যান
2. সাইন ইন বাটনে ক্লিক করুন
 earn real money from


First name অংশে নিজের আসল নামের  First name দেন।Last name দেন

......। আমার মনে হয় আপনারা পারবেন।Signup করার পর আপনার ইমেইল একটি লিঙ্ক পাঠাবে।আপনাকে ইমেইল এ গিয়ে ঐ লিঙ্ক কে ক্লিক করে তা অ্যাক্টিভ করতে হবে।তার পর আপনি login এ ক্লিক করে login কারার পর একটি page আসবে। ঐ খানে আপনাকে কিছু  তথ্য পুরন করতে হবে।  payment email  অংশে যে ইমেইল দিয়ে Signup করেছেন সে ইমেইল ই দেন।যেহেতু বাংলাদেশ এ paypal নাই শুধু payza আছে।কিন্তু Clixsense এ আপাতত PAYZA নাই।কিন্তু ভয় পাবার কারন নাই।Clixsense এ শুরু থেকেই payza ছিল।কিন্তু ২০১৪ সালের শুরুর দিকে আমেরিকার সরকার payza বন্ধ করে দেয়।কিন্তু জুন মাসে payza আবার আমেরিকাতে চালু হয়েছে। তাই আশা করা যায় ২-৩ মাসের মধ্যে payza আবার চালু হবে।আর Clixsense ইতি মধ্যে ঘোষণা দিয়েছেন তারা খুব শিগ্র আবার payza চালু করবে।


কিভাবে Clixsense থেকে আয় করবেন??

আপনার একাউন্টে লগিন করে view ads  এ ক্লিক করুন

ঐ খানে ( View ads) এ ক্লিক করার পর অ্যাড এর পেজ আসবে।ঐ খানে অ্যাড এ ক্লিক করার পর অ্যাড অন্য Tab  এ ওপেন হবে।ঐ খানে আপনাকে পাচ টি ছবি থেকে বিড়াল এর ছবি তে ক্লিক করতে হবে।

বিড়াল এ ক্লিক করলে তারপর টাইমার শুরু হবে( 3 Sec -15-30 Sec) শেষ হলে এই Tab কেটে দিয়ে আবার আরেকটি অ্যাড দেখেন।
হতাশ হয়েন না। আপনারা হয় তো ভাবছেন যেহেতু RENTED REFERRAL নাই।আর আপনার পক্ষে  DIRECT REFERRAL যোগার করা সম্ভব না তাই এই সাইট এ কাজ করে লাভ কি?সমসসা নাই আমি শিখিয়ে দিব কিভাবে আপনি CLIXSENSE এর জন্য DIRECT REFERRAL যোগার করতে পারবেন।

CLIXSENSE Direct Referral পাবার  FORMULA

##৬মাস ক্লিক করে যান। কোন Direct referral  ছাড়াই। ৬ মাস এর মধ্যে ২/১ বার  Withdraw করেন।
## ৬ মাস Neobux এ কাজ করে যাবার  কারনে এখন (মানে ৬ মাস পর)আপনি প্রতি মাসে Neobux   থেকে 200$ আয় করতে পারবেন।
##  Neobux এর এই 200$   Withdraw না  করে ২ দিনের জন্য  neobux এর Fixed advertisement কিনুন।
প্রথমে  PURCHASE CLICKS এ ক্লিক করেন। এখান থেকে Unlimited for 2 day কিনুন। 200$ দিয়ে।

তার পর আবার  Back page দিয়ে আবার এই page  এ যান

এবার ADD AN ADVERTISEMENT ক্লিক করুন।তা হলে নিচের ছবির মত দেখতে পাবেন।
TITLE অংশে নিজের ইচ্ছা মত Title দেন।অথবা দিতে পারেন clixsense-No.1 ptc site
Description অংশে ইচ্ছা মত দেন অথবা লিখতে পারেন  Clixsense-Many way of earning-Earn 200-300$ per month.
URL  অংশ--আপনি Clixsense এ Signup করলে  ওরা আপনার জন্য একটি পারসনাল Referral link দিবেন। যা অন্য কারও সাথে মিলবে না।
।তারপর তা  Neobux এর url অংশে paste  করে add advertisement  এ ক্লিক করেন। তাহলে ৪৮ ঘণ্টার জন্য চালু হয়ে যাবে।আশা করা যায় দৈনিক আপনি  ৩ লক্ষ এর মত visitor পাবেন।চিন্তা করেন দুই দিনে প্রায় ৬ লক্ষ visitor পাবেন আপনার লিঙ্ক কে। যারা ঐ লিঙ্ক কে ক্লিক করে Signup  করবে সবাই আপনার Referral ।এক বার ভাবুন কত জন Direct Referral পেতে পারেন । ধরেন আপনি ৫০০-১০০০ Referral পেলেন।তাহলে সারা জীবন ঐ ৫০০-১০০০ Referral  থেকে ইনকাম পেতে থাকবেন।৫০০-১০০০ Referral থেকে মাসে  1000$  বা বাংলাদেশ টাকাই ৭৮ হাজার টাকা কামানো সম্ভব।
*সাধারণ বেকার যুবকদের সাহায্যার্থে ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত

Make money with ClixSense and neobux the best tow PTC sites

http://www.neobux.com 

                                              CLICK HERE TO JOIN

                                              CLICK HERE TO JOIN

                                             CLICK HERE TO JOIN

                                             CLICK HERE TO JOIN

 

 
http://csl.ink/ciW

ClixSense was established in February of 2007. It works flawlessly ever since to great joy of many money makers and advertisers, and it was redesigned in 2011. It was not only an improvement of the look out but also provides higher earning possibilities now. The lookout of the site is neat and in spite of the many options this site has, it is very easy to use. I’d say ClixSense has the best script I ever seen for a PTC site.
The signing up process is somewhat more complex than in other sites.
Click the SIGN UP NOW button then fill in the form on the next page. Your country is detected, the empty fields must be filled.
There are four check boxes, the first is that you agree ClixSense’s ToS, that must be checked (only if you agree, of course). The other tree check boxes are for to show or hide your real name, e-mail address. It’s your choice, check what you want.
Choose your payment method, your log-in data, and a secret question. Don’t worry, everything can be changed later. When everything is in place, click the Create Account button. Next you’ll receive a welcome e-mail that contains an activation link. Click that link, then you can log-in to your account.
It is clear at the first glance that the site of ClixSense is a top-notch. It provides detailed information in every aspect of the site. You can see your up-line and your down-line. Any piece of information you’d ever need regarding ClixSense you’ll find browsing its site.
Clicking the Ads
Clicking the ads is not compulsory on ClixSense. You earn a commisssion from your referrals even if you don’t click the adverts. To click the available ads simply click the View Ads button. There are four types of advertisements at ClixSense:
  • Micro – $0.001 / 3sec
  • Mini – $0.003 / 10sec
  • Standard – $0.01 / 30sec
  • Extended – $0.02 / 60 sec
It is highly recommended to check the sites several times a day, there might be new ads to click.
ClixSense has a tool-bar, which is highly customizable according to your needs. Its main feature is that it shows your balance and the available ads in real time. You can’t miss any ad with this tool-bar.
After the ad link is clicked a Captcha tool appears. There are 5 pictures, 4 dogs and 1 cat. Find the cat and click it. ClixSense implemented this cheat-checker to filter the cheaters and auto-clickers to prevent them to abuse the system. The cheat checker occurs every time when an ad link is clicked. There’s no picture challenge for the ClixGrid. Another new feature implemented by ClixSense, that makes happy the advertisers is that the you have to keep the ad page on focus. Minimizing the tab/window with the current advertisement running makes the timer to stop. So users must literally watch the ads they are paid for. This happens with every browser, except Google’s Chrome or Chromium. For some reason in those browsers the timer keeps running even the ad page is minimized.
ClixSense offers another way of earning: ClixGrid. Going there you find a grid where you can click in the hope of finding a prize. The prize can be $0.10 – $5. Here’s a snapshot of a page with a prize of $1.
There’s no any ClixGrid strategy or tactics to win more money. The rule is simple: the more you click the higher your chances to win money. Take a look how ClixGrid looks like.
Memberships
Standard Members
  • Guaranteed Ads Daily – 1 ($0.01) and several micro ads. It can be more than one standard ad, and the amount of micro ad theoretically is unlimited (it varies between 6-20 / day).
  • ClixGrid Chances – 25 (10 seconds timer)
  • Pay per Click – $0.001 to $0.02
  • Welcome Ads – none
  • Pay per Referral Click $0.0002 to $0.004
  • Signup Commissions – none
  • Upgrade Commissions – $2.00 per upgraded direct referral (this applies only for the 1st level)
  • Sales Commissions (Ad Credits and ClixGrid Purchases) – 10% up to $1.00 per purchase limited at $50 per referral
  • Payout threshold: $8
Premium Members – only $17 / Year!
Paying the money for the Premium Membership can be made with any of the accepted payment processors or from the ClixSense’ Main balance. Moreover you can pay partially with your Main balance and the remainder with your payment processor. For Premium Members the referral system is 8-level deep.
  • Guaranteed Ads Daily – 4 ($0.01) and several micro ads.
  • ClixGrid Chances – 50 (5 seconds timer)
  • Pay per Click – $0.001 to $0.02
  • Welcome Ads – 100 . This means when you get your ClixSense account upgraded, you get 100 ads available to click, all of them worth $0.01. They remain available until you click them. These ads only will credit $1 into your ClixSense account, cutting the upgrade price by $1.
  • Pay per Referral Click $0.0002 to $0.004
  • Signup Commissions – ClixSense pays you $0.50 when your referral earns $1 for himself/herself
  • Upgrade Commissions – $2.00 per upgraded direct referral + $1.00 per upgrade through 7 more levels
  • Sales Commissions (Ad Credits and ClixGrid Purchases) – 10% up to $2.00 per purchase limited at $100 per referral
  • Payout threshold: $6
ClixSense makes possible for you to upgrade one of more of your referrals. If you decide to upgrade a referral of yours, simply pick his/her username, and upgrade his/her account for only $15. In this case you will not receive the $2 comission for your referral’s upgrade, for this reason the price is $2 lower.
Referrals
At ClixSense there are no referrals for sale or rent. You can rely only on your Direct Referrals. Try to find as many as you can. As you can see your Direct Referrals’ ID, you can promote their referral links, as well. This is good for your referral, and for you. Giving referrals to your referrals you keep them motivated, on the same token, if you are upgraded, you earn commissions from your referrals 8-level deep.
At ClixSense there’s no need to click your own ads to receive the commission for your referals’ clicks.
ClixSense Tasks
There are small jobs available to complete on ClixSense, called Tasks. These are a set of instructions (Google search, categorize videos, images, find URLs, etc) you have to follow in order to receive the money for your job. The money you make with the completed Tasks are added to your Main Balance.
Referral commissions on Tasks: ClixSense pays a 5% commission to standard uplines and a 10% commission to premium uplines.
Payments
ClixSense pays the money via AlertPay, PayPal, Liberty Reserve or Cheque. The payout threshold is $8 for Standard Members and $6 for Premium members, only for the Cheque International is $100. When you reach the payout minimum, next to your main balance a Request Cashout button appears. Payments are issued every Monday, once you requested your money, you’ll be paid on next Monday.
On ClixSense there are survey tasks. To make even more money, you might want to take some survey jobs, however there are several countries (Nigeria, North Korea, Bosnia, Iran, Iraq, Singapore, Pakistan, Indonesia, Croatia, Bulgaria, Egypt, Malaysia, Romania, Serbia, El Salvador, San Salvador, Costa Rica, Nicaragua) that are not allowed to participate. ClixSense has an active forum, there you can find answers for any question you might have regarding ClixSense, and about making money with PTC sites in general.
ClixSense closes the accounts of inactive users after 90 days of inactivity.