শীতল জলে দেখা মিললো বিরল প্রজাতির সাপের। এর কালো দেহে অদ্ভুত সুন্দর হলুদের ছোঁয়া। বিজ্ঞানীরা জানান, এটা মারাত্মক বিষাক্ত এক সাপ। এক প্রতিবেদনে সাপটির কথা তুলে ধরেছে ন্যাশনাল জিওগ্রাফি।
ক্যালিফোর্নিয়ার হান্টিংটন বিচের উত্তরে বোলসা চিকা স্টেট সৈকতে সাপটির দেখা মেলে। সারফ্রাইডার ফাউন্ডেশন নামের একটি প্রতিষ্ঠান সৈকত পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা কর্মসূচি হাতে নেয়। পরিষ্কারকালে হঠাৎ সাপটি দেখে তারা। পরিসংখ্যান বলছে, ১৯৭০ সালের দিকে একে একবার দেখা গিয়েছিল। আরেকবার দেখা মেলে অক্টোবরে।
সাপটির পেটে উজ্জ্বল বর্ণের হলুদ ছড়িয়ে রয়েছে। লেজের দিকে অদ্ভুত পেঁচানো পেঁচানো দাগ। দেখলে মনে হবে সাইকেলের প্যাডেলের মতো আঁকানো রয়েছে। এরা পানির নিচে টানা তিন ঘণ্টা থাকতে পারে। এরপর তাদের অক্সিজের প্রয়োজন হয়। প্রায় ৩৫ ইঞ্চি পর্যন্ত লম্বা হয় সাপটি।
হলুদ দাগের এই সমুদ্রের সাপের প্রয়োজন উষ্ণ পানি। এরা সাধারণত প্রশান্ত ও ভারত সাগরের গ্রীষ্মমণ্ডলীয় অঞ্চলে বসবাস করে। তবে ক্যালিফোর্নিয়ার সৈকতে একে দেখা গেছে মানেই আবহাওয়ার পরিবর্তন ঘটেছে। এরা হয়তো নিজেদের অঞ্চল থেকে এদিকে চলে এসেছে। এসব তথ্য দেন ইউনিভার্সিটি অব ফ্লোরিডার সর্পবিশারদ হার্ভে লিলি হোয়াইট। তবে ক্যালিফোর্নিয়ার শীতল পানি তাদের বেঁচে থাকার জন্যে অনুকূল নয় বলেই জানান তিনি। এরা বছরে তিন বার বংশ বিস্তর করে। তাই সংখ্যাতেও অনেক কম।
সমুদ্রের সাপ বিষয়ক বিশেষজ্ঞ এবং ন্যাশনাল জিওগ্রাফির অভিযাত্রী জোলটান টাকাস জানান, এ প্রজাতির সাপ মধ্য আমেরিকায় প্রায়ই দেখা যায়। তবে কালো-হলুদের সাপটি সত্যিই বিরল।
এদিকে, সাপটি মারাত্মক বিষাক্ত। তাই বোলসা চিকা স্টেট বিচে যারা ঘুরতে আসেন তাদের মধ্যে সাপের ভয় ঢুকে গেছে। তবে লিলিহোয়াইট জানিয়েছেন, এ সাপ বিষাক্ত হলেও মানুষকে আক্রমণ করার প্রবণতা নেই। এদের মুখ খুব ছোট আকৃতির হয়। তাই কামড় বসানোর সম্ভাবনা নেই। মানুষ দেখলে এরা কেবল সাঁতরে চলে যাবে।
free music download
ক্যালিফোর্নিয়ার হান্টিংটন বিচের উত্তরে বোলসা চিকা স্টেট সৈকতে সাপটির দেখা মেলে। সারফ্রাইডার ফাউন্ডেশন নামের একটি প্রতিষ্ঠান সৈকত পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা কর্মসূচি হাতে নেয়। পরিষ্কারকালে হঠাৎ সাপটি দেখে তারা। পরিসংখ্যান বলছে, ১৯৭০ সালের দিকে একে একবার দেখা গিয়েছিল। আরেকবার দেখা মেলে অক্টোবরে।
সাপটির পেটে উজ্জ্বল বর্ণের হলুদ ছড়িয়ে রয়েছে। লেজের দিকে অদ্ভুত পেঁচানো পেঁচানো দাগ। দেখলে মনে হবে সাইকেলের প্যাডেলের মতো আঁকানো রয়েছে। এরা পানির নিচে টানা তিন ঘণ্টা থাকতে পারে। এরপর তাদের অক্সিজের প্রয়োজন হয়। প্রায় ৩৫ ইঞ্চি পর্যন্ত লম্বা হয় সাপটি।
হলুদ দাগের এই সমুদ্রের সাপের প্রয়োজন উষ্ণ পানি। এরা সাধারণত প্রশান্ত ও ভারত সাগরের গ্রীষ্মমণ্ডলীয় অঞ্চলে বসবাস করে। তবে ক্যালিফোর্নিয়ার সৈকতে একে দেখা গেছে মানেই আবহাওয়ার পরিবর্তন ঘটেছে। এরা হয়তো নিজেদের অঞ্চল থেকে এদিকে চলে এসেছে। এসব তথ্য দেন ইউনিভার্সিটি অব ফ্লোরিডার সর্পবিশারদ হার্ভে লিলি হোয়াইট। তবে ক্যালিফোর্নিয়ার শীতল পানি তাদের বেঁচে থাকার জন্যে অনুকূল নয় বলেই জানান তিনি। এরা বছরে তিন বার বংশ বিস্তর করে। তাই সংখ্যাতেও অনেক কম।
সমুদ্রের সাপ বিষয়ক বিশেষজ্ঞ এবং ন্যাশনাল জিওগ্রাফির অভিযাত্রী জোলটান টাকাস জানান, এ প্রজাতির সাপ মধ্য আমেরিকায় প্রায়ই দেখা যায়। তবে কালো-হলুদের সাপটি সত্যিই বিরল।
এদিকে, সাপটি মারাত্মক বিষাক্ত। তাই বোলসা চিকা স্টেট বিচে যারা ঘুরতে আসেন তাদের মধ্যে সাপের ভয় ঢুকে গেছে। তবে লিলিহোয়াইট জানিয়েছেন, এ সাপ বিষাক্ত হলেও মানুষকে আক্রমণ করার প্রবণতা নেই। এদের মুখ খুব ছোট আকৃতির হয়। তাই কামড় বসানোর সম্ভাবনা নেই। মানুষ দেখলে এরা কেবল সাঁতরে চলে যাবে।
No comments:
Post a Comment