পৃথিবীর সবচেয়ে বড় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক যদি হতো বাংলাদেশি তাহলে এখানে রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়া কেমন হতো? কী কী শর্ত পূরণ সাপেক্ষে ফেসবুকে অ্যাকাউন্ট করা যেত?
(প্রিয় টেক) পৃথিবীর সবচেয়ে বড় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক যদি হতো বাংলাদেশি তাহলে এখানে রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়া কেমন হতো? কী কী শর্ত পূরণ সাপেক্ষে ফেসবুকে অ্যাকাউন্ট করা যেত? এই নিয়ে আজ থেকে চার বছর আগেই ভেবে রেখেছিলেন রম্য লেখক ফিউশন রহমান। ২০১১ সালের ৯ মে দৈনিক প্রথম আলোর 'রস আলো' রম্য ম্যাগাজিনে এ সংক্রান্ত একটি লেখা প্রকাশ হয়েছিল। গতকাল সোমবার বাংলাদেশ থেকে ফেসবুকে অ্যাকাউন্ট করতে হলে ন্যাশনাল আইডি দরকার হবে বলে সরকার থেকে ঘোষণা আসার পর থেকে অনেকেই ফিউশন রহমানের চার বছর আগে প্রকাশিত লেখাটি ফেসবুকে শেয়ার করছেন। সময়ের প্রয়োজনে তাঁর লেখাটি প্রিয় টেকের পাঠকদের জন্য হুবহু দেওয়া হলো।
ফেসবুকে রেজিস্ট্রেশন করা এখন অনেক সহজ। আগে ইন্টারনেটের মাধ্যমে রেজিস্ট্রেশন করতে গিয়ে গ্রাহককে নানা হয়রানির মুখে পড়তে হতো। বর্তমান নিয়মে ফেসবুকে রেজিস্ট্রেশন করার জন্য যা যা লাগবে -
১. বিটিসিএলের একটি স্থায়ী বৈধ ফোন সংযোগ।
২. সর্বশেষ পরিশোধিত ফোন অথবা গ্যাস বিলের সত্যায়িত কপি।
৩. চার কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি (ডিজিটাল ছবি গ্রহণযোগ্য নয়)।
শর্তাবলী
রেজিস্ট্রেশন করার অনধিক ২৩ দিনের মধ্যে সদস্য হতে ইচ্ছুক গ্রাহকের স্থায়ী ঠিকানা বরাবরে ডিমান্ড নোট ইস্যু করা হবে। বিশেষ ফাইবার অপটিক ক্যাবলসহ ইন্টারনেট সংযোগ গ্রাহককেই নিজ খরচে সংগ্রহ করতে হবে।
জেনে রাখা ভালো, ফেসবুক সেবাটি ১৮ বছরের কম বয়সী কারো ব্যবহারের জন্য নয়। গ্রাহকের বয়স ১৮ বছরের কম হলে ভোটার আইডি কার্ড ও স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদ/পৌরসভা চেয়ারম্যানের সনদসহ প্রয়োজনীয় প্রমাণপত্র পেশ করতে হবে।
সরকারের ইতিবাচক কার্যক্রম সংক্রান্ত যে কোন স্ট্যাটাস, নোট এবং অন্যান্য সেবায় আনলিমিটেড ‘লাইক’ প্রদান করা যাবে। তবে ব্যক্তিমালিকানাধীন একাউন্টের স্ট্যাটাসসহ অন্যান্য সেবায় প্রতি ১০০টি ‘লাইক’-এর বিপরীতে ১০% হারে ভ্যাট পরিশোধ করতে হবে।
ভুলবশত বা স্মরণশক্তির অভাবে পাসওয়ার্ড হারানো গেলে ঢাকার মগবাজারস্থ ফেসবুক প্রকল্পের কার্যালয়ে উপ পরিচালক-১ বরাবরে নির্দিষ্ট ফরমে আবেদন করতে হবে।
গ্রাহকের সঙ্গে ফেসবুক সংক্রান্ত যে কোনো যোগাযোগ শুধুমাত্র ডাকযোগাযোগের মাধ্যমেই সম্পাদিত হবে। ইমেইল বা অন্য কোন ইলেকট্রনিক মাধ্যমে যোগাযোগ সম্পূর্ণ অবৈধ বলে বিবেচিত হবে। এই ধরনের যোগাযোগের দায় গ্রাহককেই বহন করতে হবে।
লিখিত অনুমতি ছাড়া ফেসবুকের স্ট্যাটাস, ব্যক্তিগত তথ্য, নোট, বন্ধু তালিকাসহ সাইটের কোন অংশের ব্যাকআপ নেওয়া বা ডাউনলোড করা যাবে না। এর অন্যথা ঘটলে তা ফৌজদারি আইনের লঙ্ঘন বলে গণ্য হবে। তবে গ্রাহক চাইলে লিখিত অনুমতি সাপেক্ষে কিছু অংশের প্রিন্ট নিতে পারবেন।
(প্রিয় টেক) পৃথিবীর সবচেয়ে বড় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক যদি হতো বাংলাদেশি তাহলে এখানে রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়া কেমন হতো? কী কী শর্ত পূরণ সাপেক্ষে ফেসবুকে অ্যাকাউন্ট করা যেত? এই নিয়ে আজ থেকে চার বছর আগেই ভেবে রেখেছিলেন রম্য লেখক ফিউশন রহমান। ২০১১ সালের ৯ মে দৈনিক প্রথম আলোর 'রস আলো' রম্য ম্যাগাজিনে এ সংক্রান্ত একটি লেখা প্রকাশ হয়েছিল। গতকাল সোমবার বাংলাদেশ থেকে ফেসবুকে অ্যাকাউন্ট করতে হলে ন্যাশনাল আইডি দরকার হবে বলে সরকার থেকে ঘোষণা আসার পর থেকে অনেকেই ফিউশন রহমানের চার বছর আগে প্রকাশিত লেখাটি ফেসবুকে শেয়ার করছেন। সময়ের প্রয়োজনে তাঁর লেখাটি প্রিয় টেকের পাঠকদের জন্য হুবহু দেওয়া হলো।
ফেসবুকে রেজিস্ট্রেশন করা এখন অনেক সহজ। আগে ইন্টারনেটের মাধ্যমে রেজিস্ট্রেশন করতে গিয়ে গ্রাহককে নানা হয়রানির মুখে পড়তে হতো। বর্তমান নিয়মে ফেসবুকে রেজিস্ট্রেশন করার জন্য যা যা লাগবে -
১. বিটিসিএলের একটি স্থায়ী বৈধ ফোন সংযোগ।
২. সর্বশেষ পরিশোধিত ফোন অথবা গ্যাস বিলের সত্যায়িত কপি।
৩. চার কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি (ডিজিটাল ছবি গ্রহণযোগ্য নয়)।
শর্তাবলী
রেজিস্ট্রেশন করার অনধিক ২৩ দিনের মধ্যে সদস্য হতে ইচ্ছুক গ্রাহকের স্থায়ী ঠিকানা বরাবরে ডিমান্ড নোট ইস্যু করা হবে। বিশেষ ফাইবার অপটিক ক্যাবলসহ ইন্টারনেট সংযোগ গ্রাহককেই নিজ খরচে সংগ্রহ করতে হবে।
জেনে রাখা ভালো, ফেসবুক সেবাটি ১৮ বছরের কম বয়সী কারো ব্যবহারের জন্য নয়। গ্রাহকের বয়স ১৮ বছরের কম হলে ভোটার আইডি কার্ড ও স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদ/পৌরসভা চেয়ারম্যানের সনদসহ প্রয়োজনীয় প্রমাণপত্র পেশ করতে হবে।
সরকারের ইতিবাচক কার্যক্রম সংক্রান্ত যে কোন স্ট্যাটাস, নোট এবং অন্যান্য সেবায় আনলিমিটেড ‘লাইক’ প্রদান করা যাবে। তবে ব্যক্তিমালিকানাধীন একাউন্টের স্ট্যাটাসসহ অন্যান্য সেবায় প্রতি ১০০টি ‘লাইক’-এর বিপরীতে ১০% হারে ভ্যাট পরিশোধ করতে হবে।
ভুলবশত বা স্মরণশক্তির অভাবে পাসওয়ার্ড হারানো গেলে ঢাকার মগবাজারস্থ ফেসবুক প্রকল্পের কার্যালয়ে উপ পরিচালক-১ বরাবরে নির্দিষ্ট ফরমে আবেদন করতে হবে।
গ্রাহকের সঙ্গে ফেসবুক সংক্রান্ত যে কোনো যোগাযোগ শুধুমাত্র ডাকযোগাযোগের মাধ্যমেই সম্পাদিত হবে। ইমেইল বা অন্য কোন ইলেকট্রনিক মাধ্যমে যোগাযোগ সম্পূর্ণ অবৈধ বলে বিবেচিত হবে। এই ধরনের যোগাযোগের দায় গ্রাহককেই বহন করতে হবে।
লিখিত অনুমতি ছাড়া ফেসবুকের স্ট্যাটাস, ব্যক্তিগত তথ্য, নোট, বন্ধু তালিকাসহ সাইটের কোন অংশের ব্যাকআপ নেওয়া বা ডাউনলোড করা যাবে না। এর অন্যথা ঘটলে তা ফৌজদারি আইনের লঙ্ঘন বলে গণ্য হবে। তবে গ্রাহক চাইলে লিখিত অনুমতি সাপেক্ষে কিছু অংশের প্রিন্ট নিতে পারবেন।
No comments:
Post a Comment