**************************************************************************************************************************************************** ****************************************************************************************************************************************************

বিশ্ব কাঁপানো ২০টি ঘটনা.....যার আসল সত্য কখনোই জানা যাবে না।

বহুত পুরনো ক্যাচাল এটা। ২০০১সালের ১১ই সেপ্টেম্বর আমেরিকার টুইন টাওয়ারে একটি ভয়াবহ হামলা হয়। বিশ্ব টেররিস্ট দল ‘আল-কায়দা’ ছিলো এই হামলার জন্য দায়ী। অভিনব ছিলো সেই হামলা। ২টি যাত্রীবাহী প্লেন আছড়ে পড়ে টুইন টাওয়ারের ২টি টাওয়ারে। কিছুক্ষণ পর বিশাল দুটি ভবন একবারে ধূলোয় মিশে যায়। প্রায় ৩৫০০মানুষ হতাহত হয়েছিলো সেই হামলায়।

September 11, 2001 Twin towers attack


এর আসল সত্যি বের হয়েছিলো কয়েকটি। প্রধান ২টি হল......
১. আমেরিকার প্রেসিডেন্ট এবং গোয়েন্দা সংস্হারা আগে থেকেই জানতো এই হামলার কথা। কিন্তু মধ্যপ্রাচ্যে নিজের আধিপত্য বিছানোর এই সুযোগ হাতছাড়া করতে চায়নি তারা। তাই চুপ করে থাকে সবাই হামলার আগে।
২. এই হামলা আমেরিকা ও ইজরায়েলীদের মিলিতভাবে করা। কারণ অনেক প্রতক্ষ্যদর্শীরাই জানিয়েছিলেন বিমান ২টি ভবনে আছড়ে পড়ার সময় এবং ভবন ২টি ভেঙ্গে পড়ার আগে তারা সেখান থেকে প্রচন্ড বিস্ফোরনের শব্দ শুনেছিলেন। আবার ভবন ২টির যে আদলে নির্মিত তা এভাবে এবং মূহুর্তে একদম মাটির সাথে মিশে যাওয়া একেবারেই অসম্ভব। যদি প্রচন্ড ধরণের বিস্ফোরণ ঘটানো হয় এই ভবনে তাহলেই সেটি সম্ভব। কারণ আবারও সেই মধ্যপ্রাচ্য।

Assassination of president John F Kennedy

আমেরিকার ৩৫তম সবার প্রিয় প্রেসিডেন্ট JFK কে ১৯৬৩সালের ২২শে নভেম্বর ডালাসে গুলি করে মেরে ফেলা হয়। পরপর ৩টি গুলি করা হয় তাকে। ঘাতক হলো Lee Harvey Oswald। তাকে ধরাও হয়। কিন্তু কয়েকদিন পরেই ঘাতককে আদালত প্রাঙ্গনে সবার সামনে গুলি করে মেরে ফেলা হয়।
ধারণা করা হয় এটাও আমেরিকার নিজেদের গোয়েন্দা সংস্হা এবং উচ্চ পর্যায়ের লোকদের কাজ। নাহলে দিনেদুপুরে আমেরিকার মতো দেশের প্রেসিডেন্টকে এভাবে গুলি করে মেরে ফেলা একেবারেই অসম্ভব কাজ। এর আরো কয়েকটি যুক্তি......
১. প্রেসিডেন্টকে গুলি করে মারার পর তাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। তারপরই শুরু হয় লাশকে নিয়ে এক নজিরবিহীন গোপনীয়তা। কারণ কি??? আবার তদন্ত কমিটি যখন এই হত্যার রিপোর্ট দেয় কেন সেই রিপোর্টে এত মিথ্যা তথ্য ও গড়মিল দেখা গেলো??
২. প্রেসিডেন্টকে হত্যা করার জন্য হামলা হবে এরকম কয়েকটি গুজব কয়েকদিন ধরেই বাতাসে ভাসছিলো। তাহলে উনাকে সেইদিন কেন এত কম নিরাপত্তার মাঝে রাখা হলো ??
৩. সেই ঘটনার সাক্ষী সবাই বলছেন তারা সবাই ৩টি নয় বরং ৪টি গুলির শব্দ শুনেছিলেন এবং যে গুলিটিতে প্রেসিডেন্টের মৃত্যু হয় সেটি এসেছিলো অন্য জায়গা থেকে। কেন তাহলে সেই সাক্ষীদের এই দাবীর কোন তদন্ত না করেই সরকারী সংস্হাগুলো আষাড়ে গল্প বলে বেড়াচ্ছে???

Flying saucer crashed at Roswell

সময় ১৯৪৭ সাল। স্হান আমেরিকার নিউ মেক্সিকোর Roswell। হঠাৎ প্রচন্ডবেগে গোল চাকতির মতো একটি বস্তু আকাশ থেকে সেখানে বিকট শব্দে আছড়ে পড়লো। সেই জায়গাটির প্রচুর মানুষ সেই দৃশ্য নিজ চোখে দেখেছে। সবাই ছুটে গেলো সেখানে। কিন্তু আগুনের প্রচন্ড তাপ ফুলকির মতো বের হওয়ার কারণে কাছে ঘেষতে পারছিলো না কেউই। কিছুক্ষণ বাদেই বিরাট আর্মির দল এসে জায়গাটি ঘিরে ফেললো। আর্মির একজন উচ্চপদস্হ কর্মকর্তা শুধু সাংবাদিকদের জানিয়ে গেলো যে বিরাট চাকতির মতো একটি বস্তু আকাশ থেকে পড়েছে। যেন কোন আকাশযান। বাকিটা পরে জাতে পারবেন। পরেরদিন সব পেপারেও এর খবর ছাপা হলো। তাহলে কি এটা UFO !! Alienরা তাহলেই আসলেই পৃথিবীতে চলে এসেছে!!! কিন্তু কয়েকঘন্টা বাদেই শুরু হলো সরকারদের ধোকাবাজী। ঘন্টায় ঘন্টায় তারা নতুন করে গল্প ফাদতে লাগলো। একবার বললো এটা আর্মিদেরই নতুন আকাশযান আবার পরে বললো এটা নাকি উল্কাপিন্ড!!! সত্যটা আর কখনো জানা যায়নি এরপর।

Nasa faked the moon landings

অনেক পুরনো আর বহু চর্বিত আরেকটি ক্যাচাল। ১৯৬৯ সালটি ছিলো পৃথিবীর জন্য এক স্বপ্নের বছর। স্বপ্নকে জয় করার বছর। এই দিনে পৃথিবীর মানুষের পদধূলী পরে চাদে!!! চাদ জয় করে মানুষ।
এর বিরোধী দলও কম নয়। তারা বলে ১৯৬৯সালে মানুষ কোনভাবেই চাদ জয় করে নাই। সেই সময় পৃথিবীতে মানুষদের যেই প্রযুক্তি ছিলো তাতে চাদের মাটিতে পা রাখা এক অসম্ভব ব্যাপার ছিলো। পুরোটোই আমেরিকানদের বানানো। সম্পূর্ণ ঘটনাটিই আমেরিকানরা পৃথিবীর মাটিতেই চরম গোপনীয়তার সাথে শুটিং করে মানুষদের দেখায়। একদল তো আরো বেশী সরস। তাদের দাবী সেই শুটিংয়ের পরিচালক ছিলেন বিখ্যাত পরিচালক স্ট্যানলি কুবরিক।

The New World Order (NWO)

এটি বর্তমান সময়ের খুব বিতর্কিত ও আলোচিত ব্যাপার। ধারণা করা হচ্ছে চরম গোপনীয়তার মাঝে বিশ্বের ক্ষমতাশালী দেশ আমেরিকা আরো কয়েকটি বন্ধু রাস্ট্রকে নিয়ে World Bank, the IMF, the European Union, the United Nations, and Nato এর সহায়তার সমগ্র বিশ্বকে পাল্টে দেবার অভিযানে গোপনে কাজ করে যাচ্ছে। তাদের প্রধান ও একমাত্র লক্ষ বিশ্বের সব দেশকে এক করে আনবে। সমগ্র বিশ্বে আর আলাদা কোন দেশ থাকবে না...থাকবে না আলাদা কোন মুদ্রা আর নিয়মকানুন। সমগ্র বিশ্বের শাসনভার থাকবে (NOW) এর হাতে। তারাই ঠিক করবে সবার বর্তমান আর ভবিষ্যত। তাদের কথার বাইরে কিছুই হবে না। এই লক্ষে অনেক আগেই নাকি কাজ শুরু হয়ে গেছে এবং এই ব্যবস্হার জন্য হুমকিস্বরূপ দেশগুলোকে নাকি কৌশলে ধ্বংস করে ফেলবার প্রক্রিয়া চলছে। বেশিদিন সময় নেই আর।

Princess Diana was murdered

সবসময়ের জন্য বিতর্কিত আরেকটি ব্যাপার। ১৯৯৭সালে এক ভয়াবহ গাড়ি দূর্ঘটনায় মারা যান প্রিন্সেস ডায়ানা এবং তার প্রেমিক ফায়াদ। বলা হয়ে থাকে সরাসরি ব্রিটিশ রাজপরিবারের নির্দেশে ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্হা MI6 এই দূর্ঘটনার আড়ালে হত্যাকান্ডটি ঘটিয়েছিলো। একে তো প্রিন্সেস ডায়ানার তুমুল জনপ্রিয়তা, সত্যবাদিতা এবং রাজপরিবারের সমালোচনা ব্রিটিশ রাজ পরিবারকে বিপদ এবং অস্বস্তিকর অবস্হায় ফেলে দিয়েছিলো আবার ফায়াদের সাথে উনার সম্পর্ক ব্রিটিশ রাজপরিবার এবং ইংল্যান্ডের জন্য জাতীয় নিরাপত্তার ব্যাপার হয়ে দাড়িয়েছিলো।

Elvis Presley faked his own death

বিখ্যাত ও তুমুল জনপ্রিয় গায়ক Elvis Presley এর নাম শুনেননি এমন মানুষ খুব কমই আছে। বিশ্বজুড়ে রয়েছে তার অগণিত ভক্ত। এখনও মানুষ তার গান শুনে যায়। বিখ্যাত এই গায়ক তরুণ বয়সেই জনপ্রিয়তার তুঙ্গে থাকার সময় ১৯৭৭সালে হঠাৎ করে মারা যান। একদলের দাবী সেই সময় আসলে Elvis মারা যাননি। তিনি নিজের মৃত্যু ঘটিয়ে সবার আড়ালে চলে যান। অনেকে নাকি এরপর তাকে দেখেছে!! তার আসল মৃত্যু নাকি হয় ১৯৯০সালে।

Paul McCartney was actually died in 1966

বিশ্বকাপানো সবার প্রিয় ব্যান্ড ‘Beatles’ কে নতুন করে বলার কিছু নেই। সবাই এদের গানের ভক্ত। সেই ব্যান্ডের Paul McCartney কে তো সবাই চিনেন?? একদলের ধারণা ১৯৬৬সালেই এক গাড়ি দূর্ঘটনায় Paul মারা যায়। কিন্তু ১৯৬৬সালের পরও তো Paul ব্যান্ডের হয়ে গান গাচ্ছে...ঘুরে বেড়াচ্ছে। ধারণা করা হয় এটি ছিলো হুবহু Paul এর মতো দেখতে একলোক। যাকে Paul এর মৃত্যুকে লুকানোর জন্য আনা হয়েছে। এমনকি অনেকের ধারণা ১৯৬৬সালের পর Beatles এর অনেক গানে অন্যভাবে Paul এর মৃত্যুর কথার ইঙ্গিত দেয়া হয়েছে।

July 7, 2005 London series bombings

ইংল্যান্ডের জন্য তথা বিশ্ববাসীর জন্য খুব বেদনায়ক ও ভয়াবহ দিন হলো ২০০৫সালের ৭ই জুলাই। ভূগর্ভস্হ ট্রেনস্টেশনে পরপর কয়েকটি ভয়াবহ সিরিজ বোমা বিস্ফোরনে সেদিন প্রাণ হারাতে হয়েছিলো অসংখ্য নিরপরাধ মানুষকে। মুসলমানদের দায়ী করা হয় এই হামলার জন্য। হামলাকারীদের ফুটেজও প্রকাশ করা হয়। আসলেই কি এটি মুসলমানদের হামলা ছিলো ?? না এটিও ছিলো ক্ষমতাশালী দেশগুলোর সাজানো কোন নাটক। উপরের হামলাকারীর ছবিটি দেখুন। এর নাম Mohammed Sidique Khan। সে সুইসাইড হামলার একজন আসামী। বিশেষজ্ঞরা বলছেন এই ছবিটি কোনভাবেই আসল হতে পারে না। জায়গাসহ সব ঠিক আছে। কিন্তু খুব সূক্ষভাবে লক্ষ্য করলে এবং পরীক্ষা করলে খেয়াল করা যাবে ছবির লোকটিকে আলাদা করে ছবিতে বসানো হয়েছে। পুরো ছবিটিই নকল। আবার অনেকে বলেন বোমগুলো হামলাকারীদের ব্যাকপ্যাক থেকে বিস্ফোরণ ঘটানো হয়নি। এগুলো আগে থেকেই সেখানে রাখা ছিলো। মধ্যপ্রাচ্যে আমেরিকানদের সাথে যুদ্ধে নিজেদের অংশগ্রহনকে দেশবাসীর বৈধতা দেবার জন্য এই হামলা ঘটানো হয়েছিলো ধারণা করা হয়।

The Moscow apartment bombings

১৯৯৯সালে রাশিয়ার মস্কো শহরের একটি অ্যাপাটর্মেন্ট এক ভয়াবহ বোমা বিস্ফোরণে কেপে উঠেছিলো। অনেক হতাহত হয়েছিলো সেই হামলায়। গোটা বিশ্ব হতবাক হয়ে গিয়েছিলো সেই হামলায়। চেচনিয়াদেরকে সেই হামলার জন্য দায়ী করা হয়েছে। কিন্তু অনেকে মতে এটি ছিলো রাশিয়ার নিজেদের কাজ। প্রাক্তন GRU officer Aleksey Galkin and former FSB officer the late Alexander Litvinenko(যাকে রাশিয়ানরাই ২০০৬সালে লন্ডনে বিষ প্রয়োগ করে মেরে ফেলে বলে ধারণা করা হচ্ছে) এবং সরকারের উচ্চ পর্যায়ের কর্মকর্তারা এই হামলার পরিকল্পনা সাজিয়েছিলো এবং প্রধান গোয়েন্দাসংস্হা KGB সেই হামলার বাস্তবায়ন ঘটিয়েছিলো। চেচনিয়াদের বিরুদ্ধে নিজেদের অসম যুদ্ধের বৈধতা দেশবাসী এবং বিশ্ববাসীর সামনে তুলার জন্য এই হামলা করা হয়েছিলো।

Pearl Harbor was allowed to happen

১৯৪১সাল। বিশ্ববাসী যখন দেখছে ২য় বিশ্বযুদ্ধের প্রলংকারীরূপ। এক অভিলাষী প্ল্যান নিয়ে ইউরোপের দিকে ধেয়ে আসছে হিটলার। আমেরিকা তখনো এই যুদ্ধে জড়ায়নি। তখন বিশ্ববাসী মহা শক্তিশালী আমেরিকাকে আক্রান্ত হতে দেখলো। আমেরিকার Hawaii প্রদেশের প্রধান Navy base Pearl Harbor এ জাপানীরা অতর্কিত হামলা করে বসে। হঠাৎ করে এই হামলায় আমেরিকানদের প্রধান এই Base এর মারাত্মক ক্ষতির সম্মূখিন হয়। প্রচুর মানুষ হতাহত হয় এই হামলায়। এরপরই আমেরিকা ২য় বিশ্বযুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে। একদলে ধারণা এই ঘটনাগুলোতে অনেক ফাক আছে। আমেরিকা ইচ্ছা থাকা সত্ত্বেও সরাসরি এই যুদ্ধে জড়িয়ে পড়তে পারছিলো না। অনর্থক এই যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ার বিরোধীতা বিরূদ্ধে খোদ আমেরিকায় প্রচুর আন্দোলন হচ্ছিলো। তাই আমেরিকা জাপানকে নানা উস্কানি দিয়ে একপ্রকার বাধ্য করতে থাকে আমেরিকায় হামলা করার জন্য। এছাড়াও এত বিশাল প্রস্তুতি এ আয়োজনের জাপানের এই হামলার আগে আমেরিকা কিছুই বুঝতে পারে নাই এটা তাদের পক্ষে অসম্ভব। এমনকি হামলার আগে England, Netherlands, Australia, Peru, Korea and the Soviet Union আমেরিকাকে সাবধান করে দিয়েছিলো এই বলে যে জাপান যেকোন সময় Pearl Harbor এ হামলা করবে। কিন্তু আমেরিকার প্রেসিডেন্ট কোন এক কারণে চুপ থেকে এই হামলার অপেক্ষা করছিলেন।

Year 2004, Indian Ocean tsunami

২০০৪সাল। এশিয়ার মানুষদের জন্য খুব বেদনাদায়ক একদিন। এশিয়ার সমুদ্র পাশ্ববর্তী দেশগুলোর মানুষগুলো এদিন প্রকৃতির ভয়াবহ ও নিষ্ঠুর খেলার বাস্তব রূপ দেখতে পায়। বিশাল আকারের সুনামী আছড়ে পড়ে সমুদ্র পার্শ্ববর্তী কয়েকটি দেশে। লাখ লাখ মানুষ মারা যায় এই সুনামীতে। বিশেষ করে ইন্দোনেশিয়া ও শ্রীলংকায় এই হতাহতের সংখ্যা ছিলো সবচেয়ে বেশী। বিশ্ববাসী অনেকদিন মনে রাখবে প্রকৃতির এই নিষ্ঠুর ও ভয়াবহ রূপ। কিন্তু মিশরসহ মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশের সংবাদপত্রের দাবী এর পিছনে বিশ্বের শক্তিশালী কয়েকটি দেশের হাত রয়েছে। গোপনীয় পারমাণবিক বোমার পরীক্ষা চালাতে গিয়ে দূর্ঘটনাক্রমে বিস্ফোরণে এই সুনামীর সৃষ্টি বলে ধারণা করেন অনেকে।

Fluoridation

দাতের ক্ষয় কমানোর জন্য পানযোগ্য পানিতে Fluoride মেশানো হয় এটা সবাই জানেন। আবার বৈজ্ঞানিকভাবেই প্রমাণিত যে এই Fluoride এর অনেক খারাপ ব্যাপার আছে। এর সাইড এফ্যাক্টে মানুষের শরীর নানাভাবে আক্রান্ত হয়। একদলের ধারণা এসব জানা সত্ত্বেও WHO এই Fluoride প্রয়োগকে নিষেধ করছে না। কারণ এর পিছনে রয়েছে বিশাল ব্যবসা। এর পিছনে রয়েছে সব ঔষুধ কোম্পানী। মানুষ অসুস্হ থাকলেই তো এদের লাভ। মানুষ অসুস্হ না থাকলে এত ঔষুধ কোম্পানী চলবে কি করে ??

HAARP

HAARP(High-frequency Active Auroral Research Program)। প্রকল্পটির অবস্হান Alaska প্রদেশের Anchorage জায়গায়। পেন্টাগনের একটি প্রজেক্ট এটি। কিন্তু কোন এক কারণে এই প্রকল্পটি নিয়ে রয়েছে বিস্তর গোপনীয়তা ও মানুষের কৌতূহল। পেন্টাগন এই প্রকল্পটির উদ্দেশ্য নিয়ে ব্যাখ্যা দিয়েছিলো কিন্তু মানুষজন হেসে উড়িয়ে দিয়েছে তা। এত কেন গোপনীয়তা এই প্রকল্পটি ঘিরে ?? এর আসল কাজ কি তাহলে ?? ধারণা করা হয় এটি আমেরিকানদের ‘প্রাকৃতিক অস্ত্র’। পৃথিবীর সংঘটিত ভূমিকম্পের পিছনে এর হাত রয়েছে। পৃথিবী পৃষ্ঠের প্লেটের নড়াচড়ার পিছনে এই প্রকল্প হাত রয়েছে। সত্য তাহলে কি এটাই!!! The X-Files এর একটি এপিসোড ছিলো এই HAARP এর রহস্য নিয়ে।

FEMA's Plastic coffins and concentration camps

কফিনের ছবি
ঠিক Atlanta, Georgia এর একটু বাইরে একটি প্রধান সড়ক। FEMA(Federal Emergency Management Agency) এর বিশাল ক্যাম্প রয়েছে সেখানে। সেই জায়গাটিতে প্রায় ৫০০০০০ এর বেশী প্লাস্টিকের খালি কফিন রাখা আছে। এগুলো এখানে কেন রাখা হয়েছে?? কাদের জন্য এই কফিন???

গোপন ক্যাম্পের ছবি
আবার আমেরিকার অনেক জায়গায় FEMAএর অনেক বিশাল সব ক্যাম্প এর অস্তিত্ব দেখা যায়। বিশাল জায়গা জুড়ে এসব ক্যাম্প। কিন্তু কারো প্রবেশ নিষেধ। এত আয়োজন কাদের জন্য??? ধারণা করা হয় আমেরিকা অথবা বিশ্বে শীঘ্রই একটি বিশাল দূর্যোগ ঘনিয়ে আসছে। অনেক প্রানহানী হবে এতে। পৃথিবীর অনেক সমীকরণ বদলে যাবে এই কারণে। সেই বিপদকে সামনে রেখেই আমেরিকানদের এই পূর্বপ্রস্তুতি। কি!!! অনেকটা ২০১২সালের গন্ধ পাওয়া যাচ্ছে না??

HIV virus was created in a laboratory

Aids এক মরণব্যাধি রোগ। যার চিকিৎসার উপায় এবং ঔষুধ এখন পর্যন্ত আবিষ্কার হয়নি। বর্তমান বিশ্বের সবচেয়ে মরণব্যাধী রোগ এটি। প্রতিবছর বিশেষ করে আফ্রিকার প্রচুর মানুষ মারা যাচ্ছে এই রোগে আক্রান্ত হয়ে। Dr William Campbell Douglass প্রথমে একটি থিওরি দেন। পরে অনেকেই তাকে সমর্থন জানান। উনার মতে HIV ভাইরাসটি ১৯৭৪সালে WHO এর পরিকল্পনা অনুযায়ী ল্যাবটেরীতে গবেষণা করে বানানো হয়েছিলো। বিশ্ব জনসংখ্যা কমানোর জন্য এটি বানানো হয়। পরে এই ভাইরাস খুব ঠান্ডা মাথায় আফ্রিকায় ব্যাপক হারে ছড়িয়ে দেয়া হয়। আরেকদল বলে CIA অথবা KGB এই দুটির যেকোন একটি নিজেদের স্বার্থে এই ভাইরাসটি বানিয়েছিলো। কিন্তু কোন একটি দূর্ঘটনায় এটি পরে বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ে।

2012, End of the world

বিশাল ক্যাচালের ব্যাপার। ২০১২সালে পৃথিবী ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে। অনেকে অবশ্য হেসেই উড়িয়ে দিয়েছে এই ব্যাপার। কিন্তু এর পক্ষের লোক কিন্তু কম নাই। প্রচুর মানুষ বিশ্বাস করে ২০১২ সালের ডিসেম্বর মাসে ধ্বংসযজ্ঞ নেমে আসবে পৃথিবীর উপর। মায়ানদের ক্যালেন্ডারের সমাপ্তি এবং নষ্ট্রাডমাস এর কিছু ভবিষ্যৎবাণীর কারণে এই বিশ্বাস ছড়িয়ে পড়েছে সমগ্র বিশ্বে। আমার নিজের বিশ্বাস ধ্বংস হবে না কিন্তু হয়তো বিশাল একটি পরিবর্তন আসবে পৃথিবীর উপর এই সময়ে। বেশিদিন তো আর নেই। আর কয়েকটি মাস। এই ব্যাপারটি আমরা সবাই মনে হয় দেখে যেতে পারবো নিজ চোখে। দেখা যাক কি হয়!!!!

Bermuda Triangle

যুগ যুগ ধরে চরম আলোচনা চলতে চির রহস্যময় একটি জায়গা। কেন এর কাছাকাছি আসলে যাত্রিবাহী চলন্ত বিশাল সব জাহাজ অথবা প্লেন মানুষসহ অদৃশ্য হয়ে যায়?? কেন সেগুলো আর পরে বহ খুজেও পাওয়া যায় না??? কেনই বা এর আশেপাশের মানুষরা এই জায়গার কাছাকাছি আসলেই অদ্ভূত সব অভিজ্ঞতার সম্মূখিন হয়?? একদলের ধারণা এখানে সমুদ্রের নীচে রয়েছে Alienদের গোপন আস্তানা। তারাই এসব হারিয়ে যাওয়ার পিছনের আসল কারণ। আবার আরেকদল বলে এখানে কোন এক কারণে পৃথিবীর সাথে বাইরের কোন গ্রহের অদৃশ্য একটি দরজা সৃষ্টি হয়েছে। এসব জাহাজ ও প্লেন সেই দরজার ফাদে পড়ে চলে যায় অন্য কোন গ্রহে।

Area 51

আমেরিকানদের চরম গোপনীয় এক সামরিক ঘাটি এটি। আজ পর্যন্ত কোন সাধারণ মানুষ এর ভিতরে ঢুকতে পারেননি। এই ঘাটির আসল কাজ কি সেটা জানতে চেয়েও মেলেনি আমেরিকান সরকারের কাছে উত্তর। এই ব্যাপরটি নিয়ে কোন প্রশ্ন এলেই সবাই এড়িয়ে যায় এই ঘাটির কথা। মাঝে মাঝেই অদ্ভূত সব আকাশযান দেখতে পাওয়া যায় এই ঘাটির কাছাকাছি। পৃথিবীর কোন যানের সাথে এগুলোর কোন মিল নেই। বাইরের কাউকে দেখা মাত্রই গুলি করা হবে এরকম নির্দেশ ঝোলানো আছে এই ঘাটির চারপাশে। ভিতরে কি আছে বা কি হচ্ছে কোনভাবেই অন্য মানুষরা জানতে পারছে না। ধারণা করা হয় Alienরা পৃথিবীর সাথে যোগযোগ করেছে। নিয়মিত তারা আসে পৃথিবীতে। আর তাদের সেই পৃথিবীল আস্তানা হলো এই Area 51। পৃথিবীল মানুষরা যাতে ভুলেও কিছু দেখতে বা জানতে না পারে সেজন্যই এত গোপনীয়তা এখানে।




No comments:

Post a Comment