আমি বলতে চাচ্ছি চিকেন বিরিয়ানী নাকি কাচ্চি"
◉এক চরম কিপ্টা লোক
সমুদ্রে গোসল
করতে গিয়ে ডুবে যেতে লাগলো...
সে তখন
দোয়া করতে লাগলো বিধাতার
কাছে, “হে বিধাতা আমি যদি বেঁচে যাই
সমুদ্রে গোসল
করতে গিয়ে ডুবে যেতে লাগলো...
সে তখন
দোয়া করতে লাগলো বিধাতার
কাছে, “হে বিধাতা আমি যদি বেঁচে যাই
free Download Ninja Arshi Game for android apk
গেইম ডিটেইল্স:
আরাশী,একজন নিনজা। যাকে কয়েদ খানায় আটক করে তার স্ত্রীকে হত্যা করা হয়েছে এবং একমাত্র ছেলে কে
কিডনাপ করে নিয়ে গিয়েছে এমন একজন যাকে আরাশী চিনে। আরাশী এখন কি করবে? তার বেঁচে থাকার মাধ্যম প্রিয় মানুষ গুলোই তো নেই, ছেলেকে তারা বাঁচিয়ে রেখেছে নাকি সেও এখন মৃত তা আরাশী জানবেই বা কিভাবে??
free Download Ninja Arshi Game for android apk
কিন্তু যে মানুষ টা আরাশীর জীবনকে তছনছ করে দিলো তাকে সে কিছুই করবেনা?? এভাবেই যেতে দিবে!! তা তো হয়না।কারণ তাঁর রক্তে তো এমন হাল ছেড়ে দেয়া বা হেরে যাবার নীতি নেই! কারণ সে একজন নিনজা। তাই সে এর চরম প্রতিশোধ নিবে।স্ত্রী হত্যা,সন্তান কিডনাপড সর্বোপরি নিজের জীবন কে নরকে পরিণত করে দেয়ার জন্য যে দায়ী তার বিরুদ্ধে সে কঠোর প্রতিশোধ নিবে... আর এই আরশীর ভূমিকায় প্রতিশোধ নিবেন মূলত আপনি।মানে যে গেইম টি খেল বিভিন্ন এডভেঞ্চার আর একশন এর মাধ্যমে আরাশী চরিত্র টিকে এগিয়ে নিবেন।
আমার কাছে গেইম টি বেশ ভালোলেগেছে।আপনাদের ও ভালোলাগবে বলেই বিশ্বাস।তাই আর দেরি কেনো কিছু স্কিৃনসট দেখুন এবং এখনি
free Download Ninja Arshi Game for android apk
নিচের লিংক থেকে ডাউনলোড করে নিন 100% free ।
ডাউনলোড লিংক:
free Download Ninja Arshi Game for android apk
আরাশী,একজন নিনজা। যাকে কয়েদ খানায় আটক করে তার স্ত্রীকে হত্যা করা হয়েছে এবং একমাত্র ছেলে কে
কিডনাপ করে নিয়ে গিয়েছে এমন একজন যাকে আরাশী চিনে। আরাশী এখন কি করবে? তার বেঁচে থাকার মাধ্যম প্রিয় মানুষ গুলোই তো নেই, ছেলেকে তারা বাঁচিয়ে রেখেছে নাকি সেও এখন মৃত তা আরাশী জানবেই বা কিভাবে??
free Download Ninja Arshi Game for android apk
কিন্তু যে মানুষ টা আরাশীর জীবনকে তছনছ করে দিলো তাকে সে কিছুই করবেনা?? এভাবেই যেতে দিবে!! তা তো হয়না।কারণ তাঁর রক্তে তো এমন হাল ছেড়ে দেয়া বা হেরে যাবার নীতি নেই! কারণ সে একজন নিনজা। তাই সে এর চরম প্রতিশোধ নিবে।স্ত্রী হত্যা,সন্তান কিডনাপড সর্বোপরি নিজের জীবন কে নরকে পরিণত করে দেয়ার জন্য যে দায়ী তার বিরুদ্ধে সে কঠোর প্রতিশোধ নিবে... আর এই আরশীর ভূমিকায় প্রতিশোধ নিবেন মূলত আপনি।মানে যে গেইম টি খেল বিভিন্ন এডভেঞ্চার আর একশন এর মাধ্যমে আরাশী চরিত্র টিকে এগিয়ে নিবেন।
আমার কাছে গেইম টি বেশ ভালোলেগেছে।আপনাদের ও ভালোলাগবে বলেই বিশ্বাস।তাই আর দেরি কেনো কিছু স্কিৃনসট দেখুন এবং এখনি
free Download Ninja Arshi Game for android apk
নিচের লিংক থেকে ডাউনলোড করে নিন 100% free ।
ডাউনলোড লিংক:
free Download Ninja Arshi Game for android apk
mozilla firefox 50.1.0 free Download latest version
Mozilla Firefox 50 is a fast, secure and easy to use web browser that offers many advantages over other web browsers.
This award-winning, open source web browser is packed with advanced security features designed to help you stay safe, and in control, online.
see somthing
download mozilla firefox 50.1.0 resume suported link
চেষ্টা করে দেখতে দোষের কিছুই নেই There is nothing wrong with trying this post _ হয়তো সামান্য সময় নষ্ট মাগার তার ভিতর কিছু পাইলে লাভ ছাড়া ক্ষতি ও নেই
যদিও ইন্টারনেট থেকে অনেকে ইনকামের চেষ্টা করে ব্যার্থ > সেই উক্তি থেকে ইনকামের উদ্দেশ্য নয় এমনিই ট্রাই মারেন যদি কপাল ভাল থাকে তাইলে কিছু পাইলেও পাইতে পারেন।
না পাইলে ভেবে নিতে হবে জ্বিবণে অনেক ফাসবুকে সময় নষ্ট হয়েছে তারমতই একটু কিন্তু কোন ক্ষতি তো আর হয়নি
আশা করি, সবাই ভাল আছেন। আজ আপনাদের সামনে একটি সাইটের পরিচয় করাব যেখানে কোন রকম কাজ
ছাড়াই প্রতিদিনে লাভ হিসাবে ১.৫% প্রফিট পাবেন। তার উপর সাইনআপসহ ১২০ ডলার বোনাস পাবেন। আসলে আমি নিজেও বিশ্বাস করিনাই এই রকম সাইট আছে কি? কারন, একেতো ১২০ ডলার, তার উপর কোন কাজ নাই! একটু বিশ্বাস করাটা কঠিন!! পরিশেষে গুগল সাইট ঘেটেঁ দেখলাম, সাইটটা রিয়েলি কোন স্ক্যাম নই, ইউজার রেটিংও ভাল। এলেক্সা র্যাংক অনুযায়ী সাইটের অবস্থান ৪,০০০, পারডে ভিজিটর প্রায় ৮০,০০০, ২০১৬ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।
![]() |
| try it now for example |
না পাইলে ভেবে নিতে হবে জ্বিবণে অনেক ফাসবুকে সময় নষ্ট হয়েছে তারমতই একটু কিন্তু কোন ক্ষতি তো আর হয়নি
আশা করি, সবাই ভাল আছেন। আজ আপনাদের সামনে একটি সাইটের পরিচয় করাব যেখানে কোন রকম কাজ
ছাড়াই প্রতিদিনে লাভ হিসাবে ১.৫% প্রফিট পাবেন। তার উপর সাইনআপসহ ১২০ ডলার বোনাস পাবেন। আসলে আমি নিজেও বিশ্বাস করিনাই এই রকম সাইট আছে কি? কারন, একেতো ১২০ ডলার, তার উপর কোন কাজ নাই! একটু বিশ্বাস করাটা কঠিন!! পরিশেষে গুগল সাইট ঘেটেঁ দেখলাম, সাইটটা রিয়েলি কোন স্ক্যাম নই, ইউজার রেটিংও ভাল। এলেক্সা র্যাংক অনুযায়ী সাইটের অবস্থান ৪,০০০, পারডে ভিজিটর প্রায় ৮০,০০০, ২০১৬ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।
এই সাইটের নাম রিচমন্ড বার্ক । এটি একটি ইনভেস্ট ও সোস্যাল শেয়ারিং সাইট। মুলত তাদের সাইটকে পপুলারিটি করার জন্য অফার প্রকাশ করেযে, বর্তমানে সাইনআপ করলে ১২০ ডলার বোনাস পাবেন। অবশ্য এখানে ইনভেস্ট করলে পারডে ৩% হিসাবে পাওয়া যাবে। তবে ইনভেস্ট না করলেও হবে। এর জন্য আপনাকে কিছু ধাপ সম্পূর্ণ করতে হবে:
রেজিস্ট্রেশন করার সাথে সাথে ১০$ পাবেন।
ফেসবুকে শেয়ার করলে ৫০$ পাবেন।
প্রফাইল সম্পূর্ণ করলে ১৫$ পাবেন।
মোবাইল আপ্পস ইন্সটল দিলে ২৫$।
গুগল ক্রমে নোটিফিকেশন চালু করলে ১০$।
youtube এ ১-২ মিনিট এর একটা ভিডিও আপলোড দিলে ১০$।
তাহলে মোট ১২০$। প্রাথমিক অবস্থাতে এই টাকা আপনি তুলতে পারবেন না। এই এমাউন্ট থেকে আপনাকে প্রতিদিন ০.০৫% করে প্রফিট দেবে এটা তুলতে পারবেন। Richmondberks এ বোনাস কে RBB তে প্রকাশ করে। অর্থাৎ আপনি ১২০ RBB পাবেন।
আপনাকে কোন কাজ করা লাগবে না। শুধু মাঝে মাঝে আকাউন্টে যেয়ে টাকা তুলবেন। মিনিমাম ০.৫$ হলেই তুলতে পাবেন। perfect money অথবা bitcoin এ টাকা নিতে পারবেন।
কিভাবে একাউন্ট ওপেন করবেন?
একাউন্ট ওপেন করতে হলে আপনাকে রেফারেল হিসাবে জয়েন করতে হবে। এখানে সুবিধা হল সাইনআপ করার পর আপনার লিংক সোস্যাল সাইটে শেয়ার করলে প্রতি যোগদান হিসাবে ১ডলার করে পাবেন। সুতরাং বুঝতেই পারছেন।
সাইনআপ করতে ক্লিক করুন এখানে
১। নিম্নরুপ ইমেজ আসবে সবকিছু ফিলাপ করুন এবং অবশ্যই আপনার সঠিক নাম বসাতে হবে।
ক। এখানে আপনার স্কাইপে আইডি থাকলে যোগ করতে পারেন। ফটো, ফেসবুক লিংক যোগ করুন। এবং আপনার ফোন নং ভেরিফাই করে নিন। মাই ওয়ালেটে শুধুমাত্র আপনার বিট কয়েন সাইটের ঠিকানা যোগ করুন যেহেতু এটাই সহজ মাধ্যম। যেমনঃ আমি যুক্ত করেছি (লাল তীর চিহৃ)
খ। এরপর বাকি কাজগুলো করুন। যেমনঃ সোস্যাল সাইটে শেয়ার করুনঃ ফেসবুক, টুইটারে। ইউটিউবে আপলোড করুন এদের একটি ভিডিও। মুল কথা সবকিছু ঠিক থাকলে আপনাকে ১২০ ডলার প্রদান করবে। এই যেমন আমার ৭৫ ডলার অ্যাড হয়েছে। বাকি কাজ গুলো এখন করব।
আশা করি টিউটোরিয়াল অনুযায়ী কাজ গুলো সম্পন্ন করতে পেরেছেন। তাহলে এবার কোন কাজ নাই। মাঝেমধ্য একাউন্ট ব্যালান্স চেক করবেন। এবং প্রতিদিনের প্রফিট পেতে থাকুন। প্রফিট এমাউন্ট ২৫% হলেই উইথড্র করতে পারবেন। এবং সেই সাথে সোস্যাল সাইটে শেয়ার করতে খাকুন।এখানে রিয়েলি যতটুকু পাব, তাই আমাদের লাভ, কোন প্রশ্ন থাকলে আমাকে টিউমেন্ট করলে জানানোর চেষ্টা করব। সবাই ভাল থাকুন।
আপনি সফল না হতে পারলে ও কষ্ট নিবেন না ধরে নিবেন পোষ্ট দাতা ও পাইনি সে ও চেষ্টা চালিয়েছে!!!
রেজিস্ট্রেশন করার সাথে সাথে ১০$ পাবেন।
ফেসবুকে শেয়ার করলে ৫০$ পাবেন।
প্রফাইল সম্পূর্ণ করলে ১৫$ পাবেন।
মোবাইল আপ্পস ইন্সটল দিলে ২৫$।
গুগল ক্রমে নোটিফিকেশন চালু করলে ১০$।
youtube এ ১-২ মিনিট এর একটা ভিডিও আপলোড দিলে ১০$।
তাহলে মোট ১২০$। প্রাথমিক অবস্থাতে এই টাকা আপনি তুলতে পারবেন না। এই এমাউন্ট থেকে আপনাকে প্রতিদিন ০.০৫% করে প্রফিট দেবে এটা তুলতে পারবেন। Richmondberks এ বোনাস কে RBB তে প্রকাশ করে। অর্থাৎ আপনি ১২০ RBB পাবেন।
আপনাকে কোন কাজ করা লাগবে না। শুধু মাঝে মাঝে আকাউন্টে যেয়ে টাকা তুলবেন। মিনিমাম ০.৫$ হলেই তুলতে পাবেন। perfect money অথবা bitcoin এ টাকা নিতে পারবেন।
কিভাবে একাউন্ট ওপেন করবেন?
একাউন্ট ওপেন করতে হলে আপনাকে রেফারেল হিসাবে জয়েন করতে হবে। এখানে সুবিধা হল সাইনআপ করার পর আপনার লিংক সোস্যাল সাইটে শেয়ার করলে প্রতি যোগদান হিসাবে ১ডলার করে পাবেন। সুতরাং বুঝতেই পারছেন।
সাইনআপ করতে ক্লিক করুন এখানে
১। নিম্নরুপ ইমেজ আসবে সবকিছু ফিলাপ করুন এবং অবশ্যই আপনার সঠিক নাম বসাতে হবে।
ক। এখানে আপনার স্কাইপে আইডি থাকলে যোগ করতে পারেন। ফটো, ফেসবুক লিংক যোগ করুন। এবং আপনার ফোন নং ভেরিফাই করে নিন। মাই ওয়ালেটে শুধুমাত্র আপনার বিট কয়েন সাইটের ঠিকানা যোগ করুন যেহেতু এটাই সহজ মাধ্যম। যেমনঃ আমি যুক্ত করেছি (লাল তীর চিহৃ)
খ। এরপর বাকি কাজগুলো করুন। যেমনঃ সোস্যাল সাইটে শেয়ার করুনঃ ফেসবুক, টুইটারে। ইউটিউবে আপলোড করুন এদের একটি ভিডিও। মুল কথা সবকিছু ঠিক থাকলে আপনাকে ১২০ ডলার প্রদান করবে। এই যেমন আমার ৭৫ ডলার অ্যাড হয়েছে। বাকি কাজ গুলো এখন করব।
আশা করি টিউটোরিয়াল অনুযায়ী কাজ গুলো সম্পন্ন করতে পেরেছেন। তাহলে এবার কোন কাজ নাই। মাঝেমধ্য একাউন্ট ব্যালান্স চেক করবেন। এবং প্রতিদিনের প্রফিট পেতে থাকুন। প্রফিট এমাউন্ট ২৫% হলেই উইথড্র করতে পারবেন। এবং সেই সাথে সোস্যাল সাইটে শেয়ার করতে খাকুন।এখানে রিয়েলি যতটুকু পাব, তাই আমাদের লাভ, কোন প্রশ্ন থাকলে আমাকে টিউমেন্ট করলে জানানোর চেষ্টা করব। সবাই ভাল থাকুন।
আপনি সফল না হতে পারলে ও কষ্ট নিবেন না ধরে নিবেন পোষ্ট দাতা ও পাইনি সে ও চেষ্টা চালিয়েছে!!!
Must See this post কি ভাবে সঠিক নিয়মে নামায আদায় করবেন Must See this pos
নামাজ আদায় করার নিয়ম।
১.জানামজের দোয়াঃ
অযু পরে জায়নামাজে দাড়ালে জানামজের দোয়া পরতে হবে।
ِنِّىْ وَجَّهْتُ وَجْهِىَ لِلَّذِىْ فَطَرَالسَّمَوَتِ وَاْلاَرْضَ حَنِيْفَاوَّمَااَنَا مِنَ الْمُشْرِكِيْنَ
আরবিঃ ইন্নি ওয়াজ্জাহাতু ওজহিয়া লিল্লাযী ফাতারাচ্ছামাওয়াতি ওয়াল আরদা হানিফাঁও ওয়ামা আনা মিনাল মুশরিকীন।
Must See this post
বাংলা অর্থঃ নিশ্চই আমি তাঁহার দিকে মুখ ফিরাইলাম, যিনি আসমান জমিন সৃষ্টি করিয়াছেন। আমি মুশরিকদিগের দলভুক্ত নহি।
২ নামাজের নিয়ত করাঃ
নামাজ শুরুর আগে নির্দিষ্ট নামাজের জন্য নিয়ত করা প্রত্যেক নামাজীর উপর আবশ্যক। নিয়তের স্থান হল অন্তর। মুখে উচ্চারণের মাধ্যমে নিয়ত করার প্রয়োজন নেই।
৩ কিবলামুখী হয়ে আল্লাহু আকবার বলে দাঁড়ানোঃ
রাসূল সাঃ যখনই নামাজে দাঁড়াতেন, কিবলার দিকে মুখ করে দাঁড়াতেন। তিনি বলেছেন, যখন তুমি নামাজে দাঁড়াবে, তখন পরিপূর্ণরূপে অযু করবে, অতঃপর কিবলামুখী হয়ে আল্লাহ আকবার বলবে।
৪ নাভির নিচে হাত রাখাঃ
রাসূলুল্লাহ সাঃ নামাজে দাঁড়ানো অবস্থায় ডান হাত বাম হাতের উপর রেখে নাভির নিচে স্থাপন করতেন। আবু দাউদ-নাসাঈ নাভির নিচে হাত রাখাটাই ছহীহ হাদীছ দ্বারা সাব্যস্ত। এছাড়া অন্য কোথাও রাখার হাদীছ বিশেষ করে বুকের উপর হাত রাখার হাদীস দুর্বল।
৫ ছানা পাঠ করাঃ
রাসূলুল্লাহ সাঃ থেকে ছানা পাঠের বিভিন্ন বাক্য প্রমাণিত আছে। সাধারণ পাঠকদের সুবিধার্থে সবচেয়ে সংক্ষিপ্ত এবং সহজ দু‘আটি এখানে উল্লেখ করা হল। سُبْحَانَكَ اَلَلهُمَّ وَبِحَمْدِكَ وَتَبَارَك اَسْمُكَ وَتَعَالَى جَدُّكَ وَلاَ إِلَهَ غَيْرُكَ উচ্চারণঃ “সুবহানাকা আল্লাহুম্মা ওয়া বিহামদিকা ওয়াতাবারাকাস্মুকা ওয়া তা‘লা যাদ্দুকা ওয়া লাইলাহা গাইরুকা” অর্থঃ “হে আল্লাহ! আমি তোমার প্রশংসা জড়িত পবিত্রতা জ্ঞাপন করছি, তোমার নাম বরকতময়, তোমার মহানত্ব সমুন্নত। আর তুমি ছাড়া প্রকৃত কোন মাবুদ নাই”।
Must See this post
৬ সিজদায় স্থানে দৃষ্টি রাখাঃ
নবী সাঃ নামাজ অবস্থায় মাথা সোজা রেখে যমীনের দিকে দৃষ্টি রাখতেন। তাঁর দৃষ্টি সিজদায় স্থান অতিক্রম করতো না।
Must See this post
৭ কিরাত পাঠ করাঃ
কিরা‘ত পাঠ করার পূর্বে রাসূল সাঃ নীরবেأعُوْذُ بِاللَّهِ مِنَ الشَّيْطَانِ الرَّجِيْمِ উচ্চারণঃ “আউজু বিল্লাহি মিনাশ্শায়ত্বানির রাযীম” এবং بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمَنِ الرَّحِيْمِ উচ্চারণঃ “বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম” পাঠ করতেন। অতঃপর সূরা ফাতিহা পাঠ করতেন। সূরা ফাতিহা পাঠ করা নামাজের রুকন। সূরা ফাতিহা ছাড়া নামাজ হবেনা।
৮ মুক্তাদীর জন্য সূরা ফাতিহা পাঠ জরুরী নয়ঃ
ইমামের পিছনে মুক্তাদীগণ সূরা ফাতিহা পাঠ করবে না। কারণ, কুরআনের বানী “কুরআন শরীফ তেলাওয়াত করা হলে তোমরা চুপ থাক। রাসূল সাঃ এর বাণী “ইমামের কিরআতই মুক্তাদির কেরাত।” মুসলিম সুতরাং মুক্তাদীগণ সূরা ফাতেহা পাঠ করবে না। এখানে একটা কথা বলা প্রয়োজন। হাদীসের কোথাও একথা নেই যে, মুক্তাদীদের সূরা ফাতেহা পড়তে হবে। হাদীসে আছে সুরা ফাতেহা ছাড়া নামাজ হয় না। এটি একাকি নামাজ আদাকারী ও ইমামের জন্য খাস।
৯ সূরা ফাতিহা শেষে মুক্তাদীগণ সবাই নিঃশব্দে আমীন বলবেঃ
রাসূল রাঃ যখন সূরা ফাতিহা পাঠ শেষ করতেন, তখন অনুচ্চ স্বরে আমীন বলতেন। তিরমিযী, আহমদ, হাকেম
১০ নামাজের প্রথম দু’রাকাতে সূরায়ে ফাতেহার পর অন্য সূরা মিলানো। একাকী নামাজ আদায়কারী ও ইমাম
১১ রুকূ করা প্রসঙ্গঃ
কিরা‘আত পাঠ শেষে রাসূল সাঃ আল্লাহ আকবার اَللَّهُ اَكْبَرُ বলে রুকূতে যেতন। বুখারী রুকুতে স্বীয় হাঁটুদ্বয়ের উপর হস-দ্বয় রাখতেন এবং তিনি এজন্য নির্দেশ দিতেন। বুখারী তিনি কনুই দু‘টোকে পাঁজর দেশ থেকে দূরে রাখতেন। তিনি রুকু অবস্থায় পিঠকে সমান করে প্রসারিত করতেন। এমন সমান করতেন যে, তাতে পানি ঢেলে দিলেও তা যেন সি’র থাকে। বুখারী, তিরমিজী, তাবরানী তিনি নামাজে ত্রুটিকারীকে বলেছিলেন, অতঃপর যখন রুকূ করবে, তখন স্বীয় হস্তদ্বয় হাটুদ্বয়ের উপর রাখবে এবং পিঠকে প্রসারিত করে স্থিরভাবে রুকূ করবে। আহমাদ তিনি পিঠ অপেক্ষা মাথা উঁচু বা নীচু রাখতেন না। বরং তা মাঝামাঝি থাকত। বুখারী, আবু দাউদ
রুকুর দু‘আঃ রুকুতে রাসূল সাঃ এই দূ‘আ পাঠ করতেন سُبْحَانَ رَبِّيَ الْعَظِيْمِ উচ্চারণঃ ‘সুবহানা রাব্বীয়াল আযীম’। অর্থঃ আমি মহান প্রতিপালকের পবিত্রতা ঘোষণা করছি। এই দূ‘আটি তিনি তিনবার বলতেন। কখনও তিনবারের বেশীও পাঠ করতেন। আহমাদ
১২ রুকূ থেকে সোজা হয়ে দাঁড়ানোঃ
অতঃপর রাসূল সাঃ রুকূ হতে সোজা হয়ে দাঁড়াতেন। তিনি এই দূ‘আ বলতে-বলতে রুকূ হতে মাথা উঠাতেন, سَمِعَ اللَّهُ لِمَنْ حَمِدَهُ উচ্চারণঃ সামিআল্লাহু লিমান হামিদাহ। অর্থঃ যে ব্যক্তি আল্লাহর প্রশংসা করে, আল্লাহ তার কথা শ্রবন করেন। বুখারী-মুসলিম তিনি যখন রুকূ হতে মাথা উঠাতেন, তখন এমনভাবে সোজা হয়ে দাঁড়াতেন যে, মেরুদন্ডের হাড়গুলো স্ব-স্ব স্থানে ফিরে যেত। অতঃপর তিনি দাঁড়ানো অবস্থায় বলতেন, رَبَّنَا لَكَ الْحَمْدُ উচ্চারণঃ রাব্বানা লাকাল হাম্দ। হে আমার প্রতিপালক! সকল প্রশংসা তোমার জন্য।
১৩ নামাজে রফউল ইয়াদাইন না করাঃ
রাফউল ইয়াদাইন অর্থ উভয় হাত উঠানো। নবী সা. এর নামাজে তাকবীরে তাহরীমা ছাড়া অন্য কোথাও রফউল ইয়াদাইন নেই। মর্মার্থ তিরমিযী, নাসায়ী
Must See this post কি ভাবে সঠিক নিয়মে নামায আদায় করবেন Must See this pos
১৪ সিজদায় প্রসঙ্গঃ
অতঃপর রাসূল সাঃ আল্লাহ আকবার বলে সিজদায় যেতেন। তিনি বলেছেন, কারও নামাজ ততক্ষন পর্যন্ত পূর্ণ হবেনা, যতক্ষন না সে সামিআল্লাহ হুলিমান হামিদাহ বলে সোজা হয়ে দাঁড়াবে অথঃপর আল্লাহ আকবার বলবে, অতঃপর এমনভাবে সিজদায় করবে যে, তার শরীরের জোড়াগুলো সুসি’রভাবে অবস্থান নেয়। সিজদায় অবস্থায় পার্শ্বদ্বয় থেকে হস’দ্বয় দূরে রাখতেন। বুখারী, আবু দাউদ
নবী সাঃ রুকূ-সিজদায় পূর্ণাঙ্গরূপে ধীরসি’রভাবে আদায় করার নির্দেশ দিতেন।
সাজদার দূ‘আঃ সিজদায় অবস্থায় তিনি এই দূ‘আ পাঠ করতেন, سُبْحَانَ رَبِّيَ الاَعْلَى উচ্চারণঃ “সুবহানা রাব্বীয়াল আ‘লা”। অর্থঃ ‘আমি আমার সুউচ্চ প্রতিপালকের পবিত্রতা বর্ণনা করছি’। তিনি এই দূ‘আটি তিনবার পাঠ করতেন। অতঃপর নবী সাঃ আল্লাহ আকবার বলে সিজদায় থেকে মাথা উঠাতেন। তিনি বলেছেন, কোন ব্যক্তির নামাজ ততক্ষন পর্যন্ত পূর্ণ হবেনা, যতক্ষন না এমনভাবে সিজদায় করবে যে, তার দেহের প্রত্যেকটি জোড়া সুস্থিরভাবে অবস্থান নেয়।
দুই সাজদার মাঝখানে বসাঃ প্রথম সিজদায় ও সাজদার তাসবীহ পাঠ করার পর ‘আল্লাহ আকবার’ বলে স্বীয় মস্তক উত্তলন করতেন। দুই সাজদার মাঝখানে ধীরস্থিরতা অবলম্বন করা ওয়াজিব। নবী সাঃ দুই সাজদার মধ্যবতী অবস্থায় এমনভাবে স্থিরতা অবলম্ভন করতেন, যার ফলে প্রত্যেক হাড় স্ব স্থানে ফিরে যেত। আবু দাউদ
দুই সাজদার মাঝখানে দূ‘আঃ দুই সাজদার মধ্যখানে নবী সাঃ এই দূ‘আ পাঠ করতেন,اَللَّهُمَّ اغْفِرْلِىْ وَ ارْحَمْنِى وَ اهْدِنِىْ وَ عَافِنِىْ وارْزُقْنِىْ উচ্চারণঃ ‘আল্লাহুম্মাগফিরলী, ওয়ার হামনী, ওয়াহ্দিনী, ওয়া আফিনী ওয়ারযুকনী’ অর্থঃ “হে আল্লাহ! তুমি আমাকে ক্ষমা কর, দয়া কর, হিদায়াত দান কর, মর্যাদা বৃদ্ধি কর এবং জীবিকা দান কর”। এই দূ‘আ পাঠ করে নবী সাঃ আল্লাহ আকবার বলে দ্বিতীয় সিজদায় যেতেন এবং প্রথম সাজদার মতই দ্বিতীয় সিজদায় তাসবীহ পাঠ করতেন। অতঃপর আল্লাহ আকবার বলে সিজদায় থেকে মাথা উঠাতেন বুখারী এবং দ্বিতীয় রাকা‘আতের জন্য সোজা দাড়িয়ে যেতেন। আবু দাউদ
১৫ প্রথম তাশা্হহুদঃ
নবী সাঃ চার রাকা‘আত বা তিন রাকা‘আত বিশিষ্ট নামাজের প্রথম দুই রাকা‘আত শেষে তাশাহ্হুদ পাঠের জন্য ডান পা সোজ করে বাম পায়ের উপর বসতেন।বুখারী আরেক হাদীসে আছে নামাজের সুন্নাত হলো ডান পা সোজ করে বাম পায়ের উপর বসা।বুখারী তাশাহহুদের উচ্চারণঃ আত্তাহিয়াতু লিল্লাহি ওয়াস্ ছালাওয়াতু ওয়াত্বায়্যিবাতু আস্সালামু আলাইকা আইয়্যুহান্ নাবিউ ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু আস্সালামু আলাইনা ওয়া আলা ইবাদিল্লাহিস্ সালিহীন আশহাদু আল্লাইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়া আশহাদু আন্না মুহাম্মাদান আব্দুহু ওয়া রাসূলুহু। এভাবে তাশাহ্হুদ পাঠ করার পর আল্লাহ আকবার বলে চার বা তিন রাকা‘আত বিশিষ্ট নামাজের বাকী নামাজের জন্য দাঁড়াবে। বাকী নামাজ পূর্বের নিয়মে সমাপ্ত করবে।
১৬ শেষ বৈঠক ও সালাম ফেরানোঃ
তাশাহ্হুদ পাঠের জন্য শেষ বৈঠকে বসা ওয়াজিব। বসার নিয়ম হলো ডান পা খাড়া রেখে বাম পায়ের উপর বসা। এভাবে বসে প্রথমে আত্যাহিয়াতু পাঠ শেষে রাসূল সাঃ এর উপর দরূদ সালাত পাঠ করতে হবে।
দরূদের উচ্চারণঃ আল্লাহুম্মা সাল্লি আলা মুহাম্মাদিও ওয়া আলা আলি মুহাম্মাদিন কামা সাল্লাইতা আলা ইবরাহীমা ওয়া আলা আলি ইবরাহীমা ইন্নাকা হামীদু ম্মাযীদ। আল্লাহুম্মা বারিক আলা মুহাম্মাদিও ওয়া আলা আলি মুহাম্মাদিন কামা বারাকতা আলা ইবরাহীমা ওয়া আলা আলি ইবরাহীমা ইন্নাকা হামীদু ম্মাযীদ। দরূদ পাঠ শেষে এই দূ‘আ পাঠ করতে হবে, উচ্চারণঃ আল্লাহুম্মা ইন্নি জালামতু নাফসী জুলমান কাছীরাও ওয়ালা ইয়াগফিরুজ্ জুনুবা ইল্লা আনতা ফাগফিরলী মাগফিরাতাম মিন ইন্দিকা ওয়ারহামনী ইন্নাকা আনতাল গাফুরুর্ রাহীম। বুখারী অতঃপর প্রথমে ডান দিকে পরে বাম দিকে সালাম “আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ” বলে ফিরিয়ে নামাজ সমাধা করবে।
ভাল থাকুন। নিয়মিত আপডেট টিউন পেতে ফেসবুক পেইজ এ লাইক দিয়ে এক্টিভ থাকুন
১.জানামজের দোয়াঃ
অযু পরে জায়নামাজে দাড়ালে জানামজের দোয়া পরতে হবে।
ِنِّىْ وَجَّهْتُ وَجْهِىَ لِلَّذِىْ فَطَرَالسَّمَوَتِ وَاْلاَرْضَ حَنِيْفَاوَّمَااَنَا مِنَ الْمُشْرِكِيْنَ
আরবিঃ ইন্নি ওয়াজ্জাহাতু ওজহিয়া লিল্লাযী ফাতারাচ্ছামাওয়াতি ওয়াল আরদা হানিফাঁও ওয়ামা আনা মিনাল মুশরিকীন।
Must See this post
বাংলা অর্থঃ নিশ্চই আমি তাঁহার দিকে মুখ ফিরাইলাম, যিনি আসমান জমিন সৃষ্টি করিয়াছেন। আমি মুশরিকদিগের দলভুক্ত নহি।
২ নামাজের নিয়ত করাঃ
নামাজ শুরুর আগে নির্দিষ্ট নামাজের জন্য নিয়ত করা প্রত্যেক নামাজীর উপর আবশ্যক। নিয়তের স্থান হল অন্তর। মুখে উচ্চারণের মাধ্যমে নিয়ত করার প্রয়োজন নেই।
৩ কিবলামুখী হয়ে আল্লাহু আকবার বলে দাঁড়ানোঃ
রাসূল সাঃ যখনই নামাজে দাঁড়াতেন, কিবলার দিকে মুখ করে দাঁড়াতেন। তিনি বলেছেন, যখন তুমি নামাজে দাঁড়াবে, তখন পরিপূর্ণরূপে অযু করবে, অতঃপর কিবলামুখী হয়ে আল্লাহ আকবার বলবে।
৪ নাভির নিচে হাত রাখাঃ
রাসূলুল্লাহ সাঃ নামাজে দাঁড়ানো অবস্থায় ডান হাত বাম হাতের উপর রেখে নাভির নিচে স্থাপন করতেন। আবু দাউদ-নাসাঈ নাভির নিচে হাত রাখাটাই ছহীহ হাদীছ দ্বারা সাব্যস্ত। এছাড়া অন্য কোথাও রাখার হাদীছ বিশেষ করে বুকের উপর হাত রাখার হাদীস দুর্বল।
৫ ছানা পাঠ করাঃ
রাসূলুল্লাহ সাঃ থেকে ছানা পাঠের বিভিন্ন বাক্য প্রমাণিত আছে। সাধারণ পাঠকদের সুবিধার্থে সবচেয়ে সংক্ষিপ্ত এবং সহজ দু‘আটি এখানে উল্লেখ করা হল। سُبْحَانَكَ اَلَلهُمَّ وَبِحَمْدِكَ وَتَبَارَك اَسْمُكَ وَتَعَالَى جَدُّكَ وَلاَ إِلَهَ غَيْرُكَ উচ্চারণঃ “সুবহানাকা আল্লাহুম্মা ওয়া বিহামদিকা ওয়াতাবারাকাস্মুকা ওয়া তা‘লা যাদ্দুকা ওয়া লাইলাহা গাইরুকা” অর্থঃ “হে আল্লাহ! আমি তোমার প্রশংসা জড়িত পবিত্রতা জ্ঞাপন করছি, তোমার নাম বরকতময়, তোমার মহানত্ব সমুন্নত। আর তুমি ছাড়া প্রকৃত কোন মাবুদ নাই”।
Must See this post
৬ সিজদায় স্থানে দৃষ্টি রাখাঃ
নবী সাঃ নামাজ অবস্থায় মাথা সোজা রেখে যমীনের দিকে দৃষ্টি রাখতেন। তাঁর দৃষ্টি সিজদায় স্থান অতিক্রম করতো না।
Must See this post
৭ কিরাত পাঠ করাঃ
কিরা‘ত পাঠ করার পূর্বে রাসূল সাঃ নীরবেأعُوْذُ بِاللَّهِ مِنَ الشَّيْطَانِ الرَّجِيْمِ উচ্চারণঃ “আউজু বিল্লাহি মিনাশ্শায়ত্বানির রাযীম” এবং بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمَنِ الرَّحِيْمِ উচ্চারণঃ “বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম” পাঠ করতেন। অতঃপর সূরা ফাতিহা পাঠ করতেন। সূরা ফাতিহা পাঠ করা নামাজের রুকন। সূরা ফাতিহা ছাড়া নামাজ হবেনা।
৮ মুক্তাদীর জন্য সূরা ফাতিহা পাঠ জরুরী নয়ঃ
ইমামের পিছনে মুক্তাদীগণ সূরা ফাতিহা পাঠ করবে না। কারণ, কুরআনের বানী “কুরআন শরীফ তেলাওয়াত করা হলে তোমরা চুপ থাক। রাসূল সাঃ এর বাণী “ইমামের কিরআতই মুক্তাদির কেরাত।” মুসলিম সুতরাং মুক্তাদীগণ সূরা ফাতেহা পাঠ করবে না। এখানে একটা কথা বলা প্রয়োজন। হাদীসের কোথাও একথা নেই যে, মুক্তাদীদের সূরা ফাতেহা পড়তে হবে। হাদীসে আছে সুরা ফাতেহা ছাড়া নামাজ হয় না। এটি একাকি নামাজ আদাকারী ও ইমামের জন্য খাস।
৯ সূরা ফাতিহা শেষে মুক্তাদীগণ সবাই নিঃশব্দে আমীন বলবেঃ
রাসূল রাঃ যখন সূরা ফাতিহা পাঠ শেষ করতেন, তখন অনুচ্চ স্বরে আমীন বলতেন। তিরমিযী, আহমদ, হাকেম
১০ নামাজের প্রথম দু’রাকাতে সূরায়ে ফাতেহার পর অন্য সূরা মিলানো। একাকী নামাজ আদায়কারী ও ইমাম
১১ রুকূ করা প্রসঙ্গঃ
কিরা‘আত পাঠ শেষে রাসূল সাঃ আল্লাহ আকবার اَللَّهُ اَكْبَرُ বলে রুকূতে যেতন। বুখারী রুকুতে স্বীয় হাঁটুদ্বয়ের উপর হস-দ্বয় রাখতেন এবং তিনি এজন্য নির্দেশ দিতেন। বুখারী তিনি কনুই দু‘টোকে পাঁজর দেশ থেকে দূরে রাখতেন। তিনি রুকু অবস্থায় পিঠকে সমান করে প্রসারিত করতেন। এমন সমান করতেন যে, তাতে পানি ঢেলে দিলেও তা যেন সি’র থাকে। বুখারী, তিরমিজী, তাবরানী তিনি নামাজে ত্রুটিকারীকে বলেছিলেন, অতঃপর যখন রুকূ করবে, তখন স্বীয় হস্তদ্বয় হাটুদ্বয়ের উপর রাখবে এবং পিঠকে প্রসারিত করে স্থিরভাবে রুকূ করবে। আহমাদ তিনি পিঠ অপেক্ষা মাথা উঁচু বা নীচু রাখতেন না। বরং তা মাঝামাঝি থাকত। বুখারী, আবু দাউদ
রুকুর দু‘আঃ রুকুতে রাসূল সাঃ এই দূ‘আ পাঠ করতেন سُبْحَانَ رَبِّيَ الْعَظِيْمِ উচ্চারণঃ ‘সুবহানা রাব্বীয়াল আযীম’। অর্থঃ আমি মহান প্রতিপালকের পবিত্রতা ঘোষণা করছি। এই দূ‘আটি তিনি তিনবার বলতেন। কখনও তিনবারের বেশীও পাঠ করতেন। আহমাদ
১২ রুকূ থেকে সোজা হয়ে দাঁড়ানোঃ
অতঃপর রাসূল সাঃ রুকূ হতে সোজা হয়ে দাঁড়াতেন। তিনি এই দূ‘আ বলতে-বলতে রুকূ হতে মাথা উঠাতেন, سَمِعَ اللَّهُ لِمَنْ حَمِدَهُ উচ্চারণঃ সামিআল্লাহু লিমান হামিদাহ। অর্থঃ যে ব্যক্তি আল্লাহর প্রশংসা করে, আল্লাহ তার কথা শ্রবন করেন। বুখারী-মুসলিম তিনি যখন রুকূ হতে মাথা উঠাতেন, তখন এমনভাবে সোজা হয়ে দাঁড়াতেন যে, মেরুদন্ডের হাড়গুলো স্ব-স্ব স্থানে ফিরে যেত। অতঃপর তিনি দাঁড়ানো অবস্থায় বলতেন, رَبَّنَا لَكَ الْحَمْدُ উচ্চারণঃ রাব্বানা লাকাল হাম্দ। হে আমার প্রতিপালক! সকল প্রশংসা তোমার জন্য।
১৩ নামাজে রফউল ইয়াদাইন না করাঃ
রাফউল ইয়াদাইন অর্থ উভয় হাত উঠানো। নবী সা. এর নামাজে তাকবীরে তাহরীমা ছাড়া অন্য কোথাও রফউল ইয়াদাইন নেই। মর্মার্থ তিরমিযী, নাসায়ী
Must See this post কি ভাবে সঠিক নিয়মে নামায আদায় করবেন Must See this pos
১৪ সিজদায় প্রসঙ্গঃ
অতঃপর রাসূল সাঃ আল্লাহ আকবার বলে সিজদায় যেতেন। তিনি বলেছেন, কারও নামাজ ততক্ষন পর্যন্ত পূর্ণ হবেনা, যতক্ষন না সে সামিআল্লাহ হুলিমান হামিদাহ বলে সোজা হয়ে দাঁড়াবে অথঃপর আল্লাহ আকবার বলবে, অতঃপর এমনভাবে সিজদায় করবে যে, তার শরীরের জোড়াগুলো সুসি’রভাবে অবস্থান নেয়। সিজদায় অবস্থায় পার্শ্বদ্বয় থেকে হস’দ্বয় দূরে রাখতেন। বুখারী, আবু দাউদ
নবী সাঃ রুকূ-সিজদায় পূর্ণাঙ্গরূপে ধীরসি’রভাবে আদায় করার নির্দেশ দিতেন।
সাজদার দূ‘আঃ সিজদায় অবস্থায় তিনি এই দূ‘আ পাঠ করতেন, سُبْحَانَ رَبِّيَ الاَعْلَى উচ্চারণঃ “সুবহানা রাব্বীয়াল আ‘লা”। অর্থঃ ‘আমি আমার সুউচ্চ প্রতিপালকের পবিত্রতা বর্ণনা করছি’। তিনি এই দূ‘আটি তিনবার পাঠ করতেন। অতঃপর নবী সাঃ আল্লাহ আকবার বলে সিজদায় থেকে মাথা উঠাতেন। তিনি বলেছেন, কোন ব্যক্তির নামাজ ততক্ষন পর্যন্ত পূর্ণ হবেনা, যতক্ষন না এমনভাবে সিজদায় করবে যে, তার দেহের প্রত্যেকটি জোড়া সুস্থিরভাবে অবস্থান নেয়।
দুই সাজদার মাঝখানে বসাঃ প্রথম সিজদায় ও সাজদার তাসবীহ পাঠ করার পর ‘আল্লাহ আকবার’ বলে স্বীয় মস্তক উত্তলন করতেন। দুই সাজদার মাঝখানে ধীরস্থিরতা অবলম্বন করা ওয়াজিব। নবী সাঃ দুই সাজদার মধ্যবতী অবস্থায় এমনভাবে স্থিরতা অবলম্ভন করতেন, যার ফলে প্রত্যেক হাড় স্ব স্থানে ফিরে যেত। আবু দাউদ
দুই সাজদার মাঝখানে দূ‘আঃ দুই সাজদার মধ্যখানে নবী সাঃ এই দূ‘আ পাঠ করতেন,اَللَّهُمَّ اغْفِرْلِىْ وَ ارْحَمْنِى وَ اهْدِنِىْ وَ عَافِنِىْ وارْزُقْنِىْ উচ্চারণঃ ‘আল্লাহুম্মাগফিরলী, ওয়ার হামনী, ওয়াহ্দিনী, ওয়া আফিনী ওয়ারযুকনী’ অর্থঃ “হে আল্লাহ! তুমি আমাকে ক্ষমা কর, দয়া কর, হিদায়াত দান কর, মর্যাদা বৃদ্ধি কর এবং জীবিকা দান কর”। এই দূ‘আ পাঠ করে নবী সাঃ আল্লাহ আকবার বলে দ্বিতীয় সিজদায় যেতেন এবং প্রথম সাজদার মতই দ্বিতীয় সিজদায় তাসবীহ পাঠ করতেন। অতঃপর আল্লাহ আকবার বলে সিজদায় থেকে মাথা উঠাতেন বুখারী এবং দ্বিতীয় রাকা‘আতের জন্য সোজা দাড়িয়ে যেতেন। আবু দাউদ
১৫ প্রথম তাশা্হহুদঃ
নবী সাঃ চার রাকা‘আত বা তিন রাকা‘আত বিশিষ্ট নামাজের প্রথম দুই রাকা‘আত শেষে তাশাহ্হুদ পাঠের জন্য ডান পা সোজ করে বাম পায়ের উপর বসতেন।বুখারী আরেক হাদীসে আছে নামাজের সুন্নাত হলো ডান পা সোজ করে বাম পায়ের উপর বসা।বুখারী তাশাহহুদের উচ্চারণঃ আত্তাহিয়াতু লিল্লাহি ওয়াস্ ছালাওয়াতু ওয়াত্বায়্যিবাতু আস্সালামু আলাইকা আইয়্যুহান্ নাবিউ ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু আস্সালামু আলাইনা ওয়া আলা ইবাদিল্লাহিস্ সালিহীন আশহাদু আল্লাইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়া আশহাদু আন্না মুহাম্মাদান আব্দুহু ওয়া রাসূলুহু। এভাবে তাশাহ্হুদ পাঠ করার পর আল্লাহ আকবার বলে চার বা তিন রাকা‘আত বিশিষ্ট নামাজের বাকী নামাজের জন্য দাঁড়াবে। বাকী নামাজ পূর্বের নিয়মে সমাপ্ত করবে।
১৬ শেষ বৈঠক ও সালাম ফেরানোঃ
তাশাহ্হুদ পাঠের জন্য শেষ বৈঠকে বসা ওয়াজিব। বসার নিয়ম হলো ডান পা খাড়া রেখে বাম পায়ের উপর বসা। এভাবে বসে প্রথমে আত্যাহিয়াতু পাঠ শেষে রাসূল সাঃ এর উপর দরূদ সালাত পাঠ করতে হবে।
দরূদের উচ্চারণঃ আল্লাহুম্মা সাল্লি আলা মুহাম্মাদিও ওয়া আলা আলি মুহাম্মাদিন কামা সাল্লাইতা আলা ইবরাহীমা ওয়া আলা আলি ইবরাহীমা ইন্নাকা হামীদু ম্মাযীদ। আল্লাহুম্মা বারিক আলা মুহাম্মাদিও ওয়া আলা আলি মুহাম্মাদিন কামা বারাকতা আলা ইবরাহীমা ওয়া আলা আলি ইবরাহীমা ইন্নাকা হামীদু ম্মাযীদ। দরূদ পাঠ শেষে এই দূ‘আ পাঠ করতে হবে, উচ্চারণঃ আল্লাহুম্মা ইন্নি জালামতু নাফসী জুলমান কাছীরাও ওয়ালা ইয়াগফিরুজ্ জুনুবা ইল্লা আনতা ফাগফিরলী মাগফিরাতাম মিন ইন্দিকা ওয়ারহামনী ইন্নাকা আনতাল গাফুরুর্ রাহীম। বুখারী অতঃপর প্রথমে ডান দিকে পরে বাম দিকে সালাম “আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ” বলে ফিরিয়ে নামাজ সমাধা করবে।
ভাল থাকুন। নিয়মিত আপডেট টিউন পেতে ফেসবুক পেইজ এ লাইক দিয়ে এক্টিভ থাকুন
Sarfarosh 1999 Free Movie watch and Download flv. mp4. avi
Actors: Naseeruddin Shah, Aamir Khan, Sonali Bendre |
Storyline
Ajay Rathod is a no-nonsense police officer from Mumbai Crime Branch. Long time ago his elder brother was killed by terrorists which caused him to quit his medical studies and join Indian Police Service. He is a great admirer of Pakistan-based ghazal singer Gulfam Hassan. During one of Hassan's concerts, they meet for the first time and become great friends. Meanwhile, Ajay's investigation into the Pakistan-supported cross-border terrorism takes him to Rajasthan and reveals an unsettling truth about someone close to his heart
for mobile user on click download from this sarfarosh movie download
অনলাইন থেকে অল্প অল্প ইনকাম করতে traffichurricane নিয়ে কাজের খোলামেলা আলোচনা With Screenshot
প্রথমেই আমার সালাম জানিয়ে শুরু করছি। আজ আমি সেরা পিটিসি সাইট traffichurricane এর সাথে আপনাদেরকে পরিচয় করিয়ে দেব। এখানে আপনি প্রতিদিন ১৫ মিনিট সময় ব্যয় করে 0.30$ আয় করতে পারবেন। আর আর্নিং বাড়াতে রেফারেল বাড়াতে হবে। কারন এই সাইটি রেফারেল আনিং এর ১০০% কমিশন দেয়। তার মানে ১ জন রেফারেল থাকলে আপনার প্রতিদিন আর্নিং হবে (0.30$+0.30$) = 0.60$ এভাবে ১০ জন রেফারেল থাকলে প্রতিদিন আর্নিং হবে (10 x 0.30$) = 3$. এখন এই সাইটে একাউন্ট করাসহ বিস্তারিত নিয়ম জেনে নেই।
.
বিদ্রঃ অ্যাকাউন্ট খোলার আগে জেনে নেওয়া ভালো, সাইটাতে এখন পরিচয় ভেরিফাই না করেও কাজ করা যাচ্ছে, পরে আবাার ভেরিফাই করতে হতে পারে এজন্য নাম& জন্ম তারিখ আপনার ভোটার আইডি কার্ড অনুযায়ী দিবেন সেম, আর যদি কাও আইডি কার্ড না থাকে তাহলে আপনার পরিচিত যেমনঃ মা, বাবা, বোন
এদের নামে অ্যাকাউন্ট টা খুলবে তাহলে কোন সমস্যা হবে না পরে যদি ভেরিফাই করতে বলে যদি!!!
।
.
১. ইনস্ট্যান্ট প্রেমেন্ট করে Payza, PayPal এবং Solid Trust এ।
.
২. এর বেশিরভাগ ক্যাশ লিংক ০.০১ থেকে ০.০০৫ ডলার।
.
৩. দিনে ক্যাশ লিংক দুই বার পাওয়া যায়। এজন্য ভোর ৬.০০ থেকে ৬.৫৫ এই সময়ের মধ্যে একবার পাওয়া যায়। আবার সকাল ৭টা এর পরের যেকোন সময়ে একবার পাওয়া যায়।
.
৪. রেফারেল আনিং এর ১০০% কমিশন দেয়।
.
৫. ওয়েব সাইট বা যেকোন সাইটের ফ্রি এডভারটাইজ করা যায়।
.
৬. ভালো Android phone or Tablet হলেও আপনি এই সাইটটিতে কাজ করতে পারবেন।
১. এই সাইটে মাঝে মধ্যে IP ব্লক দেখালে Internet Close করে পুনরায় Reconnect করুন যতক্ষন না পর্যন্ত সাইটে একসেস করতে না পারেন।
.
২. সব দিনই Cash Link একই রকম পাওয়া যায় না তবে বর্তমানে প্রতিদিনই অনেক বেশি Cash Link দিচ্ছে।
যদি আপনার পূর্বে কোন একাউন্ট করা না থাকে তাহলে নিচের লিংক থেকে একাউন্ট করে নিন। আর আমি আপনাকে একাউন্ট করা সহ Money Earn করার বিস্তারিত নিয়ম দেখিয়ে দিচ্ছি। যদি আপনাদের এই সাইটে একাউন্ট করতে গিয়ে IP নিয়ে সমস্যা হয় তাহলে গুগল ক্রোম বাউজার থাকলে এই hola add ons টি ইনস্টল করে নিন। লিংক- একান থেকে
.
.
.
আর আপনি যদি Android দিয়ে কাজ করতে চান তবে
শুধুমাত্র puffin web browser দিয়ে ভালো ভাবে কাজ করতে পারবেন Puffin Download
.
.
.
এখন একাউন্ট করার জন্য প্রথমে
এখানে গিয়ে
এরপর Signup বারে ক্লিক করলে Account রেজিস্টিশন অফশন আসবে। নিচের এই রকম ছবির মত
.


.
উপরের ছবিতে চিহ্নিত Box গুলো পূরণ করুন। তামধ্যে 11, 12, 13 নং এ Payza, PayPal এবং Solid Trust এ আপনার একাউন্টের Email ID দিন। যদি আপনার Payza, PayPal এবং Solid Trust এর যে কোন একটা একাউন্ট না থাকে তাহলে আপনার Email ID টা বসিয়ে দিন। এবং পরবর্তীতে Payza or PayPal or Solid Trust এর যে কোন একটি একাউন্ট তৈরি করার সময় সেই Email ID টা ব্যবহার করুন। তবে আমি সাজেস্ট করব Payza একাউন্ট করার জন্য। এখন 16 নম্বর প্রসিড এ ক্লিক করলে আপনার ইমেইলে একটি মেইল যাবে। মেইলটি লেখা কপি করে সংরক্ষন করে রাখুন। কারন Cash Out করার সময় এর তথ্যগুলো প্রয়োজন হবে। তারপর Login এ ক্লিক করে Username, Password এবং Captcha দিয়ে একাউন্ট এ Login করলে একটি পেজ আসবে। সেখানে ১০ সেকেন্ড অপেক্ষার পর Back to Dashboard ক্লিক করলে নিচের ছবির মত দেখতে পাবেন।

এবার Click Here to Go to Cash Links এ ক্লিক করলে ক্যাশ লিংক দেখতে পাবেন এবং সেগুলো ক্লিক করে আয় করুন।
.
একটাতে ক্লিক করুন

একটু অপেক্ষা করুন লোড হওয়ার জন্য

একটা ক্যাচার দিবে ওটা পুরোন করতে হবে
যেমন নিচের মত

এখন এই এড টা দেখা শেষ হয়েছে এখন আপনার অ্যাকাউন্ট এ গিয়ে দেখুন টাকা জমা হয়েছে কিনা

এখাবেই সব কয়টা এড ভিউ করবেন
প্রতিদিন ২-৩ বার এড দেই
আর একটি কথা আপনার যদি রেফারেল থাকে তার ১০০% কমিশন পাওয়ার জন্য প্রতিদিন ১০ টি Start Surfing ক্লিক সম্পূর্ণ করুন এবং ১০ ত্রেডিড জমান। যা দিয়ে আপনি আপনার ওয়েব সাইট বা যেকোন সাইটের ফ্রি এডভারটাইজ করতে পারবেন।
.

বিদ্রঃ অ্যাকাউন্ট খোলার আগে জেনে নেওয়া ভালো, সাইটাতে এখন পরিচয় ভেরিফাই না করেও কাজ করা যাচ্ছে, পরে আবাার ভেরিফাই করতে হতে পারে এজন্য নাম& জন্ম তারিখ আপনার ভোটার আইডি কার্ড অনুযায়ী দিবেন সেম, আর যদি কাও আইডি কার্ড না থাকে তাহলে আপনার পরিচিত যেমনঃ মা, বাবা, বোন
এদের নামে অ্যাকাউন্ট টা খুলবে তাহলে কোন সমস্যা হবে না পরে যদি ভেরিফাই করতে বলে যদি!!!
।
.
এই সাইটির সুবিধাসমূহ
.১. ইনস্ট্যান্ট প্রেমেন্ট করে Payza, PayPal এবং Solid Trust এ।
.
২. এর বেশিরভাগ ক্যাশ লিংক ০.০১ থেকে ০.০০৫ ডলার।
.
৩. দিনে ক্যাশ লিংক দুই বার পাওয়া যায়। এজন্য ভোর ৬.০০ থেকে ৬.৫৫ এই সময়ের মধ্যে একবার পাওয়া যায়। আবার সকাল ৭টা এর পরের যেকোন সময়ে একবার পাওয়া যায়।
.
৪. রেফারেল আনিং এর ১০০% কমিশন দেয়।
.
৫. ওয়েব সাইট বা যেকোন সাইটের ফ্রি এডভারটাইজ করা যায়।
.
৬. ভালো Android phone or Tablet হলেও আপনি এই সাইটটিতে কাজ করতে পারবেন।
আর অসুবিধাসমূহ
১. এই সাইটে মাঝে মধ্যে IP ব্লক দেখালে Internet Close করে পুনরায় Reconnect করুন যতক্ষন না পর্যন্ত সাইটে একসেস করতে না পারেন।
.
২. সব দিনই Cash Link একই রকম পাওয়া যায় না তবে বর্তমানে প্রতিদিনই অনেক বেশি Cash Link দিচ্ছে।
যদি আপনার পূর্বে কোন একাউন্ট করা না থাকে তাহলে নিচের লিংক থেকে একাউন্ট করে নিন। আর আমি আপনাকে একাউন্ট করা সহ Money Earn করার বিস্তারিত নিয়ম দেখিয়ে দিচ্ছি। যদি আপনাদের এই সাইটে একাউন্ট করতে গিয়ে IP নিয়ে সমস্যা হয় তাহলে গুগল ক্রোম বাউজার থাকলে এই hola add ons টি ইনস্টল করে নিন। লিংক- একান থেকে
.
.
.
আর আপনি যদি Android দিয়ে কাজ করতে চান তবে
শুধুমাত্র puffin web browser দিয়ে ভালো ভাবে কাজ করতে পারবেন Puffin Download
.
.
.
এখন একাউন্ট করার জন্য প্রথমে
এখানে গিয়ে
এরপর Signup বারে ক্লিক করলে Account রেজিস্টিশন অফশন আসবে। নিচের এই রকম ছবির মত
.


.
উপরের ছবিতে চিহ্নিত Box গুলো পূরণ করুন। তামধ্যে 11, 12, 13 নং এ Payza, PayPal এবং Solid Trust এ আপনার একাউন্টের Email ID দিন। যদি আপনার Payza, PayPal এবং Solid Trust এর যে কোন একটা একাউন্ট না থাকে তাহলে আপনার Email ID টা বসিয়ে দিন। এবং পরবর্তীতে Payza or PayPal or Solid Trust এর যে কোন একটি একাউন্ট তৈরি করার সময় সেই Email ID টা ব্যবহার করুন। তবে আমি সাজেস্ট করব Payza একাউন্ট করার জন্য। এখন 16 নম্বর প্রসিড এ ক্লিক করলে আপনার ইমেইলে একটি মেইল যাবে। মেইলটি লেখা কপি করে সংরক্ষন করে রাখুন। কারন Cash Out করার সময় এর তথ্যগুলো প্রয়োজন হবে। তারপর Login এ ক্লিক করে Username, Password এবং Captcha দিয়ে একাউন্ট এ Login করলে একটি পেজ আসবে। সেখানে ১০ সেকেন্ড অপেক্ষার পর Back to Dashboard ক্লিক করলে নিচের ছবির মত দেখতে পাবেন।

এবার Click Here to Go to Cash Links এ ক্লিক করলে ক্যাশ লিংক দেখতে পাবেন এবং সেগুলো ক্লিক করে আয় করুন।
.একটাতে ক্লিক করুন

একটু অপেক্ষা করুন লোড হওয়ার জন্য

একটা ক্যাচার দিবে ওটা পুরোন করতে হবে
যেমন নিচের মত

এখন এই এড টা দেখা শেষ হয়েছে এখন আপনার অ্যাকাউন্ট এ গিয়ে দেখুন টাকা জমা হয়েছে কিনা

এখাবেই সব কয়টা এড ভিউ করবেন
প্রতিদিন ২-৩ বার এড দেই
আর একটি কথা আপনার যদি রেফারেল থাকে তার ১০০% কমিশন পাওয়ার জন্য প্রতিদিন ১০ টি Start Surfing ক্লিক সম্পূর্ণ করুন এবং ১০ ত্রেডিড জমান। যা দিয়ে আপনি আপনার ওয়েব সাইট বা যেকোন সাইটের ফ্রি এডভারটাইজ করতে পারবেন।
কিভাবে বিনামূল্যে একটি ব্লগ তৈরি করবেন Blogger.com ব্যবহার করে
Blogger হল বিনামুল্যে ব্লগ তৈরি করার একটি প্লাটফর্ম যা ২০০৩ সালে Google দ্বারা অর্জিত এবং ক্রীত হয়। এটা শেখা এবং ব্যবহার করা খুবই সহজ। ফলে, খুব স্বল্প সময়ের মধ্যে এটি শিক্ষানবিশ ব্লগারদের সবচেয়ে পছন্দসই মনোনীত হয়ে যায়। এই প্লাটফর্মের মাধ্যমে বিনামুল্যে একটি ব্লগ তৈরি এবং প্রকাশ করা যায়, আর এটি নতুনদের জন্য খুবই বন্ধুত্বপূর্ণ। সুতরাং, আপনি কি আগ্রহী Blogger প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে বিনামূল্যে একটি ব্লগ তৈরি করতে? যদি আগ্রহী হন, তাহলে এই টিপসটি আপনাদের তা অর্জন করতে সাহায্য করবে। শুধু নিচের পদক্ষেপগুলো অনুসরণ করুন, এবং আপনি জানতে পারবেন কিভাবে Blogger এ একটি অ্যাকাউন্ট খুলতে হয় এবং নতুন ব্লগ তৈরি করতে হয়ঃ

Google সাইন ইন পেজে যান, এবং সেখানে একটি সাইন আপ বাটন পাবেন যা একদম উপরে ডান দিকের কোনায় অবস্থিত (উপরের ছবিটি দেখুন), এরপর বাটনটিতে ক্লিক করলে আপনি একটি সাইন আপ পেজ পাবেন।

সমস্ত প্রয়োজনীয় ফিল্ডগুলো পূরণ করুন একটি নতুন Google অ্যাকাউন্ট তৈরি করার জন্য। যখন অ্যাকাউন্ট তৈরি হয়ে যাবে, আপনি Google এর যেকোনো প্রোডাক্টে সাইন ইন করতে পারবেন, Blogger তার মধ্যে একটি।

ব্রাউজারে blogger.com টাইপ করলে Google সাইন ইন পেজ আসবে। এর মানে আপনার Google অ্যাকাউন্ট থাকতে হবে Blogger এ সাইন ইন করতে গেলে। আমি বিশ্বাস করবো যে, আপনি ইতিমধ্যেই Google অ্যাকাউন্ট তৈরি করে ফেলেছেন। যদি না করে থাকেন, তাহলে পদক্ষেপ ১ অনুসরণ করুন। এখন, আপনার Google ইমেল এড্রেস ও পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে Blogger এ সাইন ইন করুন।
আপনার স্ক্রিনে একটি নতুন উইন্ডো আসবে। এখন, আপনাকে আপনার ব্লগের শিরোনাম দিতে হবে। আপনার ব্লগটি কি বিষয়ে, শিরোনাম তা উপস্থাপন করে। এই জন্য, একটি বিষয়ভিত্তিক শিরোনাম হওয়া গুরুত্বপূর্ণ। যেমন, আপনি যদি আপনার ব্যক্তিগত বিষয়ে ব্লগ খুলতে চান, তাহলে শিরোনামের নাম দিতে পারেন My Personal Blog.

এরপরে, আপনাকে আপনার ব্লগের Domain Address দিতে হবে। এমন একটি নাম নির্বাচন করুন যা আপনার ব্লগের বিষয়ের সাথে সম্পৃক্ত। যেমন, আপনার ব্যক্তিগত ব্লগ হলে নাম দিতে পারেন “mypersonalblog”, এখন আপনার ব্লগের সম্পূর্ণ এড্রেস হবে “mypersonalblog.blogspot.com”. এর আগে নিশ্চিত হয়ে নিন, আপনার নির্বাচিত নামটি সুলভ কিনা।
সবশেষে, আপনার পছন্দনীয় টেম্পলেট নির্বাচন করুন এবং এরপর Create Blog বাটনে ক্লিক করুন।
অভিনন্দন!
সবকিছু ঠিক থাকলে আপনি একটি নিশ্চিতকরণ বার্তা পাবেন যে, আপনার ব্লগ তৈরি হয়ে গেছে। এখন, আপনি আপনার ব্লগ উপভোগ করতে পারবেন নতুন আর্টিকেল লেখার মধ্য দিয়ে।
যদি আপনার এই টিপসটি কোন উপকারে এসে থাকে, তাহলে অবশ্যই শেয়ার করে অন্যদের জানাবেন। যদি আপনার কোন মতামত থেকে থাকে অথবা আপনি কোন কিছু সুপারিশ করতে চান, নিশ্চিন্তে নিচে মন্তব্য করতে পারেন। সময় নিয়ে টিপসটি পড়ার জন্য এবং আপনার মূল্যবান পরামর্শের জন্য ধন্যবাদ।
পদক্ষেপ ১ – বিনামুল্যে একটি Google অ্যাকাউন্ট তৈরি করুন
প্রথমে, আপনার একটি Google অ্যাকাউন্ট থাকতে হবে। যদি ইতিমধ্যেই অ্যাকাউন্ট থেকে থাকে, তাহলে পদক্ষেপ ১ বাদ দিয়ে পদক্ষেপ ২ থেকে আরম্ভ করুন। কিন্তু, যদি অ্যাকাউন্ট না থেকে থাকে, তাহলে পদক্ষেপ ১ অনুসরণ করুন।
Google সাইন ইন পেজে যান, এবং সেখানে একটি সাইন আপ বাটন পাবেন যা একদম উপরে ডান দিকের কোনায় অবস্থিত (উপরের ছবিটি দেখুন), এরপর বাটনটিতে ক্লিক করলে আপনি একটি সাইন আপ পেজ পাবেন।

সমস্ত প্রয়োজনীয় ফিল্ডগুলো পূরণ করুন একটি নতুন Google অ্যাকাউন্ট তৈরি করার জন্য। যখন অ্যাকাউন্ট তৈরি হয়ে যাবে, আপনি Google এর যেকোনো প্রোডাক্টে সাইন ইন করতে পারবেন, Blogger তার মধ্যে একটি।
পদক্ষেপ ২ – Blogger.com এ সাইন ইন করুন Google অ্যাকাউন্ট দ্বারা

ব্রাউজারে blogger.com টাইপ করলে Google সাইন ইন পেজ আসবে। এর মানে আপনার Google অ্যাকাউন্ট থাকতে হবে Blogger এ সাইন ইন করতে গেলে। আমি বিশ্বাস করবো যে, আপনি ইতিমধ্যেই Google অ্যাকাউন্ট তৈরি করে ফেলেছেন। যদি না করে থাকেন, তাহলে পদক্ষেপ ১ অনুসরণ করুন। এখন, আপনার Google ইমেল এড্রেস ও পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে Blogger এ সাইন ইন করুন।
পদক্ষেপ ৩ – একটি নতুন ব্লগ তৈরি করুন
Blogger অ্যাকাউন্ট এ সফলভাবে সাইন ইন করার পরে, আপনি Blogger এর প্রথম পাতা পাবেন। এখন, তাহলে চলুন একটি নতুন ব্লগ তৈরি করা যাক। প্রথমে, New Blog বাটনে ক্লিক করুন যা Blogger এর প্রথম পাতার বাম দিকে অবস্থিত।আপনার স্ক্রিনে একটি নতুন উইন্ডো আসবে। এখন, আপনাকে আপনার ব্লগের শিরোনাম দিতে হবে। আপনার ব্লগটি কি বিষয়ে, শিরোনাম তা উপস্থাপন করে। এই জন্য, একটি বিষয়ভিত্তিক শিরোনাম হওয়া গুরুত্বপূর্ণ। যেমন, আপনি যদি আপনার ব্যক্তিগত বিষয়ে ব্লগ খুলতে চান, তাহলে শিরোনামের নাম দিতে পারেন My Personal Blog.

এরপরে, আপনাকে আপনার ব্লগের Domain Address দিতে হবে। এমন একটি নাম নির্বাচন করুন যা আপনার ব্লগের বিষয়ের সাথে সম্পৃক্ত। যেমন, আপনার ব্যক্তিগত ব্লগ হলে নাম দিতে পারেন “mypersonalblog”, এখন আপনার ব্লগের সম্পূর্ণ এড্রেস হবে “mypersonalblog.blogspot.com”. এর আগে নিশ্চিত হয়ে নিন, আপনার নির্বাচিত নামটি সুলভ কিনা।
সবশেষে, আপনার পছন্দনীয় টেম্পলেট নির্বাচন করুন এবং এরপর Create Blog বাটনে ক্লিক করুন।
অভিনন্দন!
সবকিছু ঠিক থাকলে আপনি একটি নিশ্চিতকরণ বার্তা পাবেন যে, আপনার ব্লগ তৈরি হয়ে গেছে। এখন, আপনি আপনার ব্লগ উপভোগ করতে পারবেন নতুন আর্টিকেল লেখার মধ্য দিয়ে।
যদি আপনার এই টিপসটি কোন উপকারে এসে থাকে, তাহলে অবশ্যই শেয়ার করে অন্যদের জানাবেন। যদি আপনার কোন মতামত থেকে থাকে অথবা আপনি কোন কিছু সুপারিশ করতে চান, নিশ্চিন্তে নিচে মন্তব্য করতে পারেন। সময় নিয়ে টিপসটি পড়ার জন্য এবং আপনার মূল্যবান পরামর্শের জন্য ধন্যবাদ।
google বিষয়ক পোষ্ট - গুগলের কিছু জানা অজানা তথ্য ১০০% শিওর আপনি সে গুলি জানেন না>>
গুগল নামটি সবারই পরিচিত।বিশ্বের মধ্যে সর্ববৃহৎ প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানের নাম বলতে গেলে গুগলের নামই আসে সেখানে। আস্তে আস্তে অনেক গুলি বছর কাটিয়ে ফেলেছে সফলভাবে প্রতিষ্ঠানটি। ১৮তম জন্মবার্ষিকী পালন করেছে গুগল। আর এর জন্য তার হোমপেজ এ দেয়া হয়েছে ডুডল। গুগলের অনেক তথ্য আছে যা অনেকের জানা আবার অনেকের অজানা।
২. এর বয়স ১৮ নাকি ১৯ এটা নিয়ে সন্দেহ আছে কারন গুগলের জন্মদিন পালন করা হয় ১৯৯৫ সাল থেকে।
৩. গুগলের ক্যাম্পাসে একটি টি-রেক্স ডায়নোসর রাখা আছে যা সব কর্মীদের বলছে ক্যাম্পাস দুর্গন্ধময় রাখ যাবে না।
৪. গুগল ক্রোম ব্রাউজারে টি-রেক্সের একটি গেম দেয়া হয়েছে। যখন ব্রাউজারটি ইন্টারনেট সংযোগ না পায় তখন এই ডায়নোসর একটি সাবধান সংকেত দেখায় এবং তখন স্পেসবার চাপ দিলেই গেম শুরু হয়ে যায়।
৫. গুগলের পন্য অনেকগুলি লুকিয়ে আছে ইস্টার এগ এ। অবশ্য সার্চ এর মাধ্যমে এদের সন্ধান মিলবে।
৬. আজকে বিশ্বের সবচেয়ে বড় ডেটা স্টোরেজ কোম্পানি গুগল হলেও গুগলের প্রথম স্টোরেজ হয় লেগো দিয়ে।
৭. গুগল এতগুলি কোম্পানি কিনে নিয়েছে যা আপনি চিন্তাও করতে পারবেন না। প্রতিদিনই গুগল প্রায় একটি করে ছোট কোম্পানি কিনে নিচ্ছে।
৮. এর “I am feeling lucky” বাটনটির দাম এখন মিলিয়ন মিলিয়ন ডলারে উঠে গেছে।
৯. গুগল এ কর্মরত অবস্থায় কোন কর্মী মারা গেলে তার পরিবারকে পরবর্তী এক যুগ পর্যন্ত বেতনের অর্ধেক পর্যন্ত দেয়া হয়।
সুত্রপাত ঘটেছে এখান থেকে
এমনই কিছু তথ্য জানা যাক গুগলের
১. প্রথমেই আসি প্রতিষ্ঠানটির শুরু নিয়ে। এই বৃহৎ প্রতিষ্ঠানটির জন্মদিন কবে কেউ জানে না। ঠিক কবেই গুগলের জন্মদিন তা বলা যায়না। ৬ টি জন্মদিন রয়েছে এর।তবে গুগল ২৭ সেপ্টেম্বর জন্মদিন পালনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে।২. এর বয়স ১৮ নাকি ১৯ এটা নিয়ে সন্দেহ আছে কারন গুগলের জন্মদিন পালন করা হয় ১৯৯৫ সাল থেকে।
৩. গুগলের ক্যাম্পাসে একটি টি-রেক্স ডায়নোসর রাখা আছে যা সব কর্মীদের বলছে ক্যাম্পাস দুর্গন্ধময় রাখ যাবে না।
৪. গুগল ক্রোম ব্রাউজারে টি-রেক্সের একটি গেম দেয়া হয়েছে। যখন ব্রাউজারটি ইন্টারনেট সংযোগ না পায় তখন এই ডায়নোসর একটি সাবধান সংকেত দেখায় এবং তখন স্পেসবার চাপ দিলেই গেম শুরু হয়ে যায়।
৫. গুগলের পন্য অনেকগুলি লুকিয়ে আছে ইস্টার এগ এ। অবশ্য সার্চ এর মাধ্যমে এদের সন্ধান মিলবে।
৬. আজকে বিশ্বের সবচেয়ে বড় ডেটা স্টোরেজ কোম্পানি গুগল হলেও গুগলের প্রথম স্টোরেজ হয় লেগো দিয়ে।
৭. গুগল এতগুলি কোম্পানি কিনে নিয়েছে যা আপনি চিন্তাও করতে পারবেন না। প্রতিদিনই গুগল প্রায় একটি করে ছোট কোম্পানি কিনে নিচ্ছে।
৮. এর “I am feeling lucky” বাটনটির দাম এখন মিলিয়ন মিলিয়ন ডলারে উঠে গেছে।
৯. গুগল এ কর্মরত অবস্থায় কোন কর্মী মারা গেলে তার পরিবারকে পরবর্তী এক যুগ পর্যন্ত বেতনের অর্ধেক পর্যন্ত দেয়া হয়।
সুত্রপাত ঘটেছে এখান থেকে
এবার আপনার Android এর জন্য নিয়েনিন সেরা মিউজিক প্লেয়ার jetAudio Music Player+EQ Plus v7.3.1 APK একদম ফ্রিতে
মোবাইল প্লাটফরমে জনপ্রিয় ওএস হল Android। আর Android এ মিউজিক শোনার জন্য সেরা মিউজিক প্লেয়ার হল jetAudio Music Player।
এর ফ্রী ভারসন আপনি প্লেস্টোরে পেয়ে যাবেন কিন্তু পেইড ভারসনটি নিতে গেলে
আপনাকে ডলার গুনতে হবে,তাই আজকে আপনাদের জন্য নিয়ে এলাম jetAudio Music Player+EQ Plus v7.3.1,যেটি হল লেটেস্ট ভারসন ও এটি একটি ফুল আনলকড ভারসন। তাহলে আর দেরি করে লাভ নেই, এতে কি কি ফিচার আছে দেখে নেওয়া যাকঃ-
* 10-bands graphic equalizer with 32 presets
* Wide, Reverb, X-Bass sound effects
* AGC (automatic gain control) to avoid volume fluctuations between tracks
* Speed control from 0.5x to 2.0x (pitch adjusted)
* Crossfading, Gap-less playback
* Fade-in/Fade-out
* Browser and play music by artits, albums, songs, playlists and folders
* Balance/Volume control
* Sleep timer up to 24 hours
* Flick up to post what you’re listening to on Facebook/Twitter
* Flick down to show Now Playing
* Flick left/right to play next/previous
* Supporting formats:
MP3, WAV, OGG, FLAC, M4A, MPC, TTA, WV, APE, MOD (module formats S3M, IT), SPX, AIFF
এখন ঝটপট স্ক্রিনশট দেখে নেওয়া যাকঃ-
Requires Android:2.3.3 and up
তাহলে আর দেরি কিসের নিচের ডাউনলোড লিঙ্ক থেকে ঝটপট ডাউনলোড করে নিন আর উপভোগ করতে থাকুন মিউজিক।
বিদ্রঃ- যদি jetAudio র আগের কোন ভারসন ইন্সটল করা থাকে তাহলে আগে সেটি আনইন্সটল করে নিন তারপর এই ভারসনটি ইন্সটল করুন।
ডাউনলোড করুন ফ্রি - jetAudio.v7.3.1.Material.Design_www.amderblogger.blogspot.com .apk
এর ফ্রী ভারসন আপনি প্লেস্টোরে পেয়ে যাবেন কিন্তু পেইড ভারসনটি নিতে গেলে
আপনাকে ডলার গুনতে হবে,তাই আজকে আপনাদের জন্য নিয়ে এলাম jetAudio Music Player+EQ Plus v7.3.1,যেটি হল লেটেস্ট ভারসন ও এটি একটি ফুল আনলকড ভারসন। তাহলে আর দেরি করে লাভ নেই, এতে কি কি ফিচার আছে দেখে নেওয়া যাকঃ-
* 10-bands graphic equalizer with 32 presets
* Wide, Reverb, X-Bass sound effects
* AGC (automatic gain control) to avoid volume fluctuations between tracks
* Speed control from 0.5x to 2.0x (pitch adjusted)
* Crossfading, Gap-less playback
* Fade-in/Fade-out
* Browser and play music by artits, albums, songs, playlists and folders
* Balance/Volume control
* Sleep timer up to 24 hours
* Flick up to post what you’re listening to on Facebook/Twitter
* Flick down to show Now Playing
* Flick left/right to play next/previous
* Supporting formats:
MP3, WAV, OGG, FLAC, M4A, MPC, TTA, WV, APE, MOD (module formats S3M, IT), SPX, AIFF
এখন ঝটপট স্ক্রিনশট দেখে নেওয়া যাকঃ-
Requires Android:2.3.3 and up
তাহলে আর দেরি কিসের নিচের ডাউনলোড লিঙ্ক থেকে ঝটপট ডাউনলোড করে নিন আর উপভোগ করতে থাকুন মিউজিক।
বিদ্রঃ- যদি jetAudio র আগের কোন ভারসন ইন্সটল করা থাকে তাহলে আগে সেটি আনইন্সটল করে নিন তারপর এই ভারসনটি ইন্সটল করুন।
ডাউনলোড করুন ফ্রি - jetAudio.v7.3.1.Material.Design_www.amderblogger.blogspot.com .apk
free download পিসি ল্যাপটপ কে সুস্থ রাখার জন্য দারুন একটি সফটওয়্যার Ccleaner Professional ফুল ভার্সন ডাউনলোড করে নিন ফ্রিতে
আজ আপনাদের সাথে শেয়ার করছি খুব প্রয়োজনীয় একটি সফটওয়্যার।আমরা সাধারণত অনেক কাজ করি কিন্তু আমাদের কাজের শেষে কেন টেম্পরারি ফাইল কম্পিউটারে জমা হয়ে থাকে কিন্তু আমরা এই ফাইল গুলো ডিলেট করি না।ফলে কম্পিাউটার দীর্ঘদিন চলার ফলে কম্পিউটার স্লো হয়ে যায়।তাই
আপনাদের সাথে শেয়ার করলাম দারুন একটি সফটওয়্যার Ccleaner
এই সফওয়্যারটি দিয়ে আপনার কম্পিউটারের সকল প্রকার Temp ফাইল বা অকেজো ফাইল ক্লিন করে রাখতে পারবেন।আপনার কম্পিউটারের ব্রাউজারের Cookie,Saved password সবকিছু ক্লিন রাখতে পারবেন।ফলে আপনার কম্পিউটারের ডাটা হ্যাক হওয়ার ঝুকি কমবে।
Ccleaner full cracked version সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করতে এখানে ক্লিক করুন।
ডাউনলোড করার পর সফটওয়্যারটি Unzip করুন।আপনার পিসির ইন্টারনেট কানেকশন খুলে দিন বা বন্ধ রাখুন।তারপর Ccleaner এর সেটাপ ফাইল ক্লিক করুন।এবং ইনষ্টল করুন।এখন Ccleaner আইকনে ক্লিক করে Run কর। এবার Ccleaner Run করে Opti এ গিয়ে Upgrade to Pro বাটনে ক্লিক করুন। এবং আপনার ডাউনলোড করা Key.txt ফাইল থেকে Key টি কপি করে ঐখানে দিন এবং Register ক্লিক করুন। এখন Ccleaner এর About এ গিয়ে দেখুন সম্পূর্ণ রূপে Ccleaner full version দেখাচ্ছে।এখন আপনার ইন্টারনেট কানেকশন লাগাতে পারেন। তবে Ccleaner আপডেট করবেন না।যদি আপডেট করে তাহলে Crack চলে যাবে।
নিচে Screenshot দেখুন:
তবুও যদি কোন সমস্যা হয় টিউনমেন্ট করে জানাবেন।
আপনাদের সাথে শেয়ার করলাম দারুন একটি সফটওয়্যার Ccleaner
এই সফওয়্যারটি দিয়ে আপনার কম্পিউটারের সকল প্রকার Temp ফাইল বা অকেজো ফাইল ক্লিন করে রাখতে পারবেন।আপনার কম্পিউটারের ব্রাউজারের Cookie,Saved password সবকিছু ক্লিন রাখতে পারবেন।ফলে আপনার কম্পিউটারের ডাটা হ্যাক হওয়ার ঝুকি কমবে।
Ccleaner full cracked version সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করতে এখানে ক্লিক করুন।
ডাউনলোড করার পর সফটওয়্যারটি Unzip করুন।আপনার পিসির ইন্টারনেট কানেকশন খুলে দিন বা বন্ধ রাখুন।তারপর Ccleaner এর সেটাপ ফাইল ক্লিক করুন।এবং ইনষ্টল করুন।এখন Ccleaner আইকনে ক্লিক করে Run কর। এবার Ccleaner Run করে Opti এ গিয়ে Upgrade to Pro বাটনে ক্লিক করুন। এবং আপনার ডাউনলোড করা Key.txt ফাইল থেকে Key টি কপি করে ঐখানে দিন এবং Register ক্লিক করুন। এখন Ccleaner এর About এ গিয়ে দেখুন সম্পূর্ণ রূপে Ccleaner full version দেখাচ্ছে।এখন আপনার ইন্টারনেট কানেকশন লাগাতে পারেন। তবে Ccleaner আপডেট করবেন না।যদি আপডেট করে তাহলে Crack চলে যাবে।
নিচে Screenshot দেখুন:
তবুও যদি কোন সমস্যা হয় টিউনমেন্ট করে জানাবেন।
What is thing the Internet? কখনো অাপনার মনে প্রশ্ন যেগেছে ইন্টারনেট জিনিস টা আসলে কি? | এবং ইন্টারনেট কীভাবে কাজ করে? উত্তর যানতে হলে দেখতে হবে!!
আপনি যখন ইন্টারনেট এ কারো সাথে চ্যাট করেন কিংবা কাওকে মেইল সেন্ড করেন তখন কখনো কি ভেবে দেখেছেন যে এই কাজ গুলো সম্পূর্ণ হতে কতোগুলো আলাদা কম্পিউটার একসাথে কাজ করে যাচ্ছে? আপনি টেবিলে বা কোলে আপনার কম্পিউটার নিয়ে বসে আছেন, আর আরেক প্রান্তে আপনার বন্ধু কম্পিউটার নিয়ে প্রস্তুত হয়ে বসে আছে আপনার সাথে যোগাযোগ করার জন্য।
কিন্তু
আপনি আর আপনার বন্ধুর কম্পিউটারের ফাঁকের মধ্যে আরো ডজন খানি কম্পিউটার রয়েছে যা আপনার আর আপনার বন্ধুর কম্পিউটারের মধ্যের ফাঁকা স্থান পূরণ করছে। আর এভাবেই একটি কম্পিউটারের সাথে আরেকটি কম্পিউটার সংযুক্ত রয়েছে গোটা পৃথিবী জুড়ে আর এটাই হলো দ্যা ইন্টারনেট। কিন্তু এই আলদা আলদা কম্পিউটার গুলো নিজেদের ভেতর সম্পর্ক স্থাপন করতে সক্ষম হয় কীভাবে? বন্ধুরা চলুন এই সমস্ত বিষয়টি একদম কাছ থেকে পরিদর্শন করে আসি।
ইন্টারনেট কি?
বৈশ্বিক যোগাযোগ ব্যাবস্থা এখন অনেক উন্নত হয়ে গেছে আর এই সবই কৃতিত্ব তার, যার নাম হলো ইন্টারনেট। গত ২০ বছরেরও কম সময়ের মধ্যে মোটামুটি ২১০টি আলাদা দেশের মধ্যে ছড়িয়ে পড়েছে এর বিস্তার। এমনকি পৃথিবীর অনেক দরিদ্রতর দেশও সংযুক্ত হয়ে পড়েছে এই জালে।
আপনি আমি সহ বেশিরভাগ মানুষই মনে করেন যে, ইন্টারনেট শব্দটির মানে হচ্ছে অনলাইনে চলে যাওয়া। কিন্তু সত্য কথা বলতে এটি একটি সাধারন কম্পিউটার নেটওয়ার্ক ছাড়া আর কিছুই নয়। মনেকরুন একটি রাস্তার কথা যা পুরো পৃথিবী জুড়ে পেঁচিয়ে রয়েছে। যেমন করে রাস্তা দিয়ে ট্র্যাফিক বয়ে গিয়ে তার গন্তব্যে পৌঁছে ঠিক তেমনি বিভিন্ন কম্পিউটার দিয়ে ডাটা বয়ে গিয়ে তার গন্তব্যে পৌঁছে। আর এটাই হলো ইন্টারনেট এর মূল ভিত্তি। ইন্টারনেট হলো আসলে একেকটি আলাদা কম্পিউটারের একসাথে সংযুক্ত হয়ে থাকার একটি সিস্টেম (আপনার ঘরের কম্পিউটার, অফিসের কম্পিউটার, স্কুল কলেজের কম্পিউটার)।
একটি কম্পিউটারের সাথে আরেকটি কম্পিউটারের সংযোগ করা থাকে বিভিন্ন উপায়ে। কোন কম্পিউটার গুলো সংযুক্ত থাকে পুরাতন কপার ক্যাবল দ্বারা আবার কোন গুলো ফাইবার-অপটিক ক্যাবল (যা আলোর স্পন্দনের মধ্যে ডাটা সেন্ড করে) দ্বারা আবার কোন কম্পিউটার গুলো বেতার কানেকশানে যুক্ত থাকে (বেতার কানেকশান মানে আমরা যাকে ওয়্যারলেস বুঝি, এটি রেডিও তরঙ্গের মাধ্যমে সংযোগ স্থাপন করে) এবং কোন কম্পিউটার গুলো স্যাটালাইটের সাথে সংযুক্ত থাকে। আর এইভাবেই আমরা উপভোগ করতে পারি ইনস্ট্যান্ট ম্যাসেজ সুবিধা, ইমেইল সেবা, অথবা ডাউনলোড করি এমপিথ্রী মিউজিক ফাইলস।
ইন্টারনেটের আসল কাজ কি?
ইন্টারনেটের চাকরিটা আসলে খুব সহজ, সে শুধু এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় ডাটার আদান এবং প্রদান করে, ব্যাস। যে মেশিন গুলো একত্রিত হয়ে ইন্টারনেট তৈরি করেছে তাদের প্রধান কাজই হলো ডাটা আদান আর প্রদান। বাস্তবিকভাবে তুলনা করতে গেলে ইন্টারনেটকে টিউনাল সার্ভিসের সাথে তুলনা করা যায়।
টিউনাল সার্ভিসে চিঠি এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় আদান প্রদান করা হয়। কিন্তু এটা কোন ব্যাপার না যে চিঠি কার কাছ থেকে আসলো বা চিঠির ভেতর কি লেখা আছে। আবার চিঠি একদম ফাঁকা থাকলেও টিউনাল সার্ভিসের কোন যায় আসে না। তার কাজ চিঠি পৌঁছানো ব্যাস তা পৌঁছে দেবে। ইন্টারনেটও একইভাবে কাজ করে।
টিউনাল সার্ভিসের মতো ইন্টারনেটও অনেক তথ্য ধারণ করে তা এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় পৌঁছে দেয়। এরমানে হলো যদি কোন ডাটা আদান প্রদান করানো হয় তবে ইন্টারনেট সেটি সম্পূর্ণ করে দেবে। এখন আপনি ইমেইল পাঠালেন না কাওকে ম্যাসেজ করলেন এর সাথে ইন্টারনেটের কোন লেনাদেনা নেই। তবে যে কাজেই ডাটা আদান প্রদান করার বিষয় আছে সেটিই ইন্টারনেট সম্পূর্ণ করতে সাহায্য করবে, ব্যাস। এখন এই ডাটা আদান প্রদানের সূত্রের উপর ভিত্তি করে আমরা নতুন নতুন ব্যবহার খুঁজে বেড় করছি। যেমন যখন দুই ইউরোপিয়ান বিনিয়োগকারী স্কাইপ তৈরি করলেন তখন তারা টেলিফোনের কথা বলাকে নেটে নিয়ে আসলেন। তারা একটি প্রোগ্রাম তৈরি করলেন যেখানে আমাদের কথা ডাটাতে পরিণত হতে পারে এবং তা আদান প্রদানের মাধ্যমে কথাবার্তা চলতে থাকে। কিন্তু কখনোয় সরাসরি আমাদের কথা আদান প্রদান করিয়ে স্কাইপের জন্য আলাদা ইন্টারনেট তৈরি করা সম্ভব ছিল না।
ইন্টারনেটের ডাটা গুলো কীভাবে আদান প্রদান করা হয়?
ইন্টারনেট মূলত টেলিফোন নেটওয়ার্ক এর মতো কাজ করে থাকে। কিন্তু ইন্টারনেটের ডাটা বহন করা আর টেলিফোন লাইনে কল করা আলাদা ব্যাপার। আপনি যখন আপনার কোন বন্ধুকে রিং করেন তখন আপনার টেলিফোনে আপনি এবং আপনার বন্ধুর মধ্যে একটি সরাসরি কানেকশান (বা সার্কিট) ওপেন হয়ে যায়। আপনি যতক্ষণ টেলিফোনে কানেক্ট হয়ে থাকেন, সার্কিটটি ততোক্ষণ ওপেন হয়ে থাকে। একটি টেলিফোনের সাথে আরেকটি টেলিফোনকে কানেক্ট থাকার পদ্ধতিকে সার্কিট সুইচিং বলা হয়। কখন কার কথা শোনা যাবে আর কার কথা পাঠানো হবে তা নিয়ন্ত্রন করে ইলেক্ট্রনিক টেলিফোন এক্সচেঞ্জ সিস্টেম।
কিন্তু বন্ধুরা একটু ভেবে দেখলে বুঝতে পারবেন যে, সার্কিট সুইচিং কোন নেটওয়ার্ক স্থাপন করার জন্য সত্যিই অদক্ষ একটি পদ্ধতি। আপনি যখনই ফোনে আপনার বন্ধুর সাথে সংযুক্ত হয়ে থাকবেন তখন সেই লাইনে আপনার সাথে অন্য কেউ সম্পর্ক স্থাপন করতে পারবেনা। (মনে করুন, আপনি কাওকে একটি ইমেইল টাইপ করছেন, টাইপ করতে ঘণ্টা লেগে যেতে পারে, আর এই সময়ে যদি আপনাকে আর কেউ কোন মেইল সেন্ড করতে না পারে তবে?) মনে করুন আপনি টেলিফোনে অনেক ধিরেধিরে কথা বলছেন বা কথা বলতে বলতে লম্বা ফাঁকা নিচ্ছেন বা কথা বলতে গিয়ে ফোন রেখে কফির মগ আনতে গেলেন। তো আপনি তো তখন কোন তথ্য প্রেরন করছেন না, কিন্তু তারপরেও আপনার ফোন আপনার বন্ধুর ফোনের সাথে কানেক্টেড হয়ে রয়েছে। আপনাকে প্রত্যেকটা সেকেন্ডের জন্য বিল চার্জ করা হচ্ছে এবং আপনি কথা বলুন আর নাই বলুন ফোন কানেক্টেড থাকা মানে আর অন্য কেউ সেই লাইনে ফোন করতে পারবে না। তাই সার্কিট সুইচিং কখনোয় আদর্শ নেটওয়ার্ক হতে পারে না। তাহলে ইন্টারনেট কি ধরনের নেটওয়ার্ক ব্যবহার করে ডাটা বহন করে?
প্যাকেট সুইচিং
ইন্টারনেট তার ডাটা বহন করতে এখনো কখনো কখনো সার্কিট সুইচিং পদ্ধতি ব্যবহার করে থাকে। যেমন আপনি যদি ডায়াল-আপ কানেকশান (যেখানে আপনার কম্পিউটার আপনার ইন্টারনেট প্রদানকারীর কাছে পৌঁছাতে একটি টেলিফোন নাম্বার ডায়াল করে, আর এটি কোন সাধারন ফোন কলের মতোই কাজ করে) ব্যবহার করেন ইন্টারনেটের সাথে সংযুক্ত হতে। এখানে আপনি অনলাইনে আসার জন্য সার্কিট সুইচিং পদ্ধতি ব্যবহার করলেন। তাই আমি কানেক্টেড থাকা পর্যন্ত কেউ আপনাকে ফোন করতে পারবেনা। এবং আপনাকে কানেক্ট থাকার প্রত্যেক সেকেন্ডের জন্য টাকা দিতে হবে। এবং বদলে আপনার নেট কানেকশান কাজ করবে একদম কচ্ছপ গতিতে।
কিন্তু বেশিরভাগ ইন্টারনেট ডাটা বহন করা হয়ে থাকে সম্পূর্ণ নতুন এক পদ্ধতিতে যার নাম হলো প্যাকেট সুইচিং। মনে করুন আপনি আপনার কোন ইন্ডিয়ান বন্ধুকে ইমেইল পাঠাতে চাচ্ছেন। তো এখানে আপনার ইন্ডিয়ান বন্ধু এবং আপনাকে সরাসরি কানেক্টেড থাকার কোন প্রয়োজন নেই এই সম্পূর্ণ মেইলটি একবারে পাবার জন্য। প্যাকেট সুইচিং এ আপনার মেইলটি পাঠানোর পরে তা অনেক গুলো খণ্ডে বিভক্ত হয়ে যায়। আর এই প্রত্যেকটি খণ্ডকে বলা হয়ে থাকে প্যাকেটস। প্রত্যেকটি প্যাকেটের গায়ে ট্যাগ করা থাকে যে তাদের কথায় যেতে হবে এবং তারা আলদা আলদা পথে ভ্রমণ করতে পারে। খণ্ডগুলো যখন তাদের গন্তব্যে পৌঁছে যায় তখন সেগুলো আবার একত্রিত হয়ে যায়, যাতে তা মেইল রূপে প্রদর্শিত হতে পারে।
প্যাকেট সুইচিং পদ্ধতি সার্কিট সুইচিং পদ্ধতি হতে অনেক বেশি দক্ষ হয়ে থাকে। আপনার কখনোয় প্রয়োজন পড়বে না কারো সাথে একেবারে কানেক্টেড হয়ে থাকার। তাই আপনি কারো লাইন একদমই বন্ধ করে রাখছেন না। অন্য কেউ একই সময়েই একই লাইন ব্যবহার করতে পারে। এবং নির্দিষ্ট প্যাকেট গুলো ঠিক মতোই আপনার ঠিকানায় পৌঁছে যাবে। যেহেতু প্যাকেট গুলো আলাদা আলাদা পথে ভ্রমন করে পৌছায় তাই কোন বাঁধা বিঘ্ন ঘটে না। ফলে অনেক ফাস্ট স্পীড দেখতে পাওয়া যায়।
প্যাকেট সুইচিং কীভাবে কাজ করে?
প্যাকেট সুইচিং কীভাবে কাজ করে তা বোঝার আগে আপনার বোঝা দরকার যে কীভাবে সার্কিট সুইচিং কাজ করে তার সম্পর্কে। মনে করুন আপনি অ্যামেরিকাতে থাকেন এবং বাংলাদেশে চলে আসার প্লান করলেন। মনে করুন আপনি শুধু আপনার মালপত্র নয় বরং সাথে আপনার বিল্ডিং ও তুলে নিয়ে আসার কথা ভাবছেন 😛 তবে ভেবে দেখুন একটি দুঃস্বপ্নের কথা যেখানে পৃথিবীর এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে আপনার গোটা বাড়ি বহন করে নিয়ে আসছেন। তাহলে আপনাকে কি করতে হবে?
প্রথমত একটি এমন রাস্তা দেখতে হবে যা দিয়ে সহজে আপনি ভ্রমন করতে পারবেন। তারপরে আপনার কিছু ট্রাকের প্রয়োজন পড়বে। এবং সমুদ্র পার করার জন্য আপনার প্রয়োজন পড়বে একটি স্পেশাল জাহাজ। ভেবে দেখুন পুরা ব্যাপারটা কতটা কঠিন হয়ে পড়লো। আর এতো কিছু একসাথে বহন করার জন্য আপনি কয়েকদিন পিছিয়ে যাবেন। কারন আপনার গন্তব্য অনেক স্ল্যো হয়ে যাবে। আবার ঐ একই রাস্তায় যদি অন্যকেউ আসার চেষ্টা করে তবে সেও বাঁধাগ্রস্থ হয়ে পড়বে। আসলে সার্কিট সুইচিং পদ্ধতি এই একইভাবে কাজ করে। এবং এই পদ্ধতিতেই টেলিফোন কল হয়ে থাকে।
এখন আরেকটি অবস্থা কল্পনা করুন। মনে করুন আপনি আপনার বিল্ডিংটি খুলে ফেললেন এবং প্রত্যেকটা ইট নাম্বারিং করলেন। প্রত্যেকটি ইটকে একেকটি খামে ভরলেন এবং একেকটি পথে তা আপনার গন্তব্যের উদ্দেশ্যে পাঠিয়ে দিলেন। কোন গুলো গেলো হয়তো জাহাজে আবার কোন গুলো গেলো হয়তো আকাশ পথে। তারপর যখন সব ইটগুলো একত্রে পৌঁছে গেলো তখন ইটগুলোর নাম্বার গুলো মিলিয়ে আবার আগের বিল্ডিং তৈরি হয়ে যাবে। যেহেতু ইটগুলো আলাদা আলাদা রাস্তা দিয়ে ভ্রমন করে এসেছে তাই রাস্তায় কোন জ্যামের সৃষ্টি করবে না। এবং অন্যরা একই সময়ে একই রাস্তা ব্যবহার করতে পারবে।
আর ঠিক এই পদ্ধতিতেই প্যাকেট সুইচিং কাজ করে। যখন আপনি ইমেইল করেন বা ব্রাউজার দিয়ে কোন সাইট ব্রাউজ করেন তখন সকল ডাটাগুলো অনেক গুলো প্যাকেটে বিভক্ত হয়ে যায় এবং তা ইন্টারনেটে ছড়িয়ে পড়ে।
কীভাবে কম্পিউটাররা ইন্টারনেটে বিভিন্ন কাজ করে থাকে?
পুরো ইন্টারনেট জুড়ে শতশত মিলিয়ন কম্পিউটার রয়েছে। কিন্তু এরা প্রত্যেকেই কিন্তু একই কাজ করে না। এদের মধ্যে কিছু কম্পিউটার শুধু তথ্য সংগ্রহ করে রাখে এবং কোন তথ্য কোথাও থেকে অনুরোধ করা হলে সেখানে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। আর এই মেশিন গুলোকে বলা হয় সার্ভার। যে মেশিন গুলো কোন ডকুমেন্ট স্টোর করে রাখে তাদের বলা হয় ফাইল সার্ভার। যে সার্ভার গুলো আপনার আমার মেইল ধারণ করে রাখে, এদের বলা হয় মেইল সার্ভার। এবং যে সার্ভার গুলো ওয়েবপেজ ধারণ করে রাখে তাদের বলা হয় ওয়েব সার্ভার। ইন্টারনেটে বহুত মিলিয়ন সার্ভার রয়েছে।
যে কম্পিউটার গুলো সার্ভার থেকে তথ্য সংগ্রহ করে এদের বলা হয় ক্লায়েন্ট কম্পিউটার। আপনি যখন মেইল চেক করার জন্য ইন্টারনেটে প্রবেশ করেন তখন আপনার কম্পিউটারটি হলো ক্লায়েন্ট, আপনার আইএসপি (ইন্টারনেট সার্ভিস প্রভাইডার) হলো সার্ভার এবং মেইলটি আসে মেইল সার্ভার থেকে। ইন্টারনেটে সার্ভারের তুলনায় ক্লায়েন্টের সংখ্যা বেশি, প্রায় বিলিয়ন খানেক।
যখন দুটি কম্পিউটার একে অপরের সাথে তথ্য আদান প্রদান করতে থাকে তখন একে বলা হয়ে থাকে পিরস (Peers)। আপনি যদি আপনার বন্ধুর সাথে ইনস্ট্যান্ট ম্যাসেজিং করেন বা ফটো আদান প্রদান করেন তবে এটি হলো পির টু পির (peer-to-peer) (P2P) কমুনিকেসন। পি টু পি তে কখনো আপনার কম্পিউটার ক্লায়েন্ট হিসেবে আচরন করে আবার কখনো আপনার কম্পিউটার সার্ভার হসেবে আচরন করে। মনে করুন আপনি আপনার বন্ধুকে ফটো সেন্ড করলেন, তখন আপনার কম্পিউটার সার্ভার হিসেবে কাজ করলো (ফটো সেন্ড করলো)। এবং আপনার বন্ধুর কম্পিউটার ক্লায়েন্ট হিসেবে কাজ করবে (ফটো অ্যাক্সেস করবে)। আবার আপনার বন্ধু ফটো সেন্ড করলে তার কম্পিউটার সার্ভার হিসেবে কাজ করবে (ফটো সেন্ড করলো) আর আপনার কম্পিউটার এবার ক্লায়েন্ট হিসেবে কাজ করবে (ফটো অ্যাক্সেস করবে)।
শুধু সার্ভার এবং ক্লায়েন্ট ছাড়াও আরেকটি মধ্যম কম্পিউটার রয়েছে যা ইন্টারনেটের আরেকটি অংশ। আর এর নাম হলো রাউটার। এটি শুধু আলাদা সিস্টেমের মধ্যে সংযোগ স্থাপন করতে সাহায্য করে থাকে। আপনার বাড়িতে বা স্কুলে বা অফিসে যদি একাধিক কম্পিউটার থাকে তবে রাউটার সকলকে একত্রিত করে ইন্টারনেটে কানেক্ট করতে সাহায্য করে।
টিসিপি/আইপি (TCP/IP) এবং ডিএনএস (DNS)
ইন্টারনেটে ডাটা আদান প্রদান করার আসল ব্যাপারটি কিন্তু মোটেও কোন ঘরের ইট খামে করে বহন করার মতো সহজ নয়। ইন্টারনেটের ডাটা গুলো কোন মানুষ যেমন আপনি বা আমি দ্বারা নিয়ন্ত্রন করা সম্ভব নয়। প্রত্যেকটি দিন নেটে অসংখ্য ডাটা আদান প্রদান করা হয়ে থাকে—খসড়া ভাবে প্রায় ৩ বিলিয়ন ইমেইলস এবং প্রচুর পরিমানে ট্র্যাফিক বিভিন্ন ডাটা ডাউনলোড এবং আপলোড করছে বিশ্বের ২৫০ মিলিয়ন ওয়েবসাইট জুড়ে। এখন প্রশ্ন হচ্ছে যদি এই সকল ডাটা গুলোকে প্যাকেটে পরিণত করে পাঠানো হয়ে থাকে এবং কারো যদি কোন কন্ট্রোলই না থাকে তবে কীভাবে এই প্যাকেট গুলো না হারিয়ে প্রত্যেকে আসল গন্তব্যে পৌঁছে যায়?
আর এর উত্তর হচ্ছে টিসিপি/আইপি (TCP/IP) বা ট্রান্সমিশন কন্ট্রোল প্রোটোকল/ইন্টারনেট প্রোটোকল। এই সিস্টেমটিই সকল প্যাকেট গুলোকে গন্তব্যে পৌঁছে দিতে সাহায্য করে। এটি বলতে পারেন টু ইন ওয়ান সিস্টেম। কম্পিউটারের দুনিয়ায় “প্রোটোকল” মানে হলো একটি স্ট্যান্ডার্ড যা প্রত্যেকে বিশ্বাস করে এবং সকল জিনিষ নিশ্চিতভাবে পৌঁছে গেছে তা নিশ্চিত করে। এখন আপনার মনে অবশ্যই প্রশ্ন জাগছে যে, টিসিপি/আইপি আসলে কি কাজ করে? চলুন জেনে নেওয়া যাক।
ইন্টারনেট প্রোটোকল বা আইপি হলো একটি সাধারন অ্যাড্রেসিং সিস্টেম। ইন্টারনেটে অবস্থিত সকল মেশিন আমারটা আপনারটা সবারটাতেই একটি ভিন্ন আইপি থাকে। যখন প্রত্যেকটি মেশিনে আলাদা আলাদা আইপি থাকবে তখন কোন মেশিন কোনটা তা সহজেই চেনা যাবে এবং সে অনুসারে প্যাকেট পাঠানো সম্ভব হয়ে থাকে। আইপি অ্যাড্রেস মূলত কিছু সংখ্যার সন্নিবেশ হয়ে থাকে। এবং সংখ্যা গুলো কমা বা কোলন ব্যবহার করে আলাদা করা হয়ে থাকে।
ওয়েবসাইটের ক্ষেত্রে ব্যাপারটা একটু আলাদা হয়ে থাকে। ওয়েবসাইটে আইপির বদলে সহজে মনে রাখার জন্য নাম ব্যবহার করা হয়ে থাকে। যেমন (Techubs.Net)। এই সিস্টেমের নাম হলো ডিএনএস বা ডোমেইন নেম সার্ভার। ডোমেইন নেম ব্রাউজারে প্রবেশ করানোর পড়ে কম্পিউটার এই আইপি খুঁজতে আরম্ভ করে এবং আইপি খুঁজে পেলে ওয়েব সার্ভার থেকে সাইট ওপেন হয়ে যায়।
আইপি মূলত দুই প্রকারের হয়ে থাকে। একটি হলো IPv4 এবং আরেকটি IPv6। আইপিভি৪ এ চার খণ্ডের ডিজিট থাকে। যেমন 12.34.56.78 অথবা 123.255.212.55। কিন্তু দ্রুত বর্ধমান ইন্টারনেট জগতে আজ আর নতুন কোন আইপিভি৪ অ্যাড্রেস অবশিষ্ট নেই। তাই নতুন এক সিস্টেম উদ্ভবন করা হয়েছে যার নাম হলো আইপিভি৬। এটি আইপিভি৪ এর তুলনায় অনেক লম্বা। 123a:b716:7291:0da2:912c:0321:0ffe:1da2 হলো আইপিভি৬ এর উদাহরণ।
এই কন্ট্রোল সিস্টেমের আরেকটি অংশ হলো ট্রান্সমিশন কন্ট্রোল প্রোটোকল বা টিসিপি। এই সিস্টেমটি নির্ধারণ করে যে, একটি আইপি থেকে আরেকটি আইপিতে কীভাবে প্যাকেট সেন্ড করতে হবে। এবং এই সিস্টেমটি রিসিভ হওয়া প্যাকেট গুলোকে একত্রিত করে। আবার প্যাকেট সেন্ড করার সময় কোন প্যাকেট হারিয়ে গেলে আবার রি-সেন্ড করে।
কিন্তু
আপনি আর আপনার বন্ধুর কম্পিউটারের ফাঁকের মধ্যে আরো ডজন খানি কম্পিউটার রয়েছে যা আপনার আর আপনার বন্ধুর কম্পিউটারের মধ্যের ফাঁকা স্থান পূরণ করছে। আর এভাবেই একটি কম্পিউটারের সাথে আরেকটি কম্পিউটার সংযুক্ত রয়েছে গোটা পৃথিবী জুড়ে আর এটাই হলো দ্যা ইন্টারনেট। কিন্তু এই আলদা আলদা কম্পিউটার গুলো নিজেদের ভেতর সম্পর্ক স্থাপন করতে সক্ষম হয় কীভাবে? বন্ধুরা চলুন এই সমস্ত বিষয়টি একদম কাছ থেকে পরিদর্শন করে আসি।
ইন্টারনেট কি?
বৈশ্বিক যোগাযোগ ব্যাবস্থা এখন অনেক উন্নত হয়ে গেছে আর এই সবই কৃতিত্ব তার, যার নাম হলো ইন্টারনেট। গত ২০ বছরেরও কম সময়ের মধ্যে মোটামুটি ২১০টি আলাদা দেশের মধ্যে ছড়িয়ে পড়েছে এর বিস্তার। এমনকি পৃথিবীর অনেক দরিদ্রতর দেশও সংযুক্ত হয়ে পড়েছে এই জালে।
আপনি আমি সহ বেশিরভাগ মানুষই মনে করেন যে, ইন্টারনেট শব্দটির মানে হচ্ছে অনলাইনে চলে যাওয়া। কিন্তু সত্য কথা বলতে এটি একটি সাধারন কম্পিউটার নেটওয়ার্ক ছাড়া আর কিছুই নয়। মনেকরুন একটি রাস্তার কথা যা পুরো পৃথিবী জুড়ে পেঁচিয়ে রয়েছে। যেমন করে রাস্তা দিয়ে ট্র্যাফিক বয়ে গিয়ে তার গন্তব্যে পৌঁছে ঠিক তেমনি বিভিন্ন কম্পিউটার দিয়ে ডাটা বয়ে গিয়ে তার গন্তব্যে পৌঁছে। আর এটাই হলো ইন্টারনেট এর মূল ভিত্তি। ইন্টারনেট হলো আসলে একেকটি আলাদা কম্পিউটারের একসাথে সংযুক্ত হয়ে থাকার একটি সিস্টেম (আপনার ঘরের কম্পিউটার, অফিসের কম্পিউটার, স্কুল কলেজের কম্পিউটার)।
একটি কম্পিউটারের সাথে আরেকটি কম্পিউটারের সংযোগ করা থাকে বিভিন্ন উপায়ে। কোন কম্পিউটার গুলো সংযুক্ত থাকে পুরাতন কপার ক্যাবল দ্বারা আবার কোন গুলো ফাইবার-অপটিক ক্যাবল (যা আলোর স্পন্দনের মধ্যে ডাটা সেন্ড করে) দ্বারা আবার কোন কম্পিউটার গুলো বেতার কানেকশানে যুক্ত থাকে (বেতার কানেকশান মানে আমরা যাকে ওয়্যারলেস বুঝি, এটি রেডিও তরঙ্গের মাধ্যমে সংযোগ স্থাপন করে) এবং কোন কম্পিউটার গুলো স্যাটালাইটের সাথে সংযুক্ত থাকে। আর এইভাবেই আমরা উপভোগ করতে পারি ইনস্ট্যান্ট ম্যাসেজ সুবিধা, ইমেইল সেবা, অথবা ডাউনলোড করি এমপিথ্রী মিউজিক ফাইলস।
ইন্টারনেটের আসল কাজ কি?
ইন্টারনেটের চাকরিটা আসলে খুব সহজ, সে শুধু এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় ডাটার আদান এবং প্রদান করে, ব্যাস। যে মেশিন গুলো একত্রিত হয়ে ইন্টারনেট তৈরি করেছে তাদের প্রধান কাজই হলো ডাটা আদান আর প্রদান। বাস্তবিকভাবে তুলনা করতে গেলে ইন্টারনেটকে টিউনাল সার্ভিসের সাথে তুলনা করা যায়।
টিউনাল সার্ভিসে চিঠি এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় আদান প্রদান করা হয়। কিন্তু এটা কোন ব্যাপার না যে চিঠি কার কাছ থেকে আসলো বা চিঠির ভেতর কি লেখা আছে। আবার চিঠি একদম ফাঁকা থাকলেও টিউনাল সার্ভিসের কোন যায় আসে না। তার কাজ চিঠি পৌঁছানো ব্যাস তা পৌঁছে দেবে। ইন্টারনেটও একইভাবে কাজ করে।
টিউনাল সার্ভিসের মতো ইন্টারনেটও অনেক তথ্য ধারণ করে তা এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় পৌঁছে দেয়। এরমানে হলো যদি কোন ডাটা আদান প্রদান করানো হয় তবে ইন্টারনেট সেটি সম্পূর্ণ করে দেবে। এখন আপনি ইমেইল পাঠালেন না কাওকে ম্যাসেজ করলেন এর সাথে ইন্টারনেটের কোন লেনাদেনা নেই। তবে যে কাজেই ডাটা আদান প্রদান করার বিষয় আছে সেটিই ইন্টারনেট সম্পূর্ণ করতে সাহায্য করবে, ব্যাস। এখন এই ডাটা আদান প্রদানের সূত্রের উপর ভিত্তি করে আমরা নতুন নতুন ব্যবহার খুঁজে বেড় করছি। যেমন যখন দুই ইউরোপিয়ান বিনিয়োগকারী স্কাইপ তৈরি করলেন তখন তারা টেলিফোনের কথা বলাকে নেটে নিয়ে আসলেন। তারা একটি প্রোগ্রাম তৈরি করলেন যেখানে আমাদের কথা ডাটাতে পরিণত হতে পারে এবং তা আদান প্রদানের মাধ্যমে কথাবার্তা চলতে থাকে। কিন্তু কখনোয় সরাসরি আমাদের কথা আদান প্রদান করিয়ে স্কাইপের জন্য আলাদা ইন্টারনেট তৈরি করা সম্ভব ছিল না।
ইন্টারনেটের ডাটা গুলো কীভাবে আদান প্রদান করা হয়?
ইন্টারনেট মূলত টেলিফোন নেটওয়ার্ক এর মতো কাজ করে থাকে। কিন্তু ইন্টারনেটের ডাটা বহন করা আর টেলিফোন লাইনে কল করা আলাদা ব্যাপার। আপনি যখন আপনার কোন বন্ধুকে রিং করেন তখন আপনার টেলিফোনে আপনি এবং আপনার বন্ধুর মধ্যে একটি সরাসরি কানেকশান (বা সার্কিট) ওপেন হয়ে যায়। আপনি যতক্ষণ টেলিফোনে কানেক্ট হয়ে থাকেন, সার্কিটটি ততোক্ষণ ওপেন হয়ে থাকে। একটি টেলিফোনের সাথে আরেকটি টেলিফোনকে কানেক্ট থাকার পদ্ধতিকে সার্কিট সুইচিং বলা হয়। কখন কার কথা শোনা যাবে আর কার কথা পাঠানো হবে তা নিয়ন্ত্রন করে ইলেক্ট্রনিক টেলিফোন এক্সচেঞ্জ সিস্টেম।
কিন্তু বন্ধুরা একটু ভেবে দেখলে বুঝতে পারবেন যে, সার্কিট সুইচিং কোন নেটওয়ার্ক স্থাপন করার জন্য সত্যিই অদক্ষ একটি পদ্ধতি। আপনি যখনই ফোনে আপনার বন্ধুর সাথে সংযুক্ত হয়ে থাকবেন তখন সেই লাইনে আপনার সাথে অন্য কেউ সম্পর্ক স্থাপন করতে পারবেনা। (মনে করুন, আপনি কাওকে একটি ইমেইল টাইপ করছেন, টাইপ করতে ঘণ্টা লেগে যেতে পারে, আর এই সময়ে যদি আপনাকে আর কেউ কোন মেইল সেন্ড করতে না পারে তবে?) মনে করুন আপনি টেলিফোনে অনেক ধিরেধিরে কথা বলছেন বা কথা বলতে বলতে লম্বা ফাঁকা নিচ্ছেন বা কথা বলতে গিয়ে ফোন রেখে কফির মগ আনতে গেলেন। তো আপনি তো তখন কোন তথ্য প্রেরন করছেন না, কিন্তু তারপরেও আপনার ফোন আপনার বন্ধুর ফোনের সাথে কানেক্টেড হয়ে রয়েছে। আপনাকে প্রত্যেকটা সেকেন্ডের জন্য বিল চার্জ করা হচ্ছে এবং আপনি কথা বলুন আর নাই বলুন ফোন কানেক্টেড থাকা মানে আর অন্য কেউ সেই লাইনে ফোন করতে পারবে না। তাই সার্কিট সুইচিং কখনোয় আদর্শ নেটওয়ার্ক হতে পারে না। তাহলে ইন্টারনেট কি ধরনের নেটওয়ার্ক ব্যবহার করে ডাটা বহন করে?
প্যাকেট সুইচিং
ইন্টারনেট তার ডাটা বহন করতে এখনো কখনো কখনো সার্কিট সুইচিং পদ্ধতি ব্যবহার করে থাকে। যেমন আপনি যদি ডায়াল-আপ কানেকশান (যেখানে আপনার কম্পিউটার আপনার ইন্টারনেট প্রদানকারীর কাছে পৌঁছাতে একটি টেলিফোন নাম্বার ডায়াল করে, আর এটি কোন সাধারন ফোন কলের মতোই কাজ করে) ব্যবহার করেন ইন্টারনেটের সাথে সংযুক্ত হতে। এখানে আপনি অনলাইনে আসার জন্য সার্কিট সুইচিং পদ্ধতি ব্যবহার করলেন। তাই আমি কানেক্টেড থাকা পর্যন্ত কেউ আপনাকে ফোন করতে পারবেনা। এবং আপনাকে কানেক্ট থাকার প্রত্যেক সেকেন্ডের জন্য টাকা দিতে হবে। এবং বদলে আপনার নেট কানেকশান কাজ করবে একদম কচ্ছপ গতিতে।
কিন্তু বেশিরভাগ ইন্টারনেট ডাটা বহন করা হয়ে থাকে সম্পূর্ণ নতুন এক পদ্ধতিতে যার নাম হলো প্যাকেট সুইচিং। মনে করুন আপনি আপনার কোন ইন্ডিয়ান বন্ধুকে ইমেইল পাঠাতে চাচ্ছেন। তো এখানে আপনার ইন্ডিয়ান বন্ধু এবং আপনাকে সরাসরি কানেক্টেড থাকার কোন প্রয়োজন নেই এই সম্পূর্ণ মেইলটি একবারে পাবার জন্য। প্যাকেট সুইচিং এ আপনার মেইলটি পাঠানোর পরে তা অনেক গুলো খণ্ডে বিভক্ত হয়ে যায়। আর এই প্রত্যেকটি খণ্ডকে বলা হয়ে থাকে প্যাকেটস। প্রত্যেকটি প্যাকেটের গায়ে ট্যাগ করা থাকে যে তাদের কথায় যেতে হবে এবং তারা আলদা আলদা পথে ভ্রমণ করতে পারে। খণ্ডগুলো যখন তাদের গন্তব্যে পৌঁছে যায় তখন সেগুলো আবার একত্রিত হয়ে যায়, যাতে তা মেইল রূপে প্রদর্শিত হতে পারে।
প্যাকেট সুইচিং পদ্ধতি সার্কিট সুইচিং পদ্ধতি হতে অনেক বেশি দক্ষ হয়ে থাকে। আপনার কখনোয় প্রয়োজন পড়বে না কারো সাথে একেবারে কানেক্টেড হয়ে থাকার। তাই আপনি কারো লাইন একদমই বন্ধ করে রাখছেন না। অন্য কেউ একই সময়েই একই লাইন ব্যবহার করতে পারে। এবং নির্দিষ্ট প্যাকেট গুলো ঠিক মতোই আপনার ঠিকানায় পৌঁছে যাবে। যেহেতু প্যাকেট গুলো আলাদা আলাদা পথে ভ্রমন করে পৌছায় তাই কোন বাঁধা বিঘ্ন ঘটে না। ফলে অনেক ফাস্ট স্পীড দেখতে পাওয়া যায়।
প্যাকেট সুইচিং কীভাবে কাজ করে?
প্যাকেট সুইচিং কীভাবে কাজ করে তা বোঝার আগে আপনার বোঝা দরকার যে কীভাবে সার্কিট সুইচিং কাজ করে তার সম্পর্কে। মনে করুন আপনি অ্যামেরিকাতে থাকেন এবং বাংলাদেশে চলে আসার প্লান করলেন। মনে করুন আপনি শুধু আপনার মালপত্র নয় বরং সাথে আপনার বিল্ডিং ও তুলে নিয়ে আসার কথা ভাবছেন 😛 তবে ভেবে দেখুন একটি দুঃস্বপ্নের কথা যেখানে পৃথিবীর এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে আপনার গোটা বাড়ি বহন করে নিয়ে আসছেন। তাহলে আপনাকে কি করতে হবে?
প্রথমত একটি এমন রাস্তা দেখতে হবে যা দিয়ে সহজে আপনি ভ্রমন করতে পারবেন। তারপরে আপনার কিছু ট্রাকের প্রয়োজন পড়বে। এবং সমুদ্র পার করার জন্য আপনার প্রয়োজন পড়বে একটি স্পেশাল জাহাজ। ভেবে দেখুন পুরা ব্যাপারটা কতটা কঠিন হয়ে পড়লো। আর এতো কিছু একসাথে বহন করার জন্য আপনি কয়েকদিন পিছিয়ে যাবেন। কারন আপনার গন্তব্য অনেক স্ল্যো হয়ে যাবে। আবার ঐ একই রাস্তায় যদি অন্যকেউ আসার চেষ্টা করে তবে সেও বাঁধাগ্রস্থ হয়ে পড়বে। আসলে সার্কিট সুইচিং পদ্ধতি এই একইভাবে কাজ করে। এবং এই পদ্ধতিতেই টেলিফোন কল হয়ে থাকে।
এখন আরেকটি অবস্থা কল্পনা করুন। মনে করুন আপনি আপনার বিল্ডিংটি খুলে ফেললেন এবং প্রত্যেকটা ইট নাম্বারিং করলেন। প্রত্যেকটি ইটকে একেকটি খামে ভরলেন এবং একেকটি পথে তা আপনার গন্তব্যের উদ্দেশ্যে পাঠিয়ে দিলেন। কোন গুলো গেলো হয়তো জাহাজে আবার কোন গুলো গেলো হয়তো আকাশ পথে। তারপর যখন সব ইটগুলো একত্রে পৌঁছে গেলো তখন ইটগুলোর নাম্বার গুলো মিলিয়ে আবার আগের বিল্ডিং তৈরি হয়ে যাবে। যেহেতু ইটগুলো আলাদা আলাদা রাস্তা দিয়ে ভ্রমন করে এসেছে তাই রাস্তায় কোন জ্যামের সৃষ্টি করবে না। এবং অন্যরা একই সময়ে একই রাস্তা ব্যবহার করতে পারবে।
আর ঠিক এই পদ্ধতিতেই প্যাকেট সুইচিং কাজ করে। যখন আপনি ইমেইল করেন বা ব্রাউজার দিয়ে কোন সাইট ব্রাউজ করেন তখন সকল ডাটাগুলো অনেক গুলো প্যাকেটে বিভক্ত হয়ে যায় এবং তা ইন্টারনেটে ছড়িয়ে পড়ে।
কীভাবে কম্পিউটাররা ইন্টারনেটে বিভিন্ন কাজ করে থাকে?
পুরো ইন্টারনেট জুড়ে শতশত মিলিয়ন কম্পিউটার রয়েছে। কিন্তু এরা প্রত্যেকেই কিন্তু একই কাজ করে না। এদের মধ্যে কিছু কম্পিউটার শুধু তথ্য সংগ্রহ করে রাখে এবং কোন তথ্য কোথাও থেকে অনুরোধ করা হলে সেখানে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। আর এই মেশিন গুলোকে বলা হয় সার্ভার। যে মেশিন গুলো কোন ডকুমেন্ট স্টোর করে রাখে তাদের বলা হয় ফাইল সার্ভার। যে সার্ভার গুলো আপনার আমার মেইল ধারণ করে রাখে, এদের বলা হয় মেইল সার্ভার। এবং যে সার্ভার গুলো ওয়েবপেজ ধারণ করে রাখে তাদের বলা হয় ওয়েব সার্ভার। ইন্টারনেটে বহুত মিলিয়ন সার্ভার রয়েছে।
যে কম্পিউটার গুলো সার্ভার থেকে তথ্য সংগ্রহ করে এদের বলা হয় ক্লায়েন্ট কম্পিউটার। আপনি যখন মেইল চেক করার জন্য ইন্টারনেটে প্রবেশ করেন তখন আপনার কম্পিউটারটি হলো ক্লায়েন্ট, আপনার আইএসপি (ইন্টারনেট সার্ভিস প্রভাইডার) হলো সার্ভার এবং মেইলটি আসে মেইল সার্ভার থেকে। ইন্টারনেটে সার্ভারের তুলনায় ক্লায়েন্টের সংখ্যা বেশি, প্রায় বিলিয়ন খানেক।
যখন দুটি কম্পিউটার একে অপরের সাথে তথ্য আদান প্রদান করতে থাকে তখন একে বলা হয়ে থাকে পিরস (Peers)। আপনি যদি আপনার বন্ধুর সাথে ইনস্ট্যান্ট ম্যাসেজিং করেন বা ফটো আদান প্রদান করেন তবে এটি হলো পির টু পির (peer-to-peer) (P2P) কমুনিকেসন। পি টু পি তে কখনো আপনার কম্পিউটার ক্লায়েন্ট হিসেবে আচরন করে আবার কখনো আপনার কম্পিউটার সার্ভার হসেবে আচরন করে। মনে করুন আপনি আপনার বন্ধুকে ফটো সেন্ড করলেন, তখন আপনার কম্পিউটার সার্ভার হিসেবে কাজ করলো (ফটো সেন্ড করলো)। এবং আপনার বন্ধুর কম্পিউটার ক্লায়েন্ট হিসেবে কাজ করবে (ফটো অ্যাক্সেস করবে)। আবার আপনার বন্ধু ফটো সেন্ড করলে তার কম্পিউটার সার্ভার হিসেবে কাজ করবে (ফটো সেন্ড করলো) আর আপনার কম্পিউটার এবার ক্লায়েন্ট হিসেবে কাজ করবে (ফটো অ্যাক্সেস করবে)।
শুধু সার্ভার এবং ক্লায়েন্ট ছাড়াও আরেকটি মধ্যম কম্পিউটার রয়েছে যা ইন্টারনেটের আরেকটি অংশ। আর এর নাম হলো রাউটার। এটি শুধু আলাদা সিস্টেমের মধ্যে সংযোগ স্থাপন করতে সাহায্য করে থাকে। আপনার বাড়িতে বা স্কুলে বা অফিসে যদি একাধিক কম্পিউটার থাকে তবে রাউটার সকলকে একত্রিত করে ইন্টারনেটে কানেক্ট করতে সাহায্য করে।
টিসিপি/আইপি (TCP/IP) এবং ডিএনএস (DNS)
ইন্টারনেটে ডাটা আদান প্রদান করার আসল ব্যাপারটি কিন্তু মোটেও কোন ঘরের ইট খামে করে বহন করার মতো সহজ নয়। ইন্টারনেটের ডাটা গুলো কোন মানুষ যেমন আপনি বা আমি দ্বারা নিয়ন্ত্রন করা সম্ভব নয়। প্রত্যেকটি দিন নেটে অসংখ্য ডাটা আদান প্রদান করা হয়ে থাকে—খসড়া ভাবে প্রায় ৩ বিলিয়ন ইমেইলস এবং প্রচুর পরিমানে ট্র্যাফিক বিভিন্ন ডাটা ডাউনলোড এবং আপলোড করছে বিশ্বের ২৫০ মিলিয়ন ওয়েবসাইট জুড়ে। এখন প্রশ্ন হচ্ছে যদি এই সকল ডাটা গুলোকে প্যাকেটে পরিণত করে পাঠানো হয়ে থাকে এবং কারো যদি কোন কন্ট্রোলই না থাকে তবে কীভাবে এই প্যাকেট গুলো না হারিয়ে প্রত্যেকে আসল গন্তব্যে পৌঁছে যায়?
আর এর উত্তর হচ্ছে টিসিপি/আইপি (TCP/IP) বা ট্রান্সমিশন কন্ট্রোল প্রোটোকল/ইন্টারনেট প্রোটোকল। এই সিস্টেমটিই সকল প্যাকেট গুলোকে গন্তব্যে পৌঁছে দিতে সাহায্য করে। এটি বলতে পারেন টু ইন ওয়ান সিস্টেম। কম্পিউটারের দুনিয়ায় “প্রোটোকল” মানে হলো একটি স্ট্যান্ডার্ড যা প্রত্যেকে বিশ্বাস করে এবং সকল জিনিষ নিশ্চিতভাবে পৌঁছে গেছে তা নিশ্চিত করে। এখন আপনার মনে অবশ্যই প্রশ্ন জাগছে যে, টিসিপি/আইপি আসলে কি কাজ করে? চলুন জেনে নেওয়া যাক।
ইন্টারনেট প্রোটোকল বা আইপি হলো একটি সাধারন অ্যাড্রেসিং সিস্টেম। ইন্টারনেটে অবস্থিত সকল মেশিন আমারটা আপনারটা সবারটাতেই একটি ভিন্ন আইপি থাকে। যখন প্রত্যেকটি মেশিনে আলাদা আলাদা আইপি থাকবে তখন কোন মেশিন কোনটা তা সহজেই চেনা যাবে এবং সে অনুসারে প্যাকেট পাঠানো সম্ভব হয়ে থাকে। আইপি অ্যাড্রেস মূলত কিছু সংখ্যার সন্নিবেশ হয়ে থাকে। এবং সংখ্যা গুলো কমা বা কোলন ব্যবহার করে আলাদা করা হয়ে থাকে।
ওয়েবসাইটের ক্ষেত্রে ব্যাপারটা একটু আলাদা হয়ে থাকে। ওয়েবসাইটে আইপির বদলে সহজে মনে রাখার জন্য নাম ব্যবহার করা হয়ে থাকে। যেমন (Techubs.Net)। এই সিস্টেমের নাম হলো ডিএনএস বা ডোমেইন নেম সার্ভার। ডোমেইন নেম ব্রাউজারে প্রবেশ করানোর পড়ে কম্পিউটার এই আইপি খুঁজতে আরম্ভ করে এবং আইপি খুঁজে পেলে ওয়েব সার্ভার থেকে সাইট ওপেন হয়ে যায়।
আইপি মূলত দুই প্রকারের হয়ে থাকে। একটি হলো IPv4 এবং আরেকটি IPv6। আইপিভি৪ এ চার খণ্ডের ডিজিট থাকে। যেমন 12.34.56.78 অথবা 123.255.212.55। কিন্তু দ্রুত বর্ধমান ইন্টারনেট জগতে আজ আর নতুন কোন আইপিভি৪ অ্যাড্রেস অবশিষ্ট নেই। তাই নতুন এক সিস্টেম উদ্ভবন করা হয়েছে যার নাম হলো আইপিভি৬। এটি আইপিভি৪ এর তুলনায় অনেক লম্বা। 123a:b716:7291:0da2:912c:0321:0ffe:1da2 হলো আইপিভি৬ এর উদাহরণ।
এই কন্ট্রোল সিস্টেমের আরেকটি অংশ হলো ট্রান্সমিশন কন্ট্রোল প্রোটোকল বা টিসিপি। এই সিস্টেমটি নির্ধারণ করে যে, একটি আইপি থেকে আরেকটি আইপিতে কীভাবে প্যাকেট সেন্ড করতে হবে। এবং এই সিস্টেমটি রিসিভ হওয়া প্যাকেট গুলোকে একত্রিত করে। আবার প্যাকেট সেন্ড করার সময় কোন প্যাকেট হারিয়ে গেলে আবার রি-সেন্ড করে।
Subscribe to:
Comments (Atom)



































